ঢাকা: বিএনপির দুধের স্বাদ ঘোলে মিটবে না বলে মন্তব্য
করেছেন স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়নমন্ত্রী (এলজিআরডি) সৈয়দ আশরাফুল
ইসলাম। উপজেলা নির্বাচনে বিএনপির বিজয় সম্পর্কে সাংবাদিকদের করা এক
প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিয়ে
বিএনপি যা হারিয়েছে তা কখনো পূরণ হবার নয়। উপজেলা নির্বাচনে জিতে বিএনপির
দুধের স্বাদ ঘোলে মিটবে না।’
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মনোনয়ন দাখিল শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘নির্বাচন বর্জন করা বিএনপির কোনোমতেই উচিত ছিল না। তারা এ নির্বাচন বর্জন করে অনেক কিছুই হারিয়েছে। নির্বাচনে অংশ নিলে দলের আদর্শ সবার সামনে তুলে ধরা সম্ভব হয়।’
উপজেলা নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি সে অভাব দূর করছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দুধের স্বাদ কখনো ঘোলে মিটবে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংবিধান অনুযায়ী ৪১টি মনোনয়নপত্র দাখিল করলাম। আশাকরি এবারের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্যরা আগামীতে সরাসরি নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য হবে। আমাদের টার্গেট থাকবে আগামীতে যেন ২০ শতাংশ নারী সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ সদস্য হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘সংরক্ষিত নারী আসন এবং ভোটে নির্বাচিত হয়ে যারা সংসদে আসেন তাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সবাই সমান সুযোগ-সুবিধা পাবে।’
স্থানীয় নির্বাচনগুলো দলীয়ভাবে করা যায় কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আইনগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। পরে আমরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর অন্যান্য দেশে যে প্রক্রিয়ায় নির্বাচন হয় আমাদের দেশেও সেভাবেই নির্বাচন হবে।’
আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে বলেও দাবি করেন তিনি।
জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়া সত্বেও উপজেলা নির্বাচনগুলোতে তারা কেন ভালো করছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ পরিসংখ্যানটি সঠিক নয়। এটা কোনো দলীয় নির্বাচন নয়। তাই আপনারাই ভালোভাবে পর্যব্খক্ষণ করলে পুরো উল্টো চিত্র দেখতে পাবেন।’
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মনোনয়ন দাখিল শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সৈয়দ আশরাফ বলেন, ‘নির্বাচন বর্জন করা বিএনপির কোনোমতেই উচিত ছিল না। তারা এ নির্বাচন বর্জন করে অনেক কিছুই হারিয়েছে। নির্বাচনে অংশ নিলে দলের আদর্শ সবার সামনে তুলে ধরা সম্ভব হয়।’
উপজেলা নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি সে অভাব দূর করছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দুধের স্বাদ কখনো ঘোলে মিটবে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংবিধান অনুযায়ী ৪১টি মনোনয়নপত্র দাখিল করলাম। আশাকরি এবারের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্যরা আগামীতে সরাসরি নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য হবে। আমাদের টার্গেট থাকবে আগামীতে যেন ২০ শতাংশ নারী সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ সদস্য হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘সংরক্ষিত নারী আসন এবং ভোটে নির্বাচিত হয়ে যারা সংসদে আসেন তাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সবাই সমান সুযোগ-সুবিধা পাবে।’
স্থানীয় নির্বাচনগুলো দলীয়ভাবে করা যায় কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আইনগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। পরে আমরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর অন্যান্য দেশে যে প্রক্রিয়ায় নির্বাচন হয় আমাদের দেশেও সেভাবেই নির্বাচন হবে।’
আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে বলেও দাবি করেন তিনি।
জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়া সত্বেও উপজেলা নির্বাচনগুলোতে তারা কেন ভালো করছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ পরিসংখ্যানটি সঠিক নয়। এটা কোনো দলীয় নির্বাচন নয়। তাই আপনারাই ভালোভাবে পর্যব্খক্ষণ করলে পুরো উল্টো চিত্র দেখতে পাবেন।’
আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করা হয়েছে, তারা হলেন,
তারানা হালিম, ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী, ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, আমিনা আহমেদ,
পিনু খান, সানজিদা খানম ও নীলুফার জাফরউল্যাহ, সেলিনা জাহান লিটা, সফুরা
বেগম রুমী, হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, উম্মে কুলসুম স্মৃতি, বেগম আখতার
জাহান, সেলিনা বেগম স্বপ্না, সেলিনা আখতার বানু, লায়লা আরজুমান বানু, শিরিন
নাঈম পুনম, কামরুল লায়লা জলি, হেপী বড়াল, রিফাত আমিন, নাসিমা ফেরদৌসী,
লুৎফুন্নেছা, মমতাজ বেগম, মনোয়ারা বেগম, মাহজাবিন খালেদ, ফাতেমা জোহরা
রানী, দিলারা মাহবুব আসমা, ফাতেমা তুজ্জহুরা, সাবিনা আক্তার তুহিন, রহিমা
আক্তার, হোসনে আরা বাবলী, কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলী, রোখসানা ইয়াসমিন
ছুটি, নাভানা আক্তার, আসমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, শামছুন নাহার বেগম,
ওয়াসিফা আয়শা খান, জাহানারা বেগম সুরমা, সাবিহা নাহার বেগম (সাবিহা মুসা),
ফিরোজা বেগম চিনু ও আমিনা আহমেদ।
এছাড়া জাসদের পক্ষ থেকে কর্নেল তাহেরের স্ত্রী লুৎফা তাহের এবং ওয়ার্কার্স
পার্টির পক্ষ থেকে হাজেরা খাতুনকে মনোনয়ন জমা দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, রোববার সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়ন জমার শেষ দিন। আগামী ৩
এপ্রিল নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে এ নির্বাচন হবে। এর আগে এদিন সকালে সংসদের
বিরোধী দল জাতীয় পার্টিও তাদের সংরক্ষিত নারী আসনের প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা
দেয়।
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়