কলাপাড়া(পটুয়াখালী): পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় তুলা গাছের একটি বীজ গায়ে পড়ায়
দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র রবিউল বসার (৮) কে শুধু মারধর করেই ক্ষান্ত হয়নি
পাষন্ড প্রতিবেশী চাচা আনোয়ার গাজী (৩৫)। এমনকি তাকে মাথার উপরে তুলে প্রায়
দশ হাত দূরে ছুড়ে মারে। এতে প্রায় দেড় ঘন্টা সঙ্গাহীন থাকার পর তার যখন
জ্ঞান ফিরে সে তখন বাকশক্তি হারিয়ে ফেলে। বন্ধ হয়ে যায় প্রসাব-পায়খানা।
শিশু রবিউলের ডান পাজরে প্রচন্ড আঘাত পাওয়ায় সে ঠিকমতো হাটাচলাও করতে পারছে
না। এ ঘটনা ঘটেছে উপজেলার আউয়ুম পাড়া গ্রামে শুক্রবার দুপুরে। ওই দিন রাতে
আশংকাজনক অবস্থায় শিশুটিকে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত শিশুর পিতা আলামিন খান জানান, তার প্রতিবেশী আনোয়ার গাজী তার একমাত্র ছেলের এমন সর্বনাশ করে। রবিউলের অপরাধ সহপাঠী আলামিনের সাথে খেলার সময় একটি তুলার বীজ ছুড়ে মারে। ওই বীজটি আনোয়ারের গায়ে পড়ে। এতেই এ শিশুর উপর এমন নির্দয় ভাবে ছুড়ে মারে। এমনকি নির্মম নির্যাতনের পর তাকে কোন ধরনের চিকিৎসা করানোরও উদ্যেগ নেয়নি পাষন্ড আনোয়ার। কন্তু আর্থিক দৈন্যতায় এখন তার উন্নত চিকিৎসাও করাতে পারছেনা রবিউলের পরিবার। আহত রবিউল আইয়ুম পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র।
কলাপাড়া হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. লেলিন জানান, প্রচন্ড আঘাতে শিশু বাম পাঁজরে আঘাত লাগায় তার শরীরের ইন্টারনাল সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারনে প্রসাব বন্ধ হয়ে গেছে।
আহত শিশুর পিতা আলামিন খান জানান, তার প্রতিবেশী আনোয়ার গাজী তার একমাত্র ছেলের এমন সর্বনাশ করে। রবিউলের অপরাধ সহপাঠী আলামিনের সাথে খেলার সময় একটি তুলার বীজ ছুড়ে মারে। ওই বীজটি আনোয়ারের গায়ে পড়ে। এতেই এ শিশুর উপর এমন নির্দয় ভাবে ছুড়ে মারে। এমনকি নির্মম নির্যাতনের পর তাকে কোন ধরনের চিকিৎসা করানোরও উদ্যেগ নেয়নি পাষন্ড আনোয়ার। কন্তু আর্থিক দৈন্যতায় এখন তার উন্নত চিকিৎসাও করাতে পারছেনা রবিউলের পরিবার। আহত রবিউল আইয়ুম পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র।
কলাপাড়া হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. লেলিন জানান, প্রচন্ড আঘাতে শিশু বাম পাঁজরে আঘাত লাগায় তার শরীরের ইন্টারনাল সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারনে প্রসাব বন্ধ হয়ে গেছে।
খবর বিভাগঃ
অন্য জেলা
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়