ফেনী: ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ টি শিক্ষকের পদ
শূন্য রয়েছে দীর্ঘ দিন। এগুলোর মধ্যে ১৭ টি প্রধান শিক্ষকের এবং ২৯ টি
সহকারী শিক্ষকের। দীর্ঘদিন এসব পদে শিক্ষক না থাকায় স্কুলের পড়াশুনা ব্যাহত
হচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, পদ খালি থাকা স্কুল গুলো হলো সোনাগাজী সরকারী বালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর মজলিশপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মজলিশপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মধ্যম চরচান্দিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ পশ্চিম চরচান্দিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরলক্ষিগঞ্জ দশআনি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পালগিরি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতবাড়িয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, জিতপুর বাধাদিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুলাখালী খাজা আহাম্মদ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব বড়দলি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরলামছি ডুব্বা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরশাহাভিকারী আনোয়ারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সওদাগর হাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চর গোপাল গাঁও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এসব স্কুলে দীর্ঘদিন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য থাকায় কোমলমতি শিশুদের পড়াশুনা ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষক কম থাকায় নিয়মিত শিক্ষকেরাও মান সম্পন্ন শিক্ষা দিতে পারছেন না বলে দায়িত্বে থাকা শিক্ষকেরা অভিযোগ করেন।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহি উদ্দিন জানান, শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বিকাশের জন্য জরুরী ভিত্তিতে ওই সব স্কুলের শূন্য পদে শিক্ষকের প্রয়োজন। এ ব্যাপারে তিনি জেলা শিক্ষা অফিসকে জানিয়েছেন।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, পদ খালি থাকা স্কুল গুলো হলো সোনাগাজী সরকারী বালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়, চর মজলিশপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মজলিশপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মধ্যম চরচান্দিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ পশ্চিম চরচান্দিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরলক্ষিগঞ্জ দশআনি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পালগিরি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতবাড়িয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, জিতপুর বাধাদিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুলাখালী খাজা আহাম্মদ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্ব বড়দলি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরলামছি ডুব্বা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরশাহাভিকারী আনোয়ারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সওদাগর হাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চর গোপাল গাঁও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এসব স্কুলে দীর্ঘদিন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য থাকায় কোমলমতি শিশুদের পড়াশুনা ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষক কম থাকায় নিয়মিত শিক্ষকেরাও মান সম্পন্ন শিক্ষা দিতে পারছেন না বলে দায়িত্বে থাকা শিক্ষকেরা অভিযোগ করেন।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহি উদ্দিন জানান, শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বিকাশের জন্য জরুরী ভিত্তিতে ওই সব স্কুলের শূন্য পদে শিক্ষকের প্রয়োজন। এ ব্যাপারে তিনি জেলা শিক্ষা অফিসকে জানিয়েছেন।
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়