ঢাকা : হিমালয় অঞ্চলে দীর্ঘদিনের সীমান্ত বিরোধ নিরসনে পদক্ষেপ নিলো ভারত ও চীন। সীমান্তে স্থিতিশীলতা আনতে প্রতিরক্ষা সহযোগীতা চুক্তি সই করেছে দুদেশ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বেইজিং সফরে এ চুক্তি সই হলো। চুক্তির আওতায়, দুদেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে যোগাযোগ আরো বাড়বে।
১৯৬২ সালে হিমালয়ের বেশকিছু এলাকার সীমানা নিয়ে চীনের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে ভারত। এর পাঁচ দশক পর, সীমান্ত নির্দিষ্ট করতে চুক্তিতে এলো বেইজিং ও দিল্লি। চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কেচিয়াংয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে চুক্তি সইয়ের পর, এর গুরুত্ব তুলে ধরেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী লি এবং আমি সীমান্তের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিয়ে একমত হয়েছি। ভারত-চীন সম্পর্কের ভিত জোরদার করতে এ চুক্তি জরুরি। দুদেশের সীমান্তবিরোধের প্রশ্নে এই চুক্তি সুষ্ঠু, বাস্তবসম্মত এবং পারস্পরিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটি পদক্ষেপ।
এ বছরের শুরুতে, হিমালয়ে ভারতের দাবি করা এলাকায় সেনাক্যাম্প গড়ে তোলে চীনের সেনাবাহিনী। ভারতের দাবি, দুদেশের মধ্যে সীমানা বিভাজনকারী অ্যাকচুয়াল লাইন অফ কন্ট্রোল লঙ্ঘন করেছে চীন। এ দাবি অস্বীকার করে বেইজিং। বুধবার মনমোহনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব বিরোধ অবসানের কথা বলেন চীনা প্রধানমন্ত্রী।
চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেচিয়াং বলেন, চীন ও ভারতের মধ্যে ভিন্নতার চেয়ে অভিন্ন স্বার্থই বেশি। দুদেশই পুরোনো সভ্যতার ধারক। দুদেশের মানুষের বিবেচনাবোধ আর সরকারি প্রচেষ্টা দিয়ে সীমান্তবিরোধসহ সব পার্থক্য কমিয়ে আনা সম্ভব।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী লি কেচিয়াংয়ের সঙ্গে, চীনের বাজারে ভারতীয় পন্যের অগ্রাধিকার এবং ভারতে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানো নিয়েও আলোচনা করেন মনমোহন।
পরে দেখা করেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে।
১৯৬২ সালে হিমালয়ের বেশকিছু এলাকার সীমানা নিয়ে চীনের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে ভারত। এর পাঁচ দশক পর, সীমান্ত নির্দিষ্ট করতে চুক্তিতে এলো বেইজিং ও দিল্লি। চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কেচিয়াংয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে চুক্তি সইয়ের পর, এর গুরুত্ব তুলে ধরেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী লি এবং আমি সীমান্তের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিয়ে একমত হয়েছি। ভারত-চীন সম্পর্কের ভিত জোরদার করতে এ চুক্তি জরুরি। দুদেশের সীমান্তবিরোধের প্রশ্নে এই চুক্তি সুষ্ঠু, বাস্তবসম্মত এবং পারস্পরিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটি পদক্ষেপ।
এ বছরের শুরুতে, হিমালয়ে ভারতের দাবি করা এলাকায় সেনাক্যাম্প গড়ে তোলে চীনের সেনাবাহিনী। ভারতের দাবি, দুদেশের মধ্যে সীমানা বিভাজনকারী অ্যাকচুয়াল লাইন অফ কন্ট্রোল লঙ্ঘন করেছে চীন। এ দাবি অস্বীকার করে বেইজিং। বুধবার মনমোহনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব বিরোধ অবসানের কথা বলেন চীনা প্রধানমন্ত্রী।
চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেচিয়াং বলেন, চীন ও ভারতের মধ্যে ভিন্নতার চেয়ে অভিন্ন স্বার্থই বেশি। দুদেশই পুরোনো সভ্যতার ধারক। দুদেশের মানুষের বিবেচনাবোধ আর সরকারি প্রচেষ্টা দিয়ে সীমান্তবিরোধসহ সব পার্থক্য কমিয়ে আনা সম্ভব।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী লি কেচিয়াংয়ের সঙ্গে, চীনের বাজারে ভারতীয় পন্যের অগ্রাধিকার এবং ভারতে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানো নিয়েও আলোচনা করেন মনমোহন।
পরে দেখা করেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়