ঢাকা: নয় বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং একটি প্রতিষ্ঠান এ বছর
স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন। রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা
জানানো হয়েছে।
একমাত্র প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এ বছর স্বাধীনতা পদক পাচ্ছে।
সংস্কৃতিতে এবারের স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। সাবেক গণপরিষদ সদস্য মোহাম্মদ আবুল খায়ের এবার স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মরণোত্তর এ সম্মাননা পাচ্ছেন। ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ রেকর্ড ও সংরক্ষণ করেছিলেন তিনি।
পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে শহীদ হন পুলিশ সুপারের দায়িত্বে থাকা মুন্সি কবির উদ্দিন। তাকে মরণোত্তর এ পদক দেয়া হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধকালীন ৮ নম্বর সেক্টরের দায়িত্ব পালনকারী লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরীও পাচ্ছেন স্বাধীনতা পদক। তিনি ২৬ মার্চ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন।
একাত্তর সালে বরিশালের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শহীদ কাজী আজিজুল ইসলাম এবার মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন। মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন খসুরুজ্জামান চৌধুরী। তিনি তৎকালীন কিশোরগঞ্জ মহাকুমার প্রশাসক ছিলেন।
এছাড়া স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন শহীদ এস বি এম মিজানুর রহমান ও মোহাম্মদ হারিছ আলী। সরকারি চাকরিতে নিয়োজত থাকা অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়া মিজানুর রহমন ১৯৭১ সালের ৫ মে শহীদ হন। হারিছ আলী তখন তরুণদের সংগঠিত করেন।
ভাষা সৈনিক অধ্যক্ষ মো. কামরুজ্জামান (মরণোত্তর) এ বছর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৫ মার্চ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন।
পুরস্কারের জন্য মনোনীতরা একটি করে সোনার পদক এবং একটি সম্মাননাসূচক প্রত্যয়নপত্র পাবেন। একই সঙ্গে প্রত্যেককে নগদ এক লাখ করে টাকা দেয়া হবে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
একমাত্র প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এ বছর স্বাধীনতা পদক পাচ্ছে।
সংস্কৃতিতে এবারের স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। সাবেক গণপরিষদ সদস্য মোহাম্মদ আবুল খায়ের এবার স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মরণোত্তর এ সম্মাননা পাচ্ছেন। ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ রেকর্ড ও সংরক্ষণ করেছিলেন তিনি।
পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে শহীদ হন পুলিশ সুপারের দায়িত্বে থাকা মুন্সি কবির উদ্দিন। তাকে মরণোত্তর এ পদক দেয়া হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধকালীন ৮ নম্বর সেক্টরের দায়িত্ব পালনকারী লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরীও পাচ্ছেন স্বাধীনতা পদক। তিনি ২৬ মার্চ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন।
একাত্তর সালে বরিশালের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শহীদ কাজী আজিজুল ইসলাম এবার মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন। মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন খসুরুজ্জামান চৌধুরী। তিনি তৎকালীন কিশোরগঞ্জ মহাকুমার প্রশাসক ছিলেন।
এছাড়া স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন শহীদ এস বি এম মিজানুর রহমান ও মোহাম্মদ হারিছ আলী। সরকারি চাকরিতে নিয়োজত থাকা অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়া মিজানুর রহমন ১৯৭১ সালের ৫ মে শহীদ হন। হারিছ আলী তখন তরুণদের সংগঠিত করেন।
ভাষা সৈনিক অধ্যক্ষ মো. কামরুজ্জামান (মরণোত্তর) এ বছর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৫ মার্চ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন।
পুরস্কারের জন্য মনোনীতরা একটি করে সোনার পদক এবং একটি সম্মাননাসূচক প্রত্যয়নপত্র পাবেন। একই সঙ্গে প্রত্যেককে নগদ এক লাখ করে টাকা দেয়া হবে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়