কিশোরগঞ্জ: বিএনপি কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহবায়ক সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার লুটেরা সরকার, এই সরকার স্বৈরাচারী সরকার। নীল নকশায় নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় যেতে চায়। তাই আন্দোলন সংগ্রামের মধ্যদিয়ে এ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। এ সরকারের নির্বাচনী পরিকল্পনা বানচাল করে কেয়ারটেকার সরকারের অধিনে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। তিনি সোমবার দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে জেলা বিএনপির এক বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।
সাদেক হোসেন খোকা আরো বলেন, দেশের ৯০ভাগ মানুষতো চায়ই আওয়ামীলীগেরও ৮০ভাগ নেতাকর্মী কেয়ারটেকার সরকার চায়। দেশের মানুষ কেয়ারটেকার সরকারের পক্ষে আছে। এই কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা হবেই হবে ইন্শাল্লাহ। আমরা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনেই নির্বাচনে যাব। তিনি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে পুলিশের উদ্দেশ্যে বলেন, জনগণের বিপক্ষে গিয়ে কেউ টিকে থাকতে পারেনি। শেখ হাসিনা সরকারও খান খান হয়ে যাবে। তাই জনবিরোধী সরকারের অপকর্মের দায়ভার কাধে নিয়ে নিজেদের উপর বিপদ টেনে আনবেন না।
জনগণের প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়াবেন না। পুলিশ যদি আন্দোলনের বিপক্ষে দাড়ায়, তাদের বিরুদ্ধেও রুকে দাড়াতে হবে। ডিসি ও প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, জনবিছিন্ন শক্তিকে টিকিয়ে রাখার চেষ্ঠা করবেন না। এখন থেকে সরেদাড়াবার চেষ্ঠা করবেন। প্রশাসনের যারা আছেন তারা সর্তক হয়ে কাজ করবেন। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, জুলুম নির্যাতনের সাথে জড়িত পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের চিহিৃত করে নাম লিখে রাখবেন। যথা সময়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সাদেক হোসেন খোকা আরো বলেন, জাতীয় নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ এ যাবত কালের মধ্যে সবচেয়ে কম আসন পাবে। জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডাভোকেট ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, সহ-সভাপতি রেজাউল খান চুন্নুসহ জেলা ও উপজেলা শাখার বিএনপি ও অঙ্গও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী। বর্ধিত সভায় জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী অধ্যাপক রমজান আলী, জয়েন্ট সেক্রেটারী অধ্যাপক আজিজুল হক, জেলা খেলাফত মজলিসের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মাওলানা আবুল কাসেম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা এমদাদুল্লাহ্সহ বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক বলেন, এ সরকারের পতন গঠাতে চাই, এই সরকার ব্যার্থ সরকার, ফ্যাসিষ্ট সরকার, এর মধ্যে বাগশালী শক্তি রয়েছে। এ সরকার ইসলাম ও মুসলমানের ধ্বংসের সরকার, তারা দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার নির্যাতন খুন,গুম ছাড়াও তৌহীদি জনতাকে হত্যা করেছে। এ সরকার জনগণের সরকার নয়। এ সরকারকে যত তাড়াতাড়ি বিদায় করা যাবে ততই মঙ্গল। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, ব্যক্তির রাজনীতি নয়, দলের রাজনীতি দেশের রাজনীতি করতে হবে। দেশের স্বার্থে সকলকে জাতীয়তাবাদীর পতাকাতলে এসে সকলকে কাজ করার আহবান জানান।
ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানিয়ে বলেন, আওয়ামীলীগ যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন গণতন্ত্র নষ্ট করবে। এই গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে যুদ্ধ করতে হবে। সেই যুদ্ধে জয়ী হতে হবে।
এর আগে নেত্রীবৃন্দ কিশোরগঞ্জ শহরে আসার পথে সকাল ১১টার দিকে বিন্নাটি চৌরাস্তা মোড়ে পথ সভায় বক্তব্য রাখেন। পরে বিকেলে শহরের ঐতিহাসিক রথখলা ময়দানে বিশাল জনসভায় অংশগ্রহন করেন। এ রির্পোট লিখা পর্যন্ত জনসভা চলছিল। বৃষ্টির কারনে বক্তব্য বন্ধ ছিল। ---ডিনিউজ
সাদেক হোসেন খোকা আরো বলেন, দেশের ৯০ভাগ মানুষতো চায়ই আওয়ামীলীগেরও ৮০ভাগ নেতাকর্মী কেয়ারটেকার সরকার চায়। দেশের মানুষ কেয়ারটেকার সরকারের পক্ষে আছে। এই কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা হবেই হবে ইন্শাল্লাহ। আমরা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনেই নির্বাচনে যাব। তিনি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে পুলিশের উদ্দেশ্যে বলেন, জনগণের বিপক্ষে গিয়ে কেউ টিকে থাকতে পারেনি। শেখ হাসিনা সরকারও খান খান হয়ে যাবে। তাই জনবিরোধী সরকারের অপকর্মের দায়ভার কাধে নিয়ে নিজেদের উপর বিপদ টেনে আনবেন না।
জনগণের প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়াবেন না। পুলিশ যদি আন্দোলনের বিপক্ষে দাড়ায়, তাদের বিরুদ্ধেও রুকে দাড়াতে হবে। ডিসি ও প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, জনবিছিন্ন শক্তিকে টিকিয়ে রাখার চেষ্ঠা করবেন না। এখন থেকে সরেদাড়াবার চেষ্ঠা করবেন। প্রশাসনের যারা আছেন তারা সর্তক হয়ে কাজ করবেন। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, জুলুম নির্যাতনের সাথে জড়িত পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের চিহিৃত করে নাম লিখে রাখবেন। যথা সময়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সাদেক হোসেন খোকা আরো বলেন, জাতীয় নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ এ যাবত কালের মধ্যে সবচেয়ে কম আসন পাবে। জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডাভোকেট ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, সহ-সভাপতি রেজাউল খান চুন্নুসহ জেলা ও উপজেলা শাখার বিএনপি ও অঙ্গও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী। বর্ধিত সভায় জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী অধ্যাপক রমজান আলী, জয়েন্ট সেক্রেটারী অধ্যাপক আজিজুল হক, জেলা খেলাফত মজলিসের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মাওলানা আবুল কাসেম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা এমদাদুল্লাহ্সহ বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক বলেন, এ সরকারের পতন গঠাতে চাই, এই সরকার ব্যার্থ সরকার, ফ্যাসিষ্ট সরকার, এর মধ্যে বাগশালী শক্তি রয়েছে। এ সরকার ইসলাম ও মুসলমানের ধ্বংসের সরকার, তারা দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার নির্যাতন খুন,গুম ছাড়াও তৌহীদি জনতাকে হত্যা করেছে। এ সরকার জনগণের সরকার নয়। এ সরকারকে যত তাড়াতাড়ি বিদায় করা যাবে ততই মঙ্গল। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, ব্যক্তির রাজনীতি নয়, দলের রাজনীতি দেশের রাজনীতি করতে হবে। দেশের স্বার্থে সকলকে জাতীয়তাবাদীর পতাকাতলে এসে সকলকে কাজ করার আহবান জানান।
ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানিয়ে বলেন, আওয়ামীলীগ যতদিন ক্ষমতায় থাকবে ততদিন গণতন্ত্র নষ্ট করবে। এই গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে যুদ্ধ করতে হবে। সেই যুদ্ধে জয়ী হতে হবে।
এর আগে নেত্রীবৃন্দ কিশোরগঞ্জ শহরে আসার পথে সকাল ১১টার দিকে বিন্নাটি চৌরাস্তা মোড়ে পথ সভায় বক্তব্য রাখেন। পরে বিকেলে শহরের ঐতিহাসিক রথখলা ময়দানে বিশাল জনসভায় অংশগ্রহন করেন। এ রির্পোট লিখা পর্যন্ত জনসভা চলছিল। বৃষ্টির কারনে বক্তব্য বন্ধ ছিল। ---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়