সখিপুর : বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। তত্ত্বাবধায়কের অধীনেই নির্বাচন হবে। তত্ত্বাবধায়ক আদায় করেই নির্বাচন করা হবে। শুক্রবার টাঙ্গাইলের সখিপুরে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত বিশাল জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সরকারের পাঁচ বছরের রাজত্ব মানুষ দেখেছে। এর মাধ্যমে সবাই টের পেয়েছেন। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। এই রিমান্ডই শেষ রিমান্ড নয়। ভবিষ্যতে আরও রিমান্ড আসবে। এক মাঘে শীত যায় না। আরও মাঘ আসবে। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, জনগণকে নিয়ে এভাবে খেলবেন না। তিনি বলেন, সখিপুরে কাদের সিদ্দিকীকে হারিয়ে দেয়া হয়েছিল। এই ঘটনাই প্রমাণ করে আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তারা ভোট চুরির নির্বাচন করে।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে সখিপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত জনসভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ, বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর অব. আবদুল মান্নান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। ১৯৯৯ সালের ১৫ই নভেম্বর সখিপুর-বাসাইল উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের ‘ভোট ডাকাতির’ প্রতিবাদে এ জনসভার আয়োজন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদ মহাজোট না ছাড়লে তার সঙ্গে কোন জোট হবে না। জাপা চেয়ারম্যানের উদ্দেশে তিনি বলেন, বেশি খেলা ভাল নয়, বেশি খেললে ডুবতে হবে। তিনি বলেন, আজকের এ অনুষ্ঠানে এরশাদকে আমি দাওয়াত দেইনি। কিন্তু বাইরে বলা হচ্ছে এখানে তিনি আসবেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে দেশে নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। আমরা গোলাম হতে চাই না। এ দেশে হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান কেউই নিরাপদ নয়। গণজাগরণ মঞ্চের সমালোচনা করে তিনি বলেন, শাপলা চত্বরে আলেম হত্যার বিচার একদিন হবে। কাজী জাফর আহমেদ বলেন, দেশের মানুষ আর সরকারকে বিশ্বাস করে না। তারা এক তরফা নির্বাচন করতে চাইছে। কিন্তু এই নির্বাচন কারও কাছে গ্রহনযোগ্য হবে না। মেজর মান্নান বলেন, ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে। এখন সমগ্র দেশের মানুষের সঙ্গে আবার প্রতারণার ষড়যন্ত্র করছে। আওয়ামী লীগ সরকার ৩০০ আসনের ভোট ডাকাতির ষড়যন্ত্র করছে। বাংলাদেশের মানুষ এখন আর বোকা নয়।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে সখিপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত জনসভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ, বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর অব. আবদুল মান্নান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। ১৯৯৯ সালের ১৫ই নভেম্বর সখিপুর-বাসাইল উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের ‘ভোট ডাকাতির’ প্রতিবাদে এ জনসভার আয়োজন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদ মহাজোট না ছাড়লে তার সঙ্গে কোন জোট হবে না। জাপা চেয়ারম্যানের উদ্দেশে তিনি বলেন, বেশি খেলা ভাল নয়, বেশি খেললে ডুবতে হবে। তিনি বলেন, আজকের এ অনুষ্ঠানে এরশাদকে আমি দাওয়াত দেইনি। কিন্তু বাইরে বলা হচ্ছে এখানে তিনি আসবেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে দেশে নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। আমরা গোলাম হতে চাই না। এ দেশে হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান কেউই নিরাপদ নয়। গণজাগরণ মঞ্চের সমালোচনা করে তিনি বলেন, শাপলা চত্বরে আলেম হত্যার বিচার একদিন হবে। কাজী জাফর আহমেদ বলেন, দেশের মানুষ আর সরকারকে বিশ্বাস করে না। তারা এক তরফা নির্বাচন করতে চাইছে। কিন্তু এই নির্বাচন কারও কাছে গ্রহনযোগ্য হবে না। মেজর মান্নান বলেন, ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে প্রতারণা করেছে। এখন সমগ্র দেশের মানুষের সঙ্গে আবার প্রতারণার ষড়যন্ত্র করছে। আওয়ামী লীগ সরকার ৩০০ আসনের ভোট ডাকাতির ষড়যন্ত্র করছে। বাংলাদেশের মানুষ এখন আর বোকা নয়।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়