নাটোর: বাগাতিপাড়ায় বাঁশবাগানের মধ্যে রহস্যজনক সুড়ঙ্গের
সন্ধান পাওয়া গেছে। প্রায় সাত ফুট গভীর এই সুড়ঙ্গটিকে নিয়ে সাধারণ মানুষের
মধ্যে তৈরি হয়েছে ব্যাপক কৌতুহল।
শনিবার সকাল থেকেই উৎসুক মানুষ সুড়ঙ্গটি দেখতে ভীড় জমাচ্ছেন। গুপ্তধন উদ্ধারে অথবা কোনো কিছু গুম করে রাখতে সুড়ঙ্গটি তৈরি করা হয়েছে এমন ধারণাও করছেন কেউ কেউ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার চিথলিয়া গ্রামের কাইমুদ্দিন শেখের বাঁশবাগানের মধ্যে রহস্যজনক সুড়ঙ্গটির সন্ধান পাওয়া যায়। শুক্রবার রাতে সুড়ঙ্গটি তৈরি হয় বলে স্থানীয়দের ধারণা।
কাইমুদ্দিনের ভাই আমিরুল শেখ জানান, তিনি শনিবার সকালে বাঁশবাগানে গরু বাধতে গিয়ে প্রথমে পানির বোতল দেখে এগিয়ে সুড়ঙ্গটি দেখতে পান। এছাড়াও তিনি সেখানে সিগারেটের খালি প্যাকেট ও ম্যাচ লাইট দেখতে পান।
স্থানীয় দানেশ চন্দ্র বিশ্বাস জানান, সকালে লোকমুখে শুনে তিনি সুড়ঙ্গটি দেখতে আসেন। তিনি বলেন, ‘মাটি দেখে মনে হচ্ছে গতরাতে সুড়ঙ্গটি করা হয়েছে।’
সুড়ঙ্গটি প্রায় সাত ফুট দীর্ঘ বলেও তিনি জানান। তবে, মানুষকে গুম করে রাখতে দুর্বৃত্তরা এটি করতে পারে এমন ধারণাও উড়িয়ে দেয়া যায়না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
বাঁশবাগান মালিক কাইমুদ্দিন শেখ বলেন, ‘জমিদার আমলে এ অঞ্চলে খাজনা সংগ্রাহক চন্দ্র শেখর তলবদার বাস করতেন। সে সময়ের কোনো গুপ্তধনের সন্ধানে এ সুড়ঙ্গটি করা হতে পারে বলে তিনি ধারণা করেন। ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় পাঁকা ইউপি চেয়ারম্যান নয়েজ মাহমুদ সুড়ঙ্গের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘কে বা কারা, কেন সুড়ঙ্গটি তৈরি করেছে তা জানা যায়নি।’
এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে খবর পেয়ে জমির মালিককে সুড়ঙ্গটি বন্ধ করে দিতে বলা হয়েছে।’
বাংলামেইল২৪ডটকম/
শনিবার সকাল থেকেই উৎসুক মানুষ সুড়ঙ্গটি দেখতে ভীড় জমাচ্ছেন। গুপ্তধন উদ্ধারে অথবা কোনো কিছু গুম করে রাখতে সুড়ঙ্গটি তৈরি করা হয়েছে এমন ধারণাও করছেন কেউ কেউ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার চিথলিয়া গ্রামের কাইমুদ্দিন শেখের বাঁশবাগানের মধ্যে রহস্যজনক সুড়ঙ্গটির সন্ধান পাওয়া যায়। শুক্রবার রাতে সুড়ঙ্গটি তৈরি হয় বলে স্থানীয়দের ধারণা।
কাইমুদ্দিনের ভাই আমিরুল শেখ জানান, তিনি শনিবার সকালে বাঁশবাগানে গরু বাধতে গিয়ে প্রথমে পানির বোতল দেখে এগিয়ে সুড়ঙ্গটি দেখতে পান। এছাড়াও তিনি সেখানে সিগারেটের খালি প্যাকেট ও ম্যাচ লাইট দেখতে পান।
স্থানীয় দানেশ চন্দ্র বিশ্বাস জানান, সকালে লোকমুখে শুনে তিনি সুড়ঙ্গটি দেখতে আসেন। তিনি বলেন, ‘মাটি দেখে মনে হচ্ছে গতরাতে সুড়ঙ্গটি করা হয়েছে।’
সুড়ঙ্গটি প্রায় সাত ফুট দীর্ঘ বলেও তিনি জানান। তবে, মানুষকে গুম করে রাখতে দুর্বৃত্তরা এটি করতে পারে এমন ধারণাও উড়িয়ে দেয়া যায়না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
বাঁশবাগান মালিক কাইমুদ্দিন শেখ বলেন, ‘জমিদার আমলে এ অঞ্চলে খাজনা সংগ্রাহক চন্দ্র শেখর তলবদার বাস করতেন। সে সময়ের কোনো গুপ্তধনের সন্ধানে এ সুড়ঙ্গটি করা হতে পারে বলে তিনি ধারণা করেন। ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় পাঁকা ইউপি চেয়ারম্যান নয়েজ মাহমুদ সুড়ঙ্গের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘কে বা কারা, কেন সুড়ঙ্গটি তৈরি করেছে তা জানা যায়নি।’
এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে খবর পেয়ে জমির মালিককে সুড়ঙ্গটি বন্ধ করে দিতে বলা হয়েছে।’
বাংলামেইল২৪ডটকম/
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়