ঢাকা: ২০০১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত (মার্চ, ২০১৪) ফৌজদারী
মামলায় দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত ৩৩ জন আসামিকে রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমায় মুক্তি বা
সাজা পরিবর্তন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান খান কামাল। এর মধ্যে ২৩ জন ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিও ছিলেন।
বুধবার দশম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে সংসদ সদস্য পীর ফজলুল রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী সংসদকে এ তথ্য জানান।
বন্দীদের প্রাণ ভিক্ষার আবেদন বা সাজা মওকুফের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের মুক্তি বা সাজা মওকুফ করার বিষয়টি বিবেচনা করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রীর দেয়া তথ্য থেকে জানা গেছে, এই সময়ে মধ্যে ২৩ জন মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামির সাজা মওকুফ করা হয়েছে আর ছয়জন মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্তকে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন দেয়া হয়েছে। এছাড়াও একজন যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আসামির সাজা মওকুফ ও বাকীদের সাজা বিভিন্ন মেয়াদে কমানো হয়েছে।
আরেক সংসদ সদস্য মো. আবদুল্লাহ’র এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রতিটি থানায় জনবল বৃদ্ধির পরিকল্পনা বর্তমান সরকারের রয়েছে। উক্ত পরিকল্পনার আওতায় পুলিশি বিভাগের সকল ইউনিটসহ থানা, ফাঁড়ি ও তদন্তকেন্দ্রের জনবল বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।’
সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ‘বাংলাদেশে মাদকাসক্তের সংখ্যা কত এ সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনো জরিপ হয়নি। তাই দেশে কতজন শিশু বা লোক মাদকাসক্ত তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তবে এ স্বীকার্য যে বিশ্বায়নের ফলে মাদক সমস্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মাদকাসক্তের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।’
বাংলামেইল২৪ডটকম/
বুধবার দশম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে সংসদ সদস্য পীর ফজলুল রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী সংসদকে এ তথ্য জানান।
বন্দীদের প্রাণ ভিক্ষার আবেদন বা সাজা মওকুফের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের মুক্তি বা সাজা মওকুফ করার বিষয়টি বিবেচনা করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রীর দেয়া তথ্য থেকে জানা গেছে, এই সময়ে মধ্যে ২৩ জন মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামির সাজা মওকুফ করা হয়েছে আর ছয়জন মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্তকে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন দেয়া হয়েছে। এছাড়াও একজন যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আসামির সাজা মওকুফ ও বাকীদের সাজা বিভিন্ন মেয়াদে কমানো হয়েছে।
আরেক সংসদ সদস্য মো. আবদুল্লাহ’র এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রতিটি থানায় জনবল বৃদ্ধির পরিকল্পনা বর্তমান সরকারের রয়েছে। উক্ত পরিকল্পনার আওতায় পুলিশি বিভাগের সকল ইউনিটসহ থানা, ফাঁড়ি ও তদন্তকেন্দ্রের জনবল বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।’
সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ‘বাংলাদেশে মাদকাসক্তের সংখ্যা কত এ সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনো জরিপ হয়নি। তাই দেশে কতজন শিশু বা লোক মাদকাসক্ত তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তবে এ স্বীকার্য যে বিশ্বায়নের ফলে মাদক সমস্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মাদকাসক্তের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।’
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়