ঢাকা: আওয়ামী লীগের চেয়েও বিএনপিতে খেতাব প্রাপ্ত
মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা বেশি বলে দাবি করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেট পার্টির
চেয়ারম্যান কর্নেল অলি আহমেদ।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিবি) মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধের শ্রেষ্ঠ অহংকার স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান বীরউত্তম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দান কালে তিন একথা বলেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এ আলোচনা সভার আয়োজন করেন।
অলি আহমেদ বলেন, ‘আপনারা (আ.লীগ) কাল একটা সমাবেশ করে দেখেন কয়টা মুক্তিযোদ্ধা পান। আর দেখুন আমাদের সঙ্গে খেতাবপ্রাপ্ত কতজন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।’
শেখ হাসিনার সমালোচনা করে অলি আহমেদ বলেন, ‘তিনি উপদেষ্টা করেছেন এরশাদকে। যে জিয়াউর রহমানের হত্যার সঙ্গে জড়িত। একইসঙ্গে সে মঞ্জুর, মতি ও মাহবুরের হত্যার সঙ্গেও জড়িত।’
আওয়ামী লীগ ভোট ডাকাত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘৭০ এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৭৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসনেই জয়লাভ করে। তখন আমিও একটি কেন্দ্রের দায়িত্বে ছিলাম। তখন আমি দেখেছি কীভাবে ভোটবাক্সকে ভিতরে নিয়ে বাক্স ভর্তি করা হয়েছে। সেদিন ভোট ছিল বাঙালি আর অবাঙালির মধ্যে। সুতরাং ভোট ডাকাতি আওয়ামী লীগের পুরান ইতিহাস।’
অলী আহমেদ বলেন, ‘আমি সেনাবাহিনীতে থাকা কালে ৭ মার্চ আমরা সবাই অস্ত্র নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সেদিন শেখ মুজিব স্বাধীনতা ঘোষণা করবেন। কিন্তু তিনি করলেন না। এর পরের দিন ৮ মার্চ থেকে পাকিস্তানের অতিরিক্ত সৈন্য পূর্ব পাকিস্তানে আসতে শুরু করলো। তিনি ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সারা দেশের হরতাল দিয়েছেন। কিন্তু স্বাধীনতার ঘোষণা করলেন না।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সংগঠনের সভাপতি উলফাত আজীজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা, এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা শামসের মুবিন চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আরএ গণি, স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহামেদ, মেজর জেনারেল (অব.) আইনউদ্দিন বীর প্রতীক, ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল প্রমুখ।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিবি) মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধের শ্রেষ্ঠ অহংকার স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান বীরউত্তম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দান কালে তিন একথা বলেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এ আলোচনা সভার আয়োজন করেন।
অলি আহমেদ বলেন, ‘আপনারা (আ.লীগ) কাল একটা সমাবেশ করে দেখেন কয়টা মুক্তিযোদ্ধা পান। আর দেখুন আমাদের সঙ্গে খেতাবপ্রাপ্ত কতজন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।’
শেখ হাসিনার সমালোচনা করে অলি আহমেদ বলেন, ‘তিনি উপদেষ্টা করেছেন এরশাদকে। যে জিয়াউর রহমানের হত্যার সঙ্গে জড়িত। একইসঙ্গে সে মঞ্জুর, মতি ও মাহবুরের হত্যার সঙ্গেও জড়িত।’
আওয়ামী লীগ ভোট ডাকাত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘৭০ এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৭৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসনেই জয়লাভ করে। তখন আমিও একটি কেন্দ্রের দায়িত্বে ছিলাম। তখন আমি দেখেছি কীভাবে ভোটবাক্সকে ভিতরে নিয়ে বাক্স ভর্তি করা হয়েছে। সেদিন ভোট ছিল বাঙালি আর অবাঙালির মধ্যে। সুতরাং ভোট ডাকাতি আওয়ামী লীগের পুরান ইতিহাস।’
অলী আহমেদ বলেন, ‘আমি সেনাবাহিনীতে থাকা কালে ৭ মার্চ আমরা সবাই অস্ত্র নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সেদিন শেখ মুজিব স্বাধীনতা ঘোষণা করবেন। কিন্তু তিনি করলেন না। এর পরের দিন ৮ মার্চ থেকে পাকিস্তানের অতিরিক্ত সৈন্য পূর্ব পাকিস্তানে আসতে শুরু করলো। তিনি ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সারা দেশের হরতাল দিয়েছেন। কিন্তু স্বাধীনতার ঘোষণা করলেন না।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সংগঠনের সভাপতি উলফাত আজীজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা, এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা শামসের মুবিন চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আরএ গণি, স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহামেদ, মেজর জেনারেল (অব.) আইনউদ্দিন বীর প্রতীক, ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল প্রমুখ।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়