ঢাকা : নির্বাচনকালীন সরকারে অংশ নেয়ার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রস্তাব পাওয়ার কথা স্বীকার করে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ জানিয়েছেন, ওই প্রস্তাব তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। একই ধরনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল এলডিপির সভাপতি কর্নেল অব. অলি আহমেদকেও। তিনিও একইভাবে সরকারের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তরুণ এ নেতা দাবি করেন, সরকার নির্বাচনকালীন সরকারকে ‘সর্বদলীয়’ নামকরণ করতে কিছু দলকে টানার চেষ্টা করে। কিন্তু তারা সফল হয়নি। এটি তাদের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরাজয়। এক প্রতিক্রিয়ায় পার্থ বলেন, এরশাদ সাহেবকে অনেকে আনপ্রেডিক্ট্যাবল বলে থাকেন, কিন্তু আমার কাছে তাকে প্রেডিক্ট্যাবলই মনে হয়। উনি যে এমন একটা কিছু করবেন তা আমরা আগেই ধারণা করেছিলাম। ওনার খেলা এখানেই শেষ নয়। উনি যতদিন রাজনীতিতে আছেন ততদিন আমাদেরকে আরও এমন খেলা দেখতে হতে পারে। তিনি বলেন, রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই-এই কথাটার একটা ইতি টানা দরকার। আওয়ামী লীগ বা বিএনপির এখন একটা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত, এরশাদ সাহেব যেন কারও সহযোগী না হন। তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে এই ধরনের চরিত্র বিতাড়িত হবে।
সর্বদলীয় সরকার প্রসঙ্গে বিরোধী দলের এই নেতা বলেন, এটা মহাজোটের একটা রাজনৈতিক বিপর্যয়। তারা অনেক চেষ্টা করেও সর্বদলীয় সরকার বানাতে পারেনি। তাদের নেতৃত্বে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করাটা অসম্ভব। সর্বদলীয় সরকারে যাওয়ার বিষয়ে আপনার দলের আগ্রহ ছিল বলে গুঞ্জন আছে এমন প্রশ্নে পার্থ বলেন, মহাজোটের পক্ষ থেকে আমাকে এবং কর্নেল অলি আহমেদসহ বেশ কয়েকজনকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সর্বদলীয় সরকারে আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু তারা সফল হয়নি। আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি। আগ্রহের তো প্রশ্নই আসে না। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। সর্বদলীয় সরকার দিয়ে তা হবে না।
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে গতকালকের সাক্ষাতের প্রসঙ্গে প্রতিনিধি দলের এ সদস্য জানান, সংবিধানের ৪৮(৫) ধারা অনুসারে যে কোন ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে বলার এখতিয়ার আছে প্রেসিডেন্টের। তিনি যখন তার ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার কথা বলেছেন তখন আমরা বলেছি, আপনি সংবিধানের গার্ডিয়ান। বর্তমান অবস্থায় যে একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠানের চেষ্টা চলছে তা জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাবে না। সংকট নিরসনের বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণের দায়িত্ব আপনার। আমরা বিশ্বাস করি, তিনি একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নেবেন।---ডিনিউজ
সর্বদলীয় সরকার প্রসঙ্গে বিরোধী দলের এই নেতা বলেন, এটা মহাজোটের একটা রাজনৈতিক বিপর্যয়। তারা অনেক চেষ্টা করেও সর্বদলীয় সরকার বানাতে পারেনি। তাদের নেতৃত্বে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করাটা অসম্ভব। সর্বদলীয় সরকারে যাওয়ার বিষয়ে আপনার দলের আগ্রহ ছিল বলে গুঞ্জন আছে এমন প্রশ্নে পার্থ বলেন, মহাজোটের পক্ষ থেকে আমাকে এবং কর্নেল অলি আহমেদসহ বেশ কয়েকজনকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সর্বদলীয় সরকারে আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু তারা সফল হয়নি। আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি। আগ্রহের তো প্রশ্নই আসে না। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। সর্বদলীয় সরকার দিয়ে তা হবে না।
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে গতকালকের সাক্ষাতের প্রসঙ্গে প্রতিনিধি দলের এ সদস্য জানান, সংবিধানের ৪৮(৫) ধারা অনুসারে যে কোন ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে বলার এখতিয়ার আছে প্রেসিডেন্টের। তিনি যখন তার ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার কথা বলেছেন তখন আমরা বলেছি, আপনি সংবিধানের গার্ডিয়ান। বর্তমান অবস্থায় যে একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠানের চেষ্টা চলছে তা জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাবে না। সংকট নিরসনের বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণের দায়িত্ব আপনার। আমরা বিশ্বাস করি, তিনি একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি এ বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নেবেন।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়