ঢাকা : আগামী ১৭ ডিসেম্বর থেকে আবারও টানা হরতাল বা অবরোধ দেওয়ার কথা ভাবছে
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোট। মানবতা বিরোধী অপরাধে আবদুল কাদের
মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করার প্রতিবাদে জামায়াতে ইসলামী রোববার সারা দেশে
সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডাকায় কোনো কর্মসূচি দেয়নি বিএনপি। এছাড়া ১৬ ডিসেম্বর
মহান বিজয় দিবসেও কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি।
এদিকে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে শুক্রবার বিকেলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় দু’দল থেকেই কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। এরপর শনিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রধান হওয়ার জন্য তিনজনের নাম প্রস্তাব করেছে। এদের মধ্যে থেকে যদি একজনকে নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রধান করা না হয় তাহলে আগামী ১৭ ডিসেম্বর থেকে টানা অবরোধ কর্মসূচি দেবে দলটি। আর যদি তাদের প্রস্তাব মেনে নেওয়া হয় তাহলে আর কোনো কর্মসূচি দেওয়া হবে না।
এ ছাড়া নির্বাচনী তফসিল স্থগিত করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে রোববার সমাবেশ করার জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন করে জোট। যদিও এ পর্যন্ত তাদের আবেদনে কোনো সাড়া দেয়নি পুলিশ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সেনা প্রধান লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যা সমাধাণ হবে। আর যদি তা না হয় তাহলে হরতাল অবরোধ হবে। তবে সহিংসতা হবে না। আমরা সহিংসতার রাজনীতি করি না। তবে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা চালিয়ে, সহিংসতা সৃষ্টি করে তার দায় আমাদের উপর দেওয়ার চেষ্টা করছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, তাঁরা আন্দোলনেই আছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তবে আলোচনার মাধ্যমে সংকটের সমাধান হওয়াটাই ভালো। তাই তাঁরা আলোচনা অব্যাহত রেখেছেন।
উল্লেখ্য, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পরদিন ২৬ নভেম্বর থেকে শুক্রবার ছাড়া তিন দফায় ১৫ দিন অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে বিরোধীদলীয় জোট। গতকাল সকাল ছয়টায় এই কর্মসূচি শেষ হয়েছে।--ডিনিউজ
এদিকে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে শুক্রবার বিকেলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় দু’দল থেকেই কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। এরপর শনিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রধান হওয়ার জন্য তিনজনের নাম প্রস্তাব করেছে। এদের মধ্যে থেকে যদি একজনকে নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রধান করা না হয় তাহলে আগামী ১৭ ডিসেম্বর থেকে টানা অবরোধ কর্মসূচি দেবে দলটি। আর যদি তাদের প্রস্তাব মেনে নেওয়া হয় তাহলে আর কোনো কর্মসূচি দেওয়া হবে না।
এ ছাড়া নির্বাচনী তফসিল স্থগিত করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে রোববার সমাবেশ করার জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন করে জোট। যদিও এ পর্যন্ত তাদের আবেদনে কোনো সাড়া দেয়নি পুলিশ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সেনা প্রধান লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যা সমাধাণ হবে। আর যদি তা না হয় তাহলে হরতাল অবরোধ হবে। তবে সহিংসতা হবে না। আমরা সহিংসতার রাজনীতি করি না। তবে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা চালিয়ে, সহিংসতা সৃষ্টি করে তার দায় আমাদের উপর দেওয়ার চেষ্টা করছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, তাঁরা আন্দোলনেই আছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তবে আলোচনার মাধ্যমে সংকটের সমাধান হওয়াটাই ভালো। তাই তাঁরা আলোচনা অব্যাহত রেখেছেন।
উল্লেখ্য, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পরদিন ২৬ নভেম্বর থেকে শুক্রবার ছাড়া তিন দফায় ১৫ দিন অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে বিরোধীদলীয় জোট। গতকাল সকাল ছয়টায় এই কর্মসূচি শেষ হয়েছে।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়