ঢাকা : প্রধানমন্ত্রীর ফোন ও হরতাল প্রত্যাহারের অনুরোধ উপেক্ষা করলেও সঙ্কট নিরসনে সংলাপে বসার প্রয়োজনীয়তা উপেক্ষা করছে না প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে হরতাল শেষে যে কোনো স্থানে সংলাপে বসতে রাজি তারা। এ ব্যাপারে ইতিমধ্যে প্রস্তুতিও শুরু করেছে বিএনপি। এ পর্যায়ে হরতাল শেষে বিরোধী দলীয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করতে পারেন বলে একটি সূত্র আভাস দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হরতাল প্রত্যাহারের আহবান জানানোর পর ১৮ দলীয় জোট হরতাল শেষে সংলাপে বসার আগ্রহ ব্যক্ত করে। এব্যাপারে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা গত দুদিন যাবত হরতাল প্রত্যাহার অথবা সংক্ষিপ্ত করে সংলাপে বসার আহবান জানান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সোমবার সকালে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আমরা সংলাপ চাই। হরতাল শেষে যে কোন সময়ে আমরা আলোচনায় বসতে রাজি। এদিকে ১৪ দলের সমন্বয়কারি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম দুপুরে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, এখন সংলাপে বসতে হলে খালেদা জিয়াকে উদ্যোগ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করতে হবে। এর প্রেক্ষিতে বিএনপির চেয়ারপার্সন প্রধানমন্ত্রীকে ফোন দেয়ার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে।
সূত্র জানায়, নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা ‘নির্দলীয়’ হওয়ার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর নীতিগতভাবে সম্মত হওয়া সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চায় বিএনপি। এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করতে পারেন।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, মঙ্গলবার ৬০ ঘন্টার হরতালের পর যে কোনো সময়ে এ সংলাপ করতে চায় তারা। চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ডেলিগেটদের নামের তালিকা পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
শনিবার ফোনালাপে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আলোচনার জন্য খালেদা জিয়াকে গণভবনের নৈশভোজের দাওয়াত দিলে তখনও বিরোধী দলীয় নেতা সেই সরকার ‘নির্দলীয়’ হওয়ার ব্যাপারে সম্মতির নিশ্চয়তা চান।
সূত্র জানায়, রাজনৈতিক বিবেচনা ও বর্তমান পরিস্থিতির কথা ভেবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে লন্ডন থেকে ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। রোববার তিনি ঢাকায় ফিরেন। বর্তমানে মওদুদ তার গুলশানের বাসায় অবস্থান করছেন। সংলাপের উদ্যোগের কারণেই তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হরতাল প্রত্যাহারের আহবান জানানোর পর ১৮ দলীয় জোট হরতাল শেষে সংলাপে বসার আগ্রহ ব্যক্ত করে। এব্যাপারে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা গত দুদিন যাবত হরতাল প্রত্যাহার অথবা সংক্ষিপ্ত করে সংলাপে বসার আহবান জানান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সোমবার সকালে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আমরা সংলাপ চাই। হরতাল শেষে যে কোন সময়ে আমরা আলোচনায় বসতে রাজি। এদিকে ১৪ দলের সমন্বয়কারি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম দুপুরে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, এখন সংলাপে বসতে হলে খালেদা জিয়াকে উদ্যোগ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করতে হবে। এর প্রেক্ষিতে বিএনপির চেয়ারপার্সন প্রধানমন্ত্রীকে ফোন দেয়ার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে।
সূত্র জানায়, নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা ‘নির্দলীয়’ হওয়ার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর নীতিগতভাবে সম্মত হওয়া সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চায় বিএনপি। এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করতে পারেন।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, মঙ্গলবার ৬০ ঘন্টার হরতালের পর যে কোনো সময়ে এ সংলাপ করতে চায় তারা। চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ডেলিগেটদের নামের তালিকা পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
শনিবার ফোনালাপে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আলোচনার জন্য খালেদা জিয়াকে গণভবনের নৈশভোজের দাওয়াত দিলে তখনও বিরোধী দলীয় নেতা সেই সরকার ‘নির্দলীয়’ হওয়ার ব্যাপারে সম্মতির নিশ্চয়তা চান।
সূত্র জানায়, রাজনৈতিক বিবেচনা ও বর্তমান পরিস্থিতির কথা ভেবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে লন্ডন থেকে ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। রোববার তিনি ঢাকায় ফিরেন। বর্তমানে মওদুদ তার গুলশানের বাসায় অবস্থান করছেন। সংলাপের উদ্যোগের কারণেই তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়