ঢাকা : বিভিন্ন দেশের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও আশেপাশের পরিবেশের ছবি দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদকে আশ্বস্ত করে বলেছেন, পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ বর্তমান সরকার করবে না।
বুধবার সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে জাতীয় পার্টির সাংসদ মুজিবুল হকের এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, “পরিবেশের কোনো ক্ষতি ইনশাল্লাহ হবে না।”
এই প্রশ্নের জন্য জাতীয় পার্টির সাংসদকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, “আমি আশা করছিলাম, এইরকম একটা প্রশ্ন আসবে।”
পরিবেশবাদীদের বিরোধিতার মধ্যেই গত ৫ অক্টোবর বাগেরহাটের রামপালে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি শেখ হাসিনা করবে না- এমন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী
ওইদিনও বলেছিরেন, যারা রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতা করছে, তাদের ‘অন্য উদ্দেশ্য’ রয়েছে।
বুধবার তিনি বলেন, “কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাবে- তা ঠিক কথা নয়। দিনাজপুরে বড়পুকুরিয়ায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র এখন চলছে। সেখানে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হয় নাই।”
অধিবেশনে বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আশেপাশের এলাকার স্থিরচিত্র দেখিয়ে তিনি বলেন, “এখানে জলাধার আছে, সবুজ বেষ্টনী আছে। ধান ক্ষেত আছে। কিছেই নষ্ট হয়নি। গাছপালা আছে। ক্ষেত ভরা ধান আছে।”
বিদেশেও একই ধরনের বহু বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোথাও কোনো ক্ষতি হয়নি।
এ সময় অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বিভিন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং তার আশেপাশের এলাকার স্থিরচিত্রও দেখান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে এক লাখ ৮৬ হাজার উৎপাদনের ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। সেখানে কোনো পরিবেশ নষ্ট হয়নি।
“আমি বললে হয়তো বলেতন, মুখের কথা। এখানে ছবি দেখাচ্ছি। ছবি কথা বলে। যে ছবিগুলো দেখালাম, সেখানে শুধু মানুষের নয়, বাঘেরও আস্তানা আছে।”
সরকার দলীয় সাংসদ ফজলে রাব্বী মিয়ার এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিএনপির সময়ে বিএনপি নেত্রীর ছেলের খাম্বা নামের একটি ইন্ড্রাস্ট্রি ছিল। সেখান থেকেই সব খাম্বা দিতে হয়। সেখানেই সব টাকা চলে যায়। এখন রাস্তার পাড়ে খাম্বাগুলো পড়ে আছে। আর আমরা উৎপাদন ও সঞ্চালনের ব্যবস্থা একসাথেই করছি।”
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের সাংসদ চয়ণ ইসলামের প্রশ্নের জবাবে প্রাধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ, দ্রুত বর্ধনশীল ও গতিশীল অর্থনীতি, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বাণিজ্য ও শিল্পের প্রসার, শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, যোগাযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা জোরদার, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণে অগ্রগতি এবং সরকারি সেবা বর্ধিতকরণ তার সরকারের দশটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য।--ডিনিউজ
বুধবার সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে জাতীয় পার্টির সাংসদ মুজিবুল হকের এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, “পরিবেশের কোনো ক্ষতি ইনশাল্লাহ হবে না।”
এই প্রশ্নের জন্য জাতীয় পার্টির সাংসদকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, “আমি আশা করছিলাম, এইরকম একটা প্রশ্ন আসবে।”
পরিবেশবাদীদের বিরোধিতার মধ্যেই গত ৫ অক্টোবর বাগেরহাটের রামপালে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি শেখ হাসিনা করবে না- এমন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী
ওইদিনও বলেছিরেন, যারা রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতা করছে, তাদের ‘অন্য উদ্দেশ্য’ রয়েছে।
বুধবার তিনি বলেন, “কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাবে- তা ঠিক কথা নয়। দিনাজপুরে বড়পুকুরিয়ায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র এখন চলছে। সেখানে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হয় নাই।”
অধিবেশনে বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আশেপাশের এলাকার স্থিরচিত্র দেখিয়ে তিনি বলেন, “এখানে জলাধার আছে, সবুজ বেষ্টনী আছে। ধান ক্ষেত আছে। কিছেই নষ্ট হয়নি। গাছপালা আছে। ক্ষেত ভরা ধান আছে।”
বিদেশেও একই ধরনের বহু বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোথাও কোনো ক্ষতি হয়নি।
এ সময় অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বিভিন্ন কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং তার আশেপাশের এলাকার স্থিরচিত্রও দেখান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে এক লাখ ৮৬ হাজার উৎপাদনের ক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। সেখানে কোনো পরিবেশ নষ্ট হয়নি।
“আমি বললে হয়তো বলেতন, মুখের কথা। এখানে ছবি দেখাচ্ছি। ছবি কথা বলে। যে ছবিগুলো দেখালাম, সেখানে শুধু মানুষের নয়, বাঘেরও আস্তানা আছে।”
সরকার দলীয় সাংসদ ফজলে রাব্বী মিয়ার এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিএনপির সময়ে বিএনপি নেত্রীর ছেলের খাম্বা নামের একটি ইন্ড্রাস্ট্রি ছিল। সেখান থেকেই সব খাম্বা দিতে হয়। সেখানেই সব টাকা চলে যায়। এখন রাস্তার পাড়ে খাম্বাগুলো পড়ে আছে। আর আমরা উৎপাদন ও সঞ্চালনের ব্যবস্থা একসাথেই করছি।”
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের সাংসদ চয়ণ ইসলামের প্রশ্নের জবাবে প্রাধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ, দ্রুত বর্ধনশীল ও গতিশীল অর্থনীতি, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বাণিজ্য ও শিল্পের প্রসার, শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, যোগাযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা জোরদার, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণে অগ্রগতি এবং সরকারি সেবা বর্ধিতকরণ তার সরকারের দশটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়