ঢাকা: কৃষিক্ষেত্রে ভেজাল ও নিম্নমানের সারের বিস্তার
রোধ, বীজ এবং কৃষি উপকরণ সহজলভ্যকরণ, সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন, কৃষি ঋণ, কৃষি
পণ্যের মূল্য ও সরকারি ক্রয় ব্যবস্থা, প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকের জন্য
ভর্তুকি বা সহায়তাসহ কৃষকদের সকল ন্যায্য পাওনা আদায়ে একটি আলাদা কৃষি
আদালত প্রতিষ্ঠা করা বাঞ্ছনীয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক
ইনু।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ওয়েখ ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘কৃষকের অধিকার ও কৃষি আদালত প্রসঙ্গ’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন মন্ত্রী।
তথ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ‘সারা বিশ্বেই রাজনৈতিক নেতারা এবং নীতিনির্ধারকেরা কৃষিক্ষেত্র ও গ্রামের দিকে কম নজর দিয়েছেন। খালেদা জিয়ার শাসনামলেও তিনি কৃষি ও গ্রাম থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। দেশ ও জাতির স্বার্থে, কৃষকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কৃষি অধিকার আইন একটি যৌক্তিক দাবি।
ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে উল্লেখ করে হাসানুল হক বলেন, ‘বর্তমান সরকার কৃষি ও গ্রাম উন্নয়নকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। কৃষিবিরোধের বিষয়টি আইনের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার জন্য আমি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
এই বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কৃষি আইন শুধু পাস করলেই হবে না, সেটাকে কার্যকর করতে হবে। এরশাদের আমলে আমরা তেভাগা আইন ও ক্ষেত মজুর মজুরী আইন পাস করাতে সক্ষম হয়েছিলাম। কিন্তু সেটা এখনও কার্যকর হয়নি।’
মেনন আরও বলেন, ‘আমরা খাদ্যে যতই স্বয়ংসম্পূর্ণ হই না কেন কৃষি আইন কার্যকর না হলে কৃষকেরা বৈষম্যের শিকার হতেই থাকবে।’
এ সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সংসদ সদস্য প্রফেসর ডা. মোঃ সিরাজুল আকবর, মো. আব্দুল হাই, ফজলে হোসেন বাদশা, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি ড. মির্জা এ জলিল, বাংলাদেশ কৃষক সমিতির সভাপতি মোর্শেদ আলী, দি এশিয়া ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ হাসান মজুমদার।
সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপনা ও সঞ্চালনা করেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলী।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ওয়েখ ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘কৃষকের অধিকার ও কৃষি আদালত প্রসঙ্গ’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন মন্ত্রী।
তথ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ‘সারা বিশ্বেই রাজনৈতিক নেতারা এবং নীতিনির্ধারকেরা কৃষিক্ষেত্র ও গ্রামের দিকে কম নজর দিয়েছেন। খালেদা জিয়ার শাসনামলেও তিনি কৃষি ও গ্রাম থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। দেশ ও জাতির স্বার্থে, কৃষকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কৃষি অধিকার আইন একটি যৌক্তিক দাবি।
ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে উল্লেখ করে হাসানুল হক বলেন, ‘বর্তমান সরকার কৃষি ও গ্রাম উন্নয়নকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। কৃষিবিরোধের বিষয়টি আইনের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার জন্য আমি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
এই বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কৃষি আইন শুধু পাস করলেই হবে না, সেটাকে কার্যকর করতে হবে। এরশাদের আমলে আমরা তেভাগা আইন ও ক্ষেত মজুর মজুরী আইন পাস করাতে সক্ষম হয়েছিলাম। কিন্তু সেটা এখনও কার্যকর হয়নি।’
মেনন আরও বলেন, ‘আমরা খাদ্যে যতই স্বয়ংসম্পূর্ণ হই না কেন কৃষি আইন কার্যকর না হলে কৃষকেরা বৈষম্যের শিকার হতেই থাকবে।’
এ সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সংসদ সদস্য প্রফেসর ডা. মোঃ সিরাজুল আকবর, মো. আব্দুল হাই, ফজলে হোসেন বাদশা, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি ড. মির্জা এ জলিল, বাংলাদেশ কৃষক সমিতির সভাপতি মোর্শেদ আলী, দি এশিয়া ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ হাসান মজুমদার।
সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপনা ও সঞ্চালনা করেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলী।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়