নরসিংদী:বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা বলেছেন, সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন।দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।
রোববার নরসিংদী পৌর শিশুপার্কে (বালুর মাঠ) ১৮ দল আয়োজিত জনসভায় বিরোধীদলীয় নেতা এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
তিনি বলেন, আমরা কোন প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতি করবো না। আমরা কল্যাণের রাজনীতি করবো। দেশ থেকে কুশাসন দূর করবো। বিদ্যুত সমস্যা, কৃষকদের সমস্যা, দূর করবো। আইটি সেক্টরে উন্নয়ন করবো।
খালেদা জিয়া অভিযোগ করে বলেন, সরকার আদালতের দোহাই দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা তুলে দিয়েছেন। অথচ আদালতের রায়ে আরো দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলা আছে।
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচনের দাবি অযৌক্তিক কিনা উপস্থিত জনতার প্রতি তিনি এমন প্রশ্ন রাখলে তারা জবাবে বলেন, ‘না।’
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলের বাইরে অন্য দলগুলো তত্ত্বাবধায়কের দাবি করছে উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি জরিপে ৯০ ভাগ মানুষ তত্ত্বাবধায়কের পক্ষে মত দিয়েছে। এখন হয়তো ৯৮ ভাগে উন্নীত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে সর্বশেষ নরসিংদীতে জনসভা করেছিলেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি আজ নরসিংদীতে জনসভা করতে আসেন। এরপর খালেদা জিয়া আগামী ১৫ ও ১৬ই সেপ্টেম্বর রংপুর ও রাজশাহীতে জনসভা করবেন। এছাড়া ২২ ও ২৯শে সেপ্টেম্বর যথাক্রমে খুলনা ও বরিশালে এবং সবশেষে ৫ই অক্টোবর সিলেটে জনসভায় বক্তব্য দেবেন বিরোধী নেতা। ঈদের পর বন্দর নগরী চট্টগ্রাম ও রাজধানীতে দুটি জনসভা করবেন তিনি।
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি ও বিএনপির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুর কবির খোকনের সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন। সমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্রি. জে. (অব.) আসম হান্নান শাহ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সাদেক হোসেন খোকা, সেলিমা রহমান, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, বরকতউল্লাহ বুলু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।---ডিনিউজ
রোববার নরসিংদী পৌর শিশুপার্কে (বালুর মাঠ) ১৮ দল আয়োজিত জনসভায় বিরোধীদলীয় নেতা এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
তিনি বলেন, আমরা কোন প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতি করবো না। আমরা কল্যাণের রাজনীতি করবো। দেশ থেকে কুশাসন দূর করবো। বিদ্যুত সমস্যা, কৃষকদের সমস্যা, দূর করবো। আইটি সেক্টরে উন্নয়ন করবো।
খালেদা জিয়া অভিযোগ করে বলেন, সরকার আদালতের দোহাই দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা তুলে দিয়েছেন। অথচ আদালতের রায়ে আরো দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলা আছে।
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচনের দাবি অযৌক্তিক কিনা উপস্থিত জনতার প্রতি তিনি এমন প্রশ্ন রাখলে তারা জবাবে বলেন, ‘না।’
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলের বাইরে অন্য দলগুলো তত্ত্বাবধায়কের দাবি করছে উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘কিছুদিন আগে একটি জরিপে ৯০ ভাগ মানুষ তত্ত্বাবধায়কের পক্ষে মত দিয়েছে। এখন হয়তো ৯৮ ভাগে উন্নীত হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে সর্বশেষ নরসিংদীতে জনসভা করেছিলেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ ২১ বছর পর তিনি আজ নরসিংদীতে জনসভা করতে আসেন। এরপর খালেদা জিয়া আগামী ১৫ ও ১৬ই সেপ্টেম্বর রংপুর ও রাজশাহীতে জনসভা করবেন। এছাড়া ২২ ও ২৯শে সেপ্টেম্বর যথাক্রমে খুলনা ও বরিশালে এবং সবশেষে ৫ই অক্টোবর সিলেটে জনসভায় বক্তব্য দেবেন বিরোধী নেতা। ঈদের পর বন্দর নগরী চট্টগ্রাম ও রাজধানীতে দুটি জনসভা করবেন তিনি।
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি ও বিএনপির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুর কবির খোকনের সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন। সমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্রি. জে. (অব.) আসম হান্নান শাহ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সাদেক হোসেন খোকা, সেলিমা রহমান, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, বরকতউল্লাহ বুলু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়