ঢাকা: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে হাবিগঞ্জের মাধবপুরের
সোনাই নদীর প্রবাহ থেকে সায়হাম ফিউচার কমপ্লেক্স অপসারণের দাবি জানিয়েছে
পরিবেশ বাচাঁও আন্দোলন (বাপা)।
শনিবার সকালে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
বাপার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, সরকারী কাগজপত্র অনুসন্ধানে দেখা গেছে সায়হাম ফিউচার কমপ্লেক্স নির্মানের প্রতিয়া শুরু হয় ২০০৩ সালে। আস্তে আস্তে বছরের পর বছর ধরে চলতে থাকে নদী ভরাট প্রক্রিয়া। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটির সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ইউটার্ন করে সরাসরি এসে সায়হামের ভরাটকৃত জায়গায় আঘাত করে।
এতে করে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বর্ষাকালে হুমকির মুখে পড়তে যাচ্ছে বলেও জানানো হয় সংগঠনটির পক্ষ থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে অভিনেতা হাসান মাসুদ বলেন, ‘নদী আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের চিহ্ন। তাই কোনোভাবেই এই নদীকে হারিয়ে যেতে দেয়া যাবে না। তবে সব সময় দেখা যায় যারা সরকারে থাকে তাদের কিছু চেলা-পেলারা নদী দখল করে। কোনো রাজনৈতিক দলেরই এদের প্রশ্রয় দেয়া উচিৎ না।
বাপার সাধারণ সম্পাদক ডা: মো. আব্দুল মতিন বলেন, ‘আগামীতে আরো প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে হবিগঞ্জকে রক্ষার জন্য জেলার সকল নদী ও জলাধার দখল ও ভরাট বন্ধ, পুনরুদ্ধার, সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।’
এগুলো রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী ও নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
বাপার যুগ্ম সম্পাদক শরীফ জামাল বলেন, ‘আমাদের পত্রের প্রেক্ষিতে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসন তখন একটি দায়সাড়া তদন্ত করে এবং তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করে ব্যাক্তি মালিকানাধীন ভূমিতে সায়হাম ফিউচার পার্ক নির্মিত হচ্ছে এবং সোনাই নদীর কোনো অংশের ভূমি সায়হাম ফিউচার পার্কের অন্তর্ভুক্ত নয়। পরে এই তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখান করলে পুনরায় তদন্ত হয়।’
কিন্তু ওই তদন্তের কোনো প্রতিবেদন এখনো বাপা পাইনি বলে দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- কলাম লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ, অ্যাডভোকেট খন্দকার শাহরিয়ার শাকিরসহ বাপার অনান্য নেতৃবৃন্দ।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
শনিবার সকালে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
বাপার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, সরকারী কাগজপত্র অনুসন্ধানে দেখা গেছে সায়হাম ফিউচার কমপ্লেক্স নির্মানের প্রতিয়া শুরু হয় ২০০৩ সালে। আস্তে আস্তে বছরের পর বছর ধরে চলতে থাকে নদী ভরাট প্রক্রিয়া। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটির সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ইউটার্ন করে সরাসরি এসে সায়হামের ভরাটকৃত জায়গায় আঘাত করে।
এতে করে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বর্ষাকালে হুমকির মুখে পড়তে যাচ্ছে বলেও জানানো হয় সংগঠনটির পক্ষ থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে অভিনেতা হাসান মাসুদ বলেন, ‘নদী আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের চিহ্ন। তাই কোনোভাবেই এই নদীকে হারিয়ে যেতে দেয়া যাবে না। তবে সব সময় দেখা যায় যারা সরকারে থাকে তাদের কিছু চেলা-পেলারা নদী দখল করে। কোনো রাজনৈতিক দলেরই এদের প্রশ্রয় দেয়া উচিৎ না।
বাপার সাধারণ সম্পাদক ডা: মো. আব্দুল মতিন বলেন, ‘আগামীতে আরো প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে হবিগঞ্জকে রক্ষার জন্য জেলার সকল নদী ও জলাধার দখল ও ভরাট বন্ধ, পুনরুদ্ধার, সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।’
এগুলো রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী ও নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
বাপার যুগ্ম সম্পাদক শরীফ জামাল বলেন, ‘আমাদের পত্রের প্রেক্ষিতে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসন তখন একটি দায়সাড়া তদন্ত করে এবং তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করে ব্যাক্তি মালিকানাধীন ভূমিতে সায়হাম ফিউচার পার্ক নির্মিত হচ্ছে এবং সোনাই নদীর কোনো অংশের ভূমি সায়হাম ফিউচার পার্কের অন্তর্ভুক্ত নয়। পরে এই তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখান করলে পুনরায় তদন্ত হয়।’
কিন্তু ওই তদন্তের কোনো প্রতিবেদন এখনো বাপা পাইনি বলে দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- কলাম লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ, অ্যাডভোকেট খন্দকার শাহরিয়ার শাকিরসহ বাপার অনান্য নেতৃবৃন্দ।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়