ঢাকা: নীতিগত অনুমোদন পেল আরও দুই আর্থিক প্রতিষ্ঠান। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩৫০তম বোর্ড সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়।
অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠান দুটি হলো সিএপিএম ভেঞ্চার ক্যাপিটাল অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড এবং মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠান দুটির প্রধান উদ্যোক্তা হলেন যথাক্রমে মাহমুদ হুসাইন ও কাজী আমিনুল ইসলাম।
সভা শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী বলেন, ‘সভায় প্রতিষ্ঠান দুটির প্রধানরা তাদের আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডাম ও ব্যবসায়িক পরিকল্পনা উপস্থাপনা করেন। তাদের পরিকল্পানায় সিএপিএম ভেঞ্চার ক্যাপিটাল অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড বিভিন্ন মেশিনারিজ কেনা ব্যবসায়িক উন্নয়নসহ নানা কাজ করবে। আর মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন, বেসরকারি খাতের উন্নয়নে কাজ করবে। এছাড়া পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপকে ত্বরানিত করবে বলে তাদের ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় উপস্থাপন করেছে। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক এ দুটি প্রতিষ্ঠনকে অনুমোদন দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
এস কে সুর আরো বলেন, ‘ব্যাংকের মতো এদেরকেও ৩১টি শর্ত দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি করা যাবে না। তারা যদি সবগুলো শর্ত পূরণ করতে পারে তাহলে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হবে।’
উল্লেখ্য, এনিয়ে বাংলাদেশে মোট আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৩টিতে।
বোর্ডের অনুমোদন পাওয়ার পর আর্থিক প্রতিষ্ঠান দুটিকে রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফার্মস (আরজেএসসি) থেকে নিবন্ধন নিয়ে কোম্পানি গঠন করতে হবে। এরপর কোম্পানি আইনের ৩২ ধারা অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জন্য চূড়ান্ত লাইসেন্স দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এছাড়া আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডাম ও ব্যবসায়িক পরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের কর্মসক্ষমতা আছে কি না সে বিষয়ে প্রি-ইন্সপেকশন করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাতে সক্ষমতা প্রমাণিত হলে তারা শাখা খোলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করতে পারবে।
অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠান দুটি হলো সিএপিএম ভেঞ্চার ক্যাপিটাল অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড এবং মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠান দুটির প্রধান উদ্যোক্তা হলেন যথাক্রমে মাহমুদ হুসাইন ও কাজী আমিনুল ইসলাম।
সভা শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী বলেন, ‘সভায় প্রতিষ্ঠান দুটির প্রধানরা তাদের আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডাম ও ব্যবসায়িক পরিকল্পনা উপস্থাপনা করেন। তাদের পরিকল্পানায় সিএপিএম ভেঞ্চার ক্যাপিটাল অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড বিভিন্ন মেশিনারিজ কেনা ব্যবসায়িক উন্নয়নসহ নানা কাজ করবে। আর মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন, বেসরকারি খাতের উন্নয়নে কাজ করবে। এছাড়া পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপকে ত্বরানিত করবে বলে তাদের ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় উপস্থাপন করেছে। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক এ দুটি প্রতিষ্ঠনকে অনুমোদন দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
এস কে সুর আরো বলেন, ‘ব্যাংকের মতো এদেরকেও ৩১টি শর্ত দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি করা যাবে না। তারা যদি সবগুলো শর্ত পূরণ করতে পারে তাহলে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হবে।’
উল্লেখ্য, এনিয়ে বাংলাদেশে মোট আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৩টিতে।
বোর্ডের অনুমোদন পাওয়ার পর আর্থিক প্রতিষ্ঠান দুটিকে রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফার্মস (আরজেএসসি) থেকে নিবন্ধন নিয়ে কোম্পানি গঠন করতে হবে। এরপর কোম্পানি আইনের ৩২ ধারা অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জন্য চূড়ান্ত লাইসেন্স দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এছাড়া আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডাম ও ব্যবসায়িক পরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের কর্মসক্ষমতা আছে কি না সে বিষয়ে প্রি-ইন্সপেকশন করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাতে সক্ষমতা প্রমাণিত হলে তারা শাখা খোলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করতে পারবে।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে কয়েক দফায় নয়টি নতুন ব্যাংক ও ১৬টি বিমা কোম্পানির
অনুমোদন দিয়েছে সরকার। নতুন অনুমতি পাওয়া এসব বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে
পাঁচটি সাধারণ ব্যাংক, একটি ইসলামি ব্যাংক ও তিনটি প্রবাসী মালিকানার
(এনআরবি) ব্যাংক রয়েছে। দেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় অর্থনীতিবিদ ও
বিশেষজ্ঞরা নতুন ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকও এ
ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছিল।
সর্বশেষ ২০১৩ সালের শেষ নাগাদ রাজনৈতিক বিবেচনায় ৬টি বেসরকারি বাণ্যিজিক ব্যাংক প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। অনুমোদন পাওয়া ব্যাংকগুলো হলো- ইউনিয়ন ব্যাংক, মধুমতী ব্যাংক, ফারমার্স ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক ও মেঘনা ব্যাংক। এসব ব্যাংকের প্রতিটিতেই সরকারি দলের নেতাদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
সর্বশেষ ২০১৩ সালের শেষ নাগাদ রাজনৈতিক বিবেচনায় ৬টি বেসরকারি বাণ্যিজিক ব্যাংক প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। অনুমোদন পাওয়া ব্যাংকগুলো হলো- ইউনিয়ন ব্যাংক, মধুমতী ব্যাংক, ফারমার্স ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক ও মেঘনা ব্যাংক। এসব ব্যাংকের প্রতিটিতেই সরকারি দলের নেতাদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়