ঢাকা: নিখোঁজ মালয়েশীয় বিমান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
পৌঁছেছে অস্ট্রেলিয়ার গবেষকদের হাতে। এই তথ্যের মাধ্যমে নিখোঁজ রহস্য
উদঘাটন সম্ভব বলে জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট।
বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলীয় পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট জানান, নিখোঁজ বিমানের অস্তিত্ব সম্পর্কে কিছু তথ্য স্যাটেলাইটে ধরা পড়েছে। এই ছবির ভিত্তিতে এলাকা চিহ্নিত করতে অরিয়ন বিমান পাঠানো হয়েছে।
তিনি জানান, এরইমধ্যে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তাদের চোখে বিমানটির সম্ভাব্য দুটি ধ্বংসাবশেষ ধরা পড়েছে। এরমধ্যে একটি প্রায় ২৪ মিটার লম্বা। তাদের নৌযানসমূহ দক্ষিণ ভারত মহাসগরে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। যদিও ওই ধ্বংসাবশেষ দুটি মালয়েশীয় বিমানটিরই কি না তা সম্পর্কে এখনো তারা পুরোপুরি নিশ্চিত নন।
অস্ট্রেলিয়ার এই দাবি সত্য হলে নিখোঁজ হওয়ার টানা ১২ দিন পর নানা রহস্য ছড়িয়ে বিমানটির ধ্বংসাবশেষের খোঁজ মিলবে। গত ৮ মার্চ মধ্যরাতে কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিং যাওয়ার পথে ২৩৯ যাত্রী ও ক্রুসহ রহস্যময়ভাবে বিমানটি নিখোঁজ হয়। এরপর মোট ২৬টি দেশের নৌ ও বিমানবাহিনী ভারত মহাসাগর থেকে থাই উপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা তন্নতন্ন করে খুঁজেও বিমানটি বা এর কোনো ধ্বংসাবশেষের চিহ্ন পায়নি।
নতুন করে ধ্বংসাবশেষ পাওয়ার সম্ভাবনার বিষয়টি এরইমধ্যে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
এর আগে বহু জায়গা থেকে মালয়েশীয় বিমানটি দেখতে পাওয়ার ভুয়া খবর আসতে থাকে। যদিও সেসব খবর এক কথায় নাকচ করে দিয়েছে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো। সর্বশেষে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে বিমানটির ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে বলে গুজব ওঠে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলীয় পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রী টনি অ্যাবোট জানান, নিখোঁজ বিমানের অস্তিত্ব সম্পর্কে কিছু তথ্য স্যাটেলাইটে ধরা পড়েছে। এই ছবির ভিত্তিতে এলাকা চিহ্নিত করতে অরিয়ন বিমান পাঠানো হয়েছে।
তিনি জানান, এরইমধ্যে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তাদের চোখে বিমানটির সম্ভাব্য দুটি ধ্বংসাবশেষ ধরা পড়েছে। এরমধ্যে একটি প্রায় ২৪ মিটার লম্বা। তাদের নৌযানসমূহ দক্ষিণ ভারত মহাসগরে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। যদিও ওই ধ্বংসাবশেষ দুটি মালয়েশীয় বিমানটিরই কি না তা সম্পর্কে এখনো তারা পুরোপুরি নিশ্চিত নন।
অস্ট্রেলিয়ার এই দাবি সত্য হলে নিখোঁজ হওয়ার টানা ১২ দিন পর নানা রহস্য ছড়িয়ে বিমানটির ধ্বংসাবশেষের খোঁজ মিলবে। গত ৮ মার্চ মধ্যরাতে কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিং যাওয়ার পথে ২৩৯ যাত্রী ও ক্রুসহ রহস্যময়ভাবে বিমানটি নিখোঁজ হয়। এরপর মোট ২৬টি দেশের নৌ ও বিমানবাহিনী ভারত মহাসাগর থেকে থাই উপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা তন্নতন্ন করে খুঁজেও বিমানটি বা এর কোনো ধ্বংসাবশেষের চিহ্ন পায়নি।
নতুন করে ধ্বংসাবশেষ পাওয়ার সম্ভাবনার বিষয়টি এরইমধ্যে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
এর আগে বহু জায়গা থেকে মালয়েশীয় বিমানটি দেখতে পাওয়ার ভুয়া খবর আসতে থাকে। যদিও সেসব খবর এক কথায় নাকচ করে দিয়েছে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো। সর্বশেষে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে বিমানটির ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে বলে গুজব ওঠে।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়