ঢাকা: দশম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ৪৮ নারী প্রার্থী আগামী ২৩ মার্চ শপথ গ্রহণ করবে বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগ সূত্র জানান, ২৩ মার্চ রোববার সকালে সংরক্ষিত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত নারী সংসদ সদস্যের শপথ পড়াবেন স্পিকার ড. শিরিন শারমিন।
এছাড়া আগামীকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করবে বলে কমিশন সূত্র জানা গেছে। বুধবার নির্বাচন কমিশন তাদের নির্বাচিত ঘোষণা করে তালিকা প্রকাশ করেছে।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ৩ এপ্রিল ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। অবশ্য একটি আসনের বিপরীতে একাধিক প্রতিদ্বন্দ্বি না থাকলে যে কোনো সময় গেজেট প্রকাশে কোনো আইনি বাধা নেই।
গত ১১ মার্চ মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল। কিন্তু কোনো প্রার্থী তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। এর আগে গত ৯ মার্চ ৫০ জন প্রার্থী ইসিতে মনোয়নপত্র জমা দেন। ১১ মার্চ যাচাইবাছাই শেষে ৪৮ জন প্রার্থীর মনোয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।
এছাড়া বিলখেলাপি হওয়ায় মনোনয়ন বাতিল হয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগের সাবিয়া নাহার বেগম ও জাতীয় পার্টির (জাপা) খোরেশেদ আরা হকের প্রার্থীতা। পরে তারা ১২ মার্চ তারা আপিল করলে ১৬ মার্চ শুনানি শেষে তাদের আবেদন নামঞ্জুর করে ইসি। ওই দুই আসনের জন্য পুনরায় তফসিল ঘোষণা করবে কমিশন।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. ফরহাদ হোসেন গত মঙ্গলবার জানিয়েছিলেন, বাতিল হওয়া দুই আসনের জন্য পুনরায় তফসিল ঘোষণা করবে কমিশন।
নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশের সময় থেকে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে বাকি দুই আসনের পুনঃতফসিল করার বিধান রয়েছে। বৈধ ৪৮ প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৩৮ জন, জাতীয় পার্টির ৫ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন, জাসদের ১ জন ও স্বতন্ত্র ৩ জন।
নির্বাচিতরা হলেন- আওয়ামী লীগের তারানা হালিম, ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী, ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, আমিনা আহমেদ, পিনু খান, সানজিদা খানম ও নীলুফার জাফরউল্যাহ, সেলিনা জাহান লিটা, সফুরা বেগম রুমী, হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, উম্মে কুলসুম স্মৃতি, বেগম আখতার জাহান, সেলিনা বেগম স্বপ্না, সেলিনা আখতার বানু, লায়লা আরজুমান বানু, শিরিন নাঈম পুনম, কামরুল লায়লা জলি, হেপী বড়াল, রিফাত আমিন, নাসিমা ফেরদৌসী, লুৎফুন্নেছা, মমতাজ বেগম, মনোয়ারা বেগম, মাহজাবিন খালেদ, ফাতেমা জোহরা রানী, দিলারা মাহবুব আসমা, ফাতেমা তুজ্জহুরা, সাবিনা আক্তার তুহিন, রহিমা আক্তার, হোসনে আরা বাবলী, কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলী, রোখসানা ইয়াসমিন ছুটি, নাভানা আক্তার, আসমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, শামছুন নাহার বেগম, ওয়াসিফা আয়শা খান, জাহানারা বেগম সুরমা ও ফিরোজা বেগম চিনু।
আরও আছেন জাসদের লুৎফা তাহের, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাজেরা খাতুন, প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির নুর-ই হাসনা লিলি চৌধুরী, মাহজাবীন মোরশেদ, মেরিনা রহমান, শাহানারা বেগম ও রওশন আরা মান্নান।
এ ছাড়া স্বতন্ত্রদের জোটের রয়েছেন কাজী রোজি, অ্যাডভোকেট নূর জাহান বেগম (মুক্তা) ও অ্যাডভোকেট উম্মে রাজিয়া কাজল।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী বাংলামেইলকে বলেন, ‘গেজেট প্রকাশের তিন দিনের মধ্যে শপথ বাক্য পাঠ করার একটা নিয়ম আছে জানি। তবে আমি এখনো জানি না নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করছে কিনা।’
প্রসঙ্গত, প্রধান বিরোধী দল ছাড়াই দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ১৫৪ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
আওয়ামী লীগ সূত্র জানান, ২৩ মার্চ রোববার সকালে সংরক্ষিত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত নারী সংসদ সদস্যের শপথ পড়াবেন স্পিকার ড. শিরিন শারমিন।
এছাড়া আগামীকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করবে বলে কমিশন সূত্র জানা গেছে। বুধবার নির্বাচন কমিশন তাদের নির্বাচিত ঘোষণা করে তালিকা প্রকাশ করেছে।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ৩ এপ্রিল ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। অবশ্য একটি আসনের বিপরীতে একাধিক প্রতিদ্বন্দ্বি না থাকলে যে কোনো সময় গেজেট প্রকাশে কোনো আইনি বাধা নেই।
গত ১১ মার্চ মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল। কিন্তু কোনো প্রার্থী তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। এর আগে গত ৯ মার্চ ৫০ জন প্রার্থী ইসিতে মনোয়নপত্র জমা দেন। ১১ মার্চ যাচাইবাছাই শেষে ৪৮ জন প্রার্থীর মনোয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।
এছাড়া বিলখেলাপি হওয়ায় মনোনয়ন বাতিল হয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগের সাবিয়া নাহার বেগম ও জাতীয় পার্টির (জাপা) খোরেশেদ আরা হকের প্রার্থীতা। পরে তারা ১২ মার্চ তারা আপিল করলে ১৬ মার্চ শুনানি শেষে তাদের আবেদন নামঞ্জুর করে ইসি। ওই দুই আসনের জন্য পুনরায় তফসিল ঘোষণা করবে কমিশন।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. ফরহাদ হোসেন গত মঙ্গলবার জানিয়েছিলেন, বাতিল হওয়া দুই আসনের জন্য পুনরায় তফসিল ঘোষণা করবে কমিশন।
নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশের সময় থেকে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে বাকি দুই আসনের পুনঃতফসিল করার বিধান রয়েছে। বৈধ ৪৮ প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগের ৩৮ জন, জাতীয় পার্টির ৫ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন, জাসদের ১ জন ও স্বতন্ত্র ৩ জন।
নির্বাচিতরা হলেন- আওয়ামী লীগের তারানা হালিম, ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী, ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, আমিনা আহমেদ, পিনু খান, সানজিদা খানম ও নীলুফার জাফরউল্যাহ, সেলিনা জাহান লিটা, সফুরা বেগম রুমী, হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, উম্মে কুলসুম স্মৃতি, বেগম আখতার জাহান, সেলিনা বেগম স্বপ্না, সেলিনা আখতার বানু, লায়লা আরজুমান বানু, শিরিন নাঈম পুনম, কামরুল লায়লা জলি, হেপী বড়াল, রিফাত আমিন, নাসিমা ফেরদৌসী, লুৎফুন্নেছা, মমতাজ বেগম, মনোয়ারা বেগম, মাহজাবিন খালেদ, ফাতেমা জোহরা রানী, দিলারা মাহবুব আসমা, ফাতেমা তুজ্জহুরা, সাবিনা আক্তার তুহিন, রহিমা আক্তার, হোসনে আরা বাবলী, কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলী, রোখসানা ইয়াসমিন ছুটি, নাভানা আক্তার, আসমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, শামছুন নাহার বেগম, ওয়াসিফা আয়শা খান, জাহানারা বেগম সুরমা ও ফিরোজা বেগম চিনু।
আরও আছেন জাসদের লুৎফা তাহের, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাজেরা খাতুন, প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির নুর-ই হাসনা লিলি চৌধুরী, মাহজাবীন মোরশেদ, মেরিনা রহমান, শাহানারা বেগম ও রওশন আরা মান্নান।
এ ছাড়া স্বতন্ত্রদের জোটের রয়েছেন কাজী রোজি, অ্যাডভোকেট নূর জাহান বেগম (মুক্তা) ও অ্যাডভোকেট উম্মে রাজিয়া কাজল।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী বাংলামেইলকে বলেন, ‘গেজেট প্রকাশের তিন দিনের মধ্যে শপথ বাক্য পাঠ করার একটা নিয়ম আছে জানি। তবে আমি এখনো জানি না নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করছে কিনা।’
প্রসঙ্গত, প্রধান বিরোধী দল ছাড়াই দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ১৫৪ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়