ঢাকা : হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদকে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
শনিবার বিকালে এক বিবৃতিতে তিনি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, দেশ ও জাতি এক গভীর সংকটময় মুহূর্ত অতিক্রম করছে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে পুরো জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। অথচ সরকার গণমানুষের এই দাবির প্রতি কোনরূপ তোয়াক্কা না করে দেশ ও জাতিকে গভীর অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে।
বাবুনগরী বলেন, গত কিছু দিন আগে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বলেছিলেন, ‘তিনি দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা চান, প্রধানমন্ত্রীর পদ চান না’। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য যে কতটা অসার, তা বুঝতে এখন কারো বাকী নেই। ক্ষমতার মোহে সরকার এতটা অন্ধ হয়ে পড়েছে যে, জনসাধারণের মতামতের প্রতি কোন ভ্রƒক্ষেপই করছে না, এমনকি তাদের জান-মাল এবং দেশের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিতেও তারা কুণ্ঠা করছে না।
তিনি বলেন, বর্তমান গভীর রাজনৈতিক সংকটময় সময়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি পূর্বের অবস্থান থেকে ফিরে এসে সকল দলের অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা দেশের জনসাধারণের প্রত্যাশাকে পূরণ করেছে এবং এটা সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে। কারণ, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নিরপেক্ষ নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরীর জন্য তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। দেশের লাখ লাখ ওলামা-মাশায়েখ ও কোটি কোটি তৌহিদী জনতা জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান নাস্তিক্যবাদ প্রতিষ্ঠায় সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার হবেন, এটা কখনোই আশা করেন না।
তিনি আরো বলেন, এদেশের ইসলাম প্রিয় তৌহিদী জনতার ঈমানী ভিতকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য আমাদের প্রতিবেশী বৃহৎ রাষ্ট্রটি গভীর চক্রান্তে লিপ্ত। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীরা ক্ষমতায় আসুক, তারা এটা কোনভাবেই চাচ্ছে না। কারণ, তারা জানে একজন ঈমানদার মুসলমান দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় কতটা দৃঢ় অবিচল থাকে। এবং তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রে একমাত্র বাধা হচ্ছে এদেশের আলেম সমাজ ও তৌহিদী জনতা। সুতরাং তারা যেকোন ভাবেই চাইবে একটা সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদিদেরকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রেখে মুসলমানদের ঈমানী চেতনাকে ধ্বংস করে দিতে।
হেফাজত মহাসচিব বলেন, সময় এসেছে ছোটখাটো মতভেদ ভুলে গিয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী গণমানুষকে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াবার। অন্যথায় দেশ ও জাতি গভীর অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে যাওয়ার আশংকা দেখা দিতে পারে।----ডিনিউজ
শনিবার বিকালে এক বিবৃতিতে তিনি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, দেশ ও জাতি এক গভীর সংকটময় মুহূর্ত অতিক্রম করছে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে পুরো জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। অথচ সরকার গণমানুষের এই দাবির প্রতি কোনরূপ তোয়াক্কা না করে দেশ ও জাতিকে গভীর অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে।
বাবুনগরী বলেন, গত কিছু দিন আগে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বলেছিলেন, ‘তিনি দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা চান, প্রধানমন্ত্রীর পদ চান না’। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য যে কতটা অসার, তা বুঝতে এখন কারো বাকী নেই। ক্ষমতার মোহে সরকার এতটা অন্ধ হয়ে পড়েছে যে, জনসাধারণের মতামতের প্রতি কোন ভ্রƒক্ষেপই করছে না, এমনকি তাদের জান-মাল এবং দেশের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিতেও তারা কুণ্ঠা করছে না।
তিনি বলেন, বর্তমান গভীর রাজনৈতিক সংকটময় সময়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি পূর্বের অবস্থান থেকে ফিরে এসে সকল দলের অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা দেশের জনসাধারণের প্রত্যাশাকে পূরণ করেছে এবং এটা সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে। কারণ, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নিরপেক্ষ নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরীর জন্য তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। দেশের লাখ লাখ ওলামা-মাশায়েখ ও কোটি কোটি তৌহিদী জনতা জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান নাস্তিক্যবাদ প্রতিষ্ঠায় সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার হবেন, এটা কখনোই আশা করেন না।
তিনি আরো বলেন, এদেশের ইসলাম প্রিয় তৌহিদী জনতার ঈমানী ভিতকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য আমাদের প্রতিবেশী বৃহৎ রাষ্ট্রটি গভীর চক্রান্তে লিপ্ত। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীরা ক্ষমতায় আসুক, তারা এটা কোনভাবেই চাচ্ছে না। কারণ, তারা জানে একজন ঈমানদার মুসলমান দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় কতটা দৃঢ় অবিচল থাকে। এবং তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রে একমাত্র বাধা হচ্ছে এদেশের আলেম সমাজ ও তৌহিদী জনতা। সুতরাং তারা যেকোন ভাবেই চাইবে একটা সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদিদেরকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রেখে মুসলমানদের ঈমানী চেতনাকে ধ্বংস করে দিতে।
হেফাজত মহাসচিব বলেন, সময় এসেছে ছোটখাটো মতভেদ ভুলে গিয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী গণমানুষকে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াবার। অন্যথায় দেশ ও জাতি গভীর অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে যাওয়ার আশংকা দেখা দিতে পারে।----ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়