মাগুরা: উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয় নিয়ে সৃষ্ট বিরোধে যুব ও
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদারের ভাই বিমল শিকদারকে জখম করলেন শালিখা
উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ইসরাইল মুন্সী। শনিবার রাতে শালিখার আড়পাড়া বাজারে
সেবা নামে একটি দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
আবু হানিফ নামে ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, রাত ৯ টার দিকে বিমল শিকদার সেবা নামে একটি দোকানে বসেছিলেন। এসময় ইসরাইল মুন্সী তাকে মোবাইল ফোনে খোঁজ করলে তিনি থানায় আছেন বলে জানান। এ ঘটনার কিছুক্ষনের মধ্যে ইসরাইল মুন্সী সেখানে এসে তাকে দেখতে পেয়ে মিথ্যা বলার কারণ জানতে চেয়ে বাক বিতন্ডা শুরু করেন। যার এক পর্যায়ে ইসরাইল মুন্সীর ছেলে জাহাঙ্গীর একটি ভারী বস্তু দিয়ে বিমল শিকদারকে পেছন থেকে আঘাত করলে তিনি আহত হন। এ সময় তাকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়। সদ্য সমাপ্ত শালিখা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ইসরাইল মুন্সী বিএনপির এক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন এমন অভিযোগে তার সাথে শালিখা উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী শ্যামল কুমার দে ও যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বিরেন শিকদার পক্ষীয় নেতাকর্মীদের বিরোধ চলছিল।
এ বিষয়ে বিমল শিকদার সাংবাদিকদের জানান, শনিবার রাতে আড়পাড়া বাজারের একটি দোকানে বসেছিলেন তিনি। এসময় ইসরাইল মুন্সি মদ্যপ অবস্থায় সেখানে আসে ও হঠাৎ হামলা চালিয়ে তাকে জখম করে।
এদিকে বিমল শিকদারের উপর হামলার প্রতিবাদে স্থানীয় আওয়ামীলীগের কিছু নেতা কর্মী রবিবার সকালে ইসরাইল মুন্সীর বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর চালিয়েছে। ঘটনার পর থেকে ইসরাইল মুন্সী আত্মগোপনে আছেন।
এ ব্যাপারে শালিখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার নাথ বলেন,‘ এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। কেউ কোন অভিযোগ দেয় নি।
আবু হানিফ নামে ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, রাত ৯ টার দিকে বিমল শিকদার সেবা নামে একটি দোকানে বসেছিলেন। এসময় ইসরাইল মুন্সী তাকে মোবাইল ফোনে খোঁজ করলে তিনি থানায় আছেন বলে জানান। এ ঘটনার কিছুক্ষনের মধ্যে ইসরাইল মুন্সী সেখানে এসে তাকে দেখতে পেয়ে মিথ্যা বলার কারণ জানতে চেয়ে বাক বিতন্ডা শুরু করেন। যার এক পর্যায়ে ইসরাইল মুন্সীর ছেলে জাহাঙ্গীর একটি ভারী বস্তু দিয়ে বিমল শিকদারকে পেছন থেকে আঘাত করলে তিনি আহত হন। এ সময় তাকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়। সদ্য সমাপ্ত শালিখা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ইসরাইল মুন্সী বিএনপির এক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন এমন অভিযোগে তার সাথে শালিখা উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী শ্যামল কুমার দে ও যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বিরেন শিকদার পক্ষীয় নেতাকর্মীদের বিরোধ চলছিল।
এ বিষয়ে বিমল শিকদার সাংবাদিকদের জানান, শনিবার রাতে আড়পাড়া বাজারের একটি দোকানে বসেছিলেন তিনি। এসময় ইসরাইল মুন্সি মদ্যপ অবস্থায় সেখানে আসে ও হঠাৎ হামলা চালিয়ে তাকে জখম করে।
এদিকে বিমল শিকদারের উপর হামলার প্রতিবাদে স্থানীয় আওয়ামীলীগের কিছু নেতা কর্মী রবিবার সকালে ইসরাইল মুন্সীর বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর চালিয়েছে। ঘটনার পর থেকে ইসরাইল মুন্সী আত্মগোপনে আছেন।
এ ব্যাপারে শালিখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার নাথ বলেন,‘ এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। কেউ কোন অভিযোগ দেয় নি।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়