ঢাকা : নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র দূরীকরণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নতুন লক্ষ্য হওয়া উচিত।
গত বুধবার দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ‘ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ড সামিট ২০১৩’ এর কি-নোট বক্তৃতায় একথা বলেন।
এ সময় ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত জ্ঞানের কারণে তরুণ সম্প্রদায়কে ইতিহাসের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী জেনারেশন বলেও উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘২০০০ সালে কফি আনান জাতিসংঘ সহস্রাব্দ উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছিলেন, তখন মানুষ হেসেছিল। তারা বলেছিল, এরা পাগল। তারা বিশ্বাস করতে পারেনি, দারিদ্রতা হ্রাস করা যায়।’
প্রথম নোবেল বিজয়ী এই বাংলাদেশি বলেন, ‘এমনকি বাংলাদেশ যখন এই লক্ষ্য অর্জন করেছি বলে ঘোষণা ধিল, তখনো কেউ বিশ্বাস করতে চাইনি। তবে আমাদের জন্য এই অর্জন খুব উল্লেখযোগ্য ছিল। বিশেষত ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ি’ উপাধি পাবার কারণে।’
এছাড়া ড. ইউনূস দেশটির আফ্রিকার সসার সিটি, জোহানেসবার্গে আরো বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
বিশ্বের তরুণদের সবচেয়ে বড় এই সম্মেলন স্যান্ডটোন কনভেনশান সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় এবং তা ৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।
এতে শিক্ষা, তরুণদের বেকারত্ব ও বৈশ্বিক ব্যবসার ভূমিকার মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হবে। ২ থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত এই সম্মেলনে বিশ্বের ১৯০টি দেশ থেকে ১ হাজার ৩শ’ তরুণ প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন। বাংলাদেশ থেকে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছে।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আন্নান ও স্যার বব গেল্ডফ।
৮ হাজার তরুণ এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সেখানে গায়ক ও দারিদ্র দূরীকরণ কর্মী স্যার বব গেল্ডফ বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে বর্ণবাদবিরোধী ক্যাম্পেইনার আহমেদ খাত্রাদা (নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে ২৭ বছর কারাবন্দি ছিলেন), স্যার রিচার্ড ব্যান্সন, জার্মানের জনপ্রিয় টেনিস খেলোয়াড় বরিস বেকার প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
সম্মেলনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ডেভিড জোন্স ও কেট রবার্টসন সম্মেলনের প্রতিনিধিদের পতাকাবাহী অনুষ্ঠানে স্বাগত জানান।
শিক্ষা, বৈশ্বিক ব্যবসা, মানবাধিকার, নেতৃত্ব ও সরকার, টেকসই উন্নয়ন এবং তরুণদের বেকারত্ব এসব বিষয়ের উপর প্যানেল, প্লেনারি অধিবেশন ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবার পর সম্মেলনটি শনিবার শেষ হবে।
এই প্রথমবারের মত ‘ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ড সামিট’ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর আগে লন্ডন, জুরিখ ও পিটাসবার্গে এ সম্মেলন হয়েছিল। আর ২০১৪ সালের সম্মেলনের জন্য ডাবলিনকে আয়োজক শহর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।--ডিনিউজ
গত বুধবার দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ‘ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ড সামিট ২০১৩’ এর কি-নোট বক্তৃতায় একথা বলেন।
এ সময় ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত জ্ঞানের কারণে তরুণ সম্প্রদায়কে ইতিহাসের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী জেনারেশন বলেও উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘২০০০ সালে কফি আনান জাতিসংঘ সহস্রাব্দ উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছিলেন, তখন মানুষ হেসেছিল। তারা বলেছিল, এরা পাগল। তারা বিশ্বাস করতে পারেনি, দারিদ্রতা হ্রাস করা যায়।’
প্রথম নোবেল বিজয়ী এই বাংলাদেশি বলেন, ‘এমনকি বাংলাদেশ যখন এই লক্ষ্য অর্জন করেছি বলে ঘোষণা ধিল, তখনো কেউ বিশ্বাস করতে চাইনি। তবে আমাদের জন্য এই অর্জন খুব উল্লেখযোগ্য ছিল। বিশেষত ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ি’ উপাধি পাবার কারণে।’
এছাড়া ড. ইউনূস দেশটির আফ্রিকার সসার সিটি, জোহানেসবার্গে আরো বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
বিশ্বের তরুণদের সবচেয়ে বড় এই সম্মেলন স্যান্ডটোন কনভেনশান সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় এবং তা ৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।
এতে শিক্ষা, তরুণদের বেকারত্ব ও বৈশ্বিক ব্যবসার ভূমিকার মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হবে। ২ থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত এই সম্মেলনে বিশ্বের ১৯০টি দেশ থেকে ১ হাজার ৩শ’ তরুণ প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন। বাংলাদেশ থেকে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছে।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আন্নান ও স্যার বব গেল্ডফ।
৮ হাজার তরুণ এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সেখানে গায়ক ও দারিদ্র দূরীকরণ কর্মী স্যার বব গেল্ডফ বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে বর্ণবাদবিরোধী ক্যাম্পেইনার আহমেদ খাত্রাদা (নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে ২৭ বছর কারাবন্দি ছিলেন), স্যার রিচার্ড ব্যান্সন, জার্মানের জনপ্রিয় টেনিস খেলোয়াড় বরিস বেকার প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
সম্মেলনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ডেভিড জোন্স ও কেট রবার্টসন সম্মেলনের প্রতিনিধিদের পতাকাবাহী অনুষ্ঠানে স্বাগত জানান।
শিক্ষা, বৈশ্বিক ব্যবসা, মানবাধিকার, নেতৃত্ব ও সরকার, টেকসই উন্নয়ন এবং তরুণদের বেকারত্ব এসব বিষয়ের উপর প্যানেল, প্লেনারি অধিবেশন ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবার পর সম্মেলনটি শনিবার শেষ হবে।
এই প্রথমবারের মত ‘ওয়ান ইয়ং ওয়ার্ল্ড সামিট’ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর আগে লন্ডন, জুরিখ ও পিটাসবার্গে এ সম্মেলন হয়েছিল। আর ২০১৪ সালের সম্মেলনের জন্য ডাবলিনকে আয়োজক শহর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়