খুলনা: বিএনপিসহ ১৮ দলীয় জোট এবং অন্যান্য বিরোধী রাজনৈতিক দলসমূহকে বাইরে রেখে দলীয় সরকারের অধীনে এক তরফা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার ষড়যন্ত্র করছে আওয়ামী লীগ। ’৭৫ সালে বাকশাল কায়েমের মতো নতুন শতাব্দীতে নতুন আঙ্গিকে তারা সংবিধানের দোহাই দিয়ে পুনরায় একদলীয় নির্বাচনের পায়তারা করছে।
এ পরিস্থিতিতে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন এবং গণতন্ত্র, ব্যক্তি ও বাক স্বাধীনতা রক্ষা করতে ফ্যাসিবাদী এই সরকারের বিরুদ্ধে এক দফার কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন খুলনার ১৮ দলীয় জোটের মহানগর শাখার নেতারা।
রবিবার দুপুর ১২ টায় নগরীর কে ডি ঘোষ রোডে বিএনপি কার্যালয়ে ১৮ দলীয় জোট খুলনা মহানগর শাখার এক প্রস্ততি সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। জোটের সমন্বয়ক ও মহানগর বিএনপি সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এমপির সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই। বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক ও কেসিসির মেয়র মোঃ মনিরুজ্জামান মনি, সাবেক এমপি কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম, সাবেক এমপি সৈয়দা নর্গিস আলী, বিজেপি সভাপতি এড. লতিফুর রহমান লাবু, খেলাফত মজলিসের সভাপতি মোঃ গোলাম কিবরিয়া, মাওলানা এমদাদুল হক, মুসলিমলীগের সভাপতি প্রফেসর ফকির রেজাউদ্দিন, জামায়াতের নায়েবে আমির মাস্টার শফিকুল আলম, জাগপা সভাপতি সালাউদ্দিন মিঠু, লেবার পার্টি সভাপতি লোকমান হাকিম, বিএনপি নেতা শেখ মোশারফ হোসেন, জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, জলিল খান কালাম, সিরাজুল ইসলাম, এড. বজলার রহমান, অধ্যাপক আমির আলী, এড. এস আর ফারুক, জাহিদুর রহমান, স ম আব্দুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, রেহানা ঈসা, সিরাজউদ্দিন সেন্টু, এড. আক্তার জাহান রুকু, মাওলানা নাসির উদ্দিন, এড. শাহ আলম, এড. জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল, হাফেজ মাওলানা আলী আহমেদ, বিএনপি নেতা ফখরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, শেখ আমজাদ হোসেন, আরিফুজ্জামান অপু, শেখ হাফিজুর রহমান, সিরাজুল হক নান্নু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মহিবুজ্জামান কচি, মেহেদী হাসান দীপু, শফিকুল আলম তুহিন, শের আলম সান্টু, আজিজুল হাসান দুলু, শেখ সাদী, এহতেশামুল হক শাওন, আনোয়ার হোসেন, শেখ গাউসুল আযম, মোঃ নিজাম উর রহমান লালু, আব্দুর রহিম বক্স দুদু, মুজিবর রহমান, খান সাঈদ হাসান লাভলু, একরামুল হক হেলাল, শামসুজ্জামান চঞ্চল, আরিফুজ্জামান আরিফ, এস এম কামাল হোসেন, শেখ শাহিনুল ইসলাম পাখি, সরদার ইউনুস আলী, আনজিরা খাতুন, আবু বক্কর সিদ্দিকী প্রমুখ।
সভা থেকে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি এবং ১৮ দলীয় জোটের শরীক দলসমূহের নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে ২০১ সদস্য বিশিষ্ট একটি জনসভা পরিচালনা কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
সভা থেকে সব দলের নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে ১৬ টি সাব কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভা থেকে থানা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন ও ইউনিট পর্যায়ে ১৮ দলের যৌথসভা, পথ সভা, সংক্ষিপ্ত সমাবেশ, খন্ড মিছিল, লিফলেট বিতরন, পোষ্টার টানানো, তোরণ নির্মাণ, প্যানা-ব্যানার-ফেস্টুন স্থাপন, আলোকসজ্জায় সজ্জিতকরন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার বেগম খালেদা জিয়ার জনসভার সমন্বয়কারী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম খুলনায় আসবেন। ওই দিন সকাল ১১ টায় হোটেল রয়্যাল ইন্টারন্যাশনালে ১৮ দলীয় জোট খুলনা মহানগর ও জেলা শাখার যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভা শেষে দুপুর ১২ টায় একই স্থানে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।--ডিনিউজ
এ পরিস্থিতিতে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্ন এবং গণতন্ত্র, ব্যক্তি ও বাক স্বাধীনতা রক্ষা করতে ফ্যাসিবাদী এই সরকারের বিরুদ্ধে এক দফার কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন খুলনার ১৮ দলীয় জোটের মহানগর শাখার নেতারা।
রবিবার দুপুর ১২ টায় নগরীর কে ডি ঘোষ রোডে বিএনপি কার্যালয়ে ১৮ দলীয় জোট খুলনা মহানগর শাখার এক প্রস্ততি সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। জোটের সমন্বয়ক ও মহানগর বিএনপি সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এমপির সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই। বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক ও কেসিসির মেয়র মোঃ মনিরুজ্জামান মনি, সাবেক এমপি কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম, সাবেক এমপি সৈয়দা নর্গিস আলী, বিজেপি সভাপতি এড. লতিফুর রহমান লাবু, খেলাফত মজলিসের সভাপতি মোঃ গোলাম কিবরিয়া, মাওলানা এমদাদুল হক, মুসলিমলীগের সভাপতি প্রফেসর ফকির রেজাউদ্দিন, জামায়াতের নায়েবে আমির মাস্টার শফিকুল আলম, জাগপা সভাপতি সালাউদ্দিন মিঠু, লেবার পার্টি সভাপতি লোকমান হাকিম, বিএনপি নেতা শেখ মোশারফ হোসেন, জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, জলিল খান কালাম, সিরাজুল ইসলাম, এড. বজলার রহমান, অধ্যাপক আমির আলী, এড. এস আর ফারুক, জাহিদুর রহমান, স ম আব্দুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, রেহানা ঈসা, সিরাজউদ্দিন সেন্টু, এড. আক্তার জাহান রুকু, মাওলানা নাসির উদ্দিন, এড. শাহ আলম, এড. জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল, হাফেজ মাওলানা আলী আহমেদ, বিএনপি নেতা ফখরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, শেখ আমজাদ হোসেন, আরিফুজ্জামান অপু, শেখ হাফিজুর রহমান, সিরাজুল হক নান্নু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মহিবুজ্জামান কচি, মেহেদী হাসান দীপু, শফিকুল আলম তুহিন, শের আলম সান্টু, আজিজুল হাসান দুলু, শেখ সাদী, এহতেশামুল হক শাওন, আনোয়ার হোসেন, শেখ গাউসুল আযম, মোঃ নিজাম উর রহমান লালু, আব্দুর রহিম বক্স দুদু, মুজিবর রহমান, খান সাঈদ হাসান লাভলু, একরামুল হক হেলাল, শামসুজ্জামান চঞ্চল, আরিফুজ্জামান আরিফ, এস এম কামাল হোসেন, শেখ শাহিনুল ইসলাম পাখি, সরদার ইউনুস আলী, আনজিরা খাতুন, আবু বক্কর সিদ্দিকী প্রমুখ।
সভা থেকে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি এবং ১৮ দলীয় জোটের শরীক দলসমূহের নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে ২০১ সদস্য বিশিষ্ট একটি জনসভা পরিচালনা কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।
সভা থেকে সব দলের নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে ১৬ টি সাব কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভা থেকে থানা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন ও ইউনিট পর্যায়ে ১৮ দলের যৌথসভা, পথ সভা, সংক্ষিপ্ত সমাবেশ, খন্ড মিছিল, লিফলেট বিতরন, পোষ্টার টানানো, তোরণ নির্মাণ, প্যানা-ব্যানার-ফেস্টুন স্থাপন, আলোকসজ্জায় সজ্জিতকরন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার বেগম খালেদা জিয়ার জনসভার সমন্বয়কারী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম খুলনায় আসবেন। ওই দিন সকাল ১১ টায় হোটেল রয়্যাল ইন্টারন্যাশনালে ১৮ দলীয় জোট খুলনা মহানগর ও জেলা শাখার যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভা শেষে দুপুর ১২ টায় একই স্থানে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়