ঢাকা : ঢাকা মহানগর পুলিশ নির্যাতনের শিকার গৃহকর্মী আদুরিকে পাঁচটি রিকশা দিয়েছে। এছাড়া এক পুলিশ কর্মকর্তার প্রবাসী আত্মীয়ের সহায়তার অর্থও তাকে দেয়া হয়েছে।
সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে এ সহায়তা দেয়া হয়।
পরে সংবাদ সম্মেলনে মহানগর পুলিশের কমিশনার বেনজীর আহমেদ বলেন, “আদুরির পরিবারকে আমরা পাঁচটি রিকশা দিয়েছি। এগুলো থেকে যে ভাড়া আসবে তাতে আদুরির ভাতের কষ্ট দূর হবে। সে লেখাপড়াও করতে পারবে।”
পাঁচটি রিকশা ছাড়াও আদুরির মা আফিয়া বেগমের হাতে ৭৬ হাজার টাকা তুলে দেন পুলিশ কমিশনার।
তিনি জানান, পুলিশের এক অতিরিক্ত কমিশনারের কানাডা প্রবাসী ভাই এই টাকা আদুরির জন্য পাঠিয়েছেন।
আদুরির পরিবারকে কিছু জমি কিনে দেয়ারও আশ্বাস দেন পুলিশ কমিশনার।
আদুরিকে নিযার্তনের মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
নিযার্তনকারীর সঠিক বিচার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন পুলিশের এই কর্তা।
সংবাদ সম্মেলনে আদুরি ও তার মা উপস্থিত ছিলেন।
এক মাসের বেশি সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার পর রোববার ছাড়া পান।
আদুরির মা আফিয়া বেগম বলেন, রিকশাগুলো তার ছেলে সোহেল, জহির ও সোহাগকে দিবেন। তারা চালিয়ে নিজেদের রোজগারের পাশাপাশি ভাড়ার টাকা তাকে দিবে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর বারিধারার এক ময়লারস্তূপ থেকে মুমূর্ষু অবস্থায় আদুরিকে উদ্ধার করা হয়। এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে রেখে তাকে চিকিৎসা দেয়া হয়।
পুলিশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের অতিরিক্ত কমিশনার ফতিহা ইয়াসমিন বলেন, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আদুরিকে পুলিশ সেন্টারে নিয়ে আসা হয়।
রিকশাগুলো পটুয়াখালীর পুলিশ সুপারের মাধ্যমে সদর উপজেলার জৈনকাঠি গ্রামে আদুরির বাড়িতে পৌঁছে দেয়া হবে।
আদুরিকে নিযার্তনের ঘটনায় গ্রেপ্তার গৃহকর্ত্রী নওরীন জাহান নদী কারাগারে আছেন।---ডিনিউজ
সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে এ সহায়তা দেয়া হয়।
পরে সংবাদ সম্মেলনে মহানগর পুলিশের কমিশনার বেনজীর আহমেদ বলেন, “আদুরির পরিবারকে আমরা পাঁচটি রিকশা দিয়েছি। এগুলো থেকে যে ভাড়া আসবে তাতে আদুরির ভাতের কষ্ট দূর হবে। সে লেখাপড়াও করতে পারবে।”
পাঁচটি রিকশা ছাড়াও আদুরির মা আফিয়া বেগমের হাতে ৭৬ হাজার টাকা তুলে দেন পুলিশ কমিশনার।
তিনি জানান, পুলিশের এক অতিরিক্ত কমিশনারের কানাডা প্রবাসী ভাই এই টাকা আদুরির জন্য পাঠিয়েছেন।
আদুরির পরিবারকে কিছু জমি কিনে দেয়ারও আশ্বাস দেন পুলিশ কমিশনার।
আদুরিকে নিযার্তনের মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
নিযার্তনকারীর সঠিক বিচার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন পুলিশের এই কর্তা।
সংবাদ সম্মেলনে আদুরি ও তার মা উপস্থিত ছিলেন।
এক মাসের বেশি সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার পর রোববার ছাড়া পান।
আদুরির মা আফিয়া বেগম বলেন, রিকশাগুলো তার ছেলে সোহেল, জহির ও সোহাগকে দিবেন। তারা চালিয়ে নিজেদের রোজগারের পাশাপাশি ভাড়ার টাকা তাকে দিবে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর বারিধারার এক ময়লারস্তূপ থেকে মুমূর্ষু অবস্থায় আদুরিকে উদ্ধার করা হয়। এরপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে রেখে তাকে চিকিৎসা দেয়া হয়।
পুলিশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের অতিরিক্ত কমিশনার ফতিহা ইয়াসমিন বলেন, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আদুরিকে পুলিশ সেন্টারে নিয়ে আসা হয়।
রিকশাগুলো পটুয়াখালীর পুলিশ সুপারের মাধ্যমে সদর উপজেলার জৈনকাঠি গ্রামে আদুরির বাড়িতে পৌঁছে দেয়া হবে।
আদুরিকে নিযার্তনের ঘটনায় গ্রেপ্তার গৃহকর্ত্রী নওরীন জাহান নদী কারাগারে আছেন।---ডিনিউজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়