নারায়ণগঞ্জ:
জেলার আড়াইহাজার উপজেলা নির্বাচনে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় বিপাকে
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আসছে ৩১ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া উপজেলা নির্বাচনে
আড়াইহাজার উপজেলা আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান
প্রার্থীরা নিজ দলের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি চেয়ারম্যান পদে দলের সমর্থন পেয়ে (দোয়াত কলম) প্রতীক নিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়ে গেছে জটিলতা। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম (রফিক) ভাইস চেয়ারম্যান পদে দলের সমর্থন পেয়ে চশমা প্রতীক নিয়ে গণসংযোগ চালাচ্ছেন। একই পদে বিদ্রোহী প্রার্থী শেখ রাসেল শিশু কিশোর পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক নারায়ণগঞ্জ জেলা, প্রবীন নেতা মোজাহিদুর রহমান হেলো সরকার উড়োজাহাজ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। বিদ্রোহী প্রার্থী সমাধানে শনিবার পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা করতে পারেনি উপজেলা আওয়ামীলীগ। তবে স্থানীয় এমপি নজরুল ইসলাম বাবু নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নিয়ে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কোনো নেতাকর্মী কারো পক্ষে প্রচার প্রচারণা না করতে।
উপজেলা বিএনপি তথা ১৯ দল ঘোষিত চেয়ারম্যান প্রার্থী (আনারস) গাজী এম.এ মাসুদ। ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক ইলিয়াছ মোল্লা (তালা) প্রতীক নিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী পারভীন আক্তার (পদ্মফুল) প্রতীক নিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। বিদ্রোহী প্রার্থী বিগত উপজেলা নির্বাচনের পরাজিত চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম শরিফ (কাপ পিরিচ) প্রতীক নিয়ে ব্যপকভাবে প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন। বিদ্রোহী ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক (টিউবওয়েল) প্রতীক নিয়ে আবুল কালাম প্রচারণা চালাচ্ছেন। বিদ্রোহী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মহিলা দলের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক ফৌজিয়া ইয়াসমিন পপি (ফুটবল) প্রতীক নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিদ্রোহী প্রার্থীর বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম.এ বদরুজ্জামান খসরু বলেন, ‘সেন্ট্রাল থেকে উপজেলা নির্বাচনের ১৯ দলের প্যানেল ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে যদি কেউ দল থেকে বিদ্রোহী হয়ে নির্বাচন করেন তাহলে এর ব্যবস্থা হাই কমান্ডই নিবেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি চেয়ারম্যান পদে দলের সমর্থন পেয়ে (দোয়াত কলম) প্রতীক নিয়ে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়ে গেছে জটিলতা। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম (রফিক) ভাইস চেয়ারম্যান পদে দলের সমর্থন পেয়ে চশমা প্রতীক নিয়ে গণসংযোগ চালাচ্ছেন। একই পদে বিদ্রোহী প্রার্থী শেখ রাসেল শিশু কিশোর পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক নারায়ণগঞ্জ জেলা, প্রবীন নেতা মোজাহিদুর রহমান হেলো সরকার উড়োজাহাজ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। বিদ্রোহী প্রার্থী সমাধানে শনিবার পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা করতে পারেনি উপজেলা আওয়ামীলীগ। তবে স্থানীয় এমপি নজরুল ইসলাম বাবু নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নিয়ে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কোনো নেতাকর্মী কারো পক্ষে প্রচার প্রচারণা না করতে।
উপজেলা বিএনপি তথা ১৯ দল ঘোষিত চেয়ারম্যান প্রার্থী (আনারস) গাজী এম.এ মাসুদ। ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক ইলিয়াছ মোল্লা (তালা) প্রতীক নিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী পারভীন আক্তার (পদ্মফুল) প্রতীক নিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। বিদ্রোহী প্রার্থী বিগত উপজেলা নির্বাচনের পরাজিত চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম শরিফ (কাপ পিরিচ) প্রতীক নিয়ে ব্যপকভাবে প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন। বিদ্রোহী ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক (টিউবওয়েল) প্রতীক নিয়ে আবুল কালাম প্রচারণা চালাচ্ছেন। বিদ্রোহী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মহিলা দলের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক ফৌজিয়া ইয়াসমিন পপি (ফুটবল) প্রতীক নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিদ্রোহী প্রার্থীর বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম.এ বদরুজ্জামান খসরু বলেন, ‘সেন্ট্রাল থেকে উপজেলা নির্বাচনের ১৯ দলের প্যানেল ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে যদি কেউ দল থেকে বিদ্রোহী হয়ে নির্বাচন করেন তাহলে এর ব্যবস্থা হাই কমান্ডই নিবেন।
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়