সিলেট : জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, বিএনপি নির্বাচনে না গেলে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে যাবে না।
কারণ এরকম নির্বাচনে অংশ নিলে আমরা দালালে পরিণত হব। আর আমরা দালাল হতে চাই না।
বুধবার বিকেলে সিলেট রেজিষ্ট্রারী মাঠে অনুষ্ঠিত জেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এরশাদ বলেন, 'আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নেয়ার জন্য আমরাও সাথে ছিলাম। কিন্তু সরকারে ছিলাম শুধু নামে বাহাদুর। তিনি বলেন,"আমাদের ভবিষ্যত কি জানি না। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। নির্বাচন হলে কিভাবে হবে বা কোন কোন দল অংশ নেবে তা এখনও অনিশ্চিত।"
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি রায় প্রসঙ্গে এরশাদ বলেন, সরকার ফাঁসি দিতে চায়। এতে আমার আপত্তি নেই। তবে রায় ঘোষণার পর আইন পরিবর্তনের নিয়ম কোথাও নেই।
তিনি বলেন, "দেশের মানুষ দুই নেত্রীকে দেখেছে। তাদের আমলে বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখন দেশের জনগণ পরিবর্তন চায়, তাদের দুঃশাসন থেকে মুক্তি চায়।"
সম্মেলনে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ আরো বলেন, বাংলাদেশ এখন অনিশ্চয়তার দেশ। চারিদিকে কেবলই অনিশ্চয়তা। নির্বাচন হবে কি, হবে না, হলে কীভাবে হবে, কোন দল অংশ নেবে, কারা নেবে না- এরকম হাজারো অনিশ্চয়তা।
এরশাদ বলেন, যারা ইসলামের অবমাননা করেছে, কোরআন শরীফ পুড়িয়েছে- তাদের বিচার করা হচ্ছে না। উল্টো হেফাজতে ইসলামের বিচার করা হচ্ছে। আমি হেফাজতের পাশে দাঁড়িয়েছি।' এরশাদ যুদ্ধাপরাধ বিচারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, 'রায়ের পরে আইন পরিবর্তনের নজির পৃথিবীর কোথায়ও নেই। ফাঁসি দিতে চান, দেন। তবে আইন মেনে দেন।'
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, জিয়াউদ্দিন বাবলু, আব্দুর রহমান, আতিকুর রহমান আতিক, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী ও নবাব আলী আব্বাস এমপি।--ডিনিউজ
কারণ এরকম নির্বাচনে অংশ নিলে আমরা দালালে পরিণত হব। আর আমরা দালাল হতে চাই না।
বুধবার বিকেলে সিলেট রেজিষ্ট্রারী মাঠে অনুষ্ঠিত জেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এরশাদ বলেন, 'আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নেয়ার জন্য আমরাও সাথে ছিলাম। কিন্তু সরকারে ছিলাম শুধু নামে বাহাদুর। তিনি বলেন,"আমাদের ভবিষ্যত কি জানি না। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। নির্বাচন হলে কিভাবে হবে বা কোন কোন দল অংশ নেবে তা এখনও অনিশ্চিত।"
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি রায় প্রসঙ্গে এরশাদ বলেন, সরকার ফাঁসি দিতে চায়। এতে আমার আপত্তি নেই। তবে রায় ঘোষণার পর আইন পরিবর্তনের নিয়ম কোথাও নেই।
তিনি বলেন, "দেশের মানুষ দুই নেত্রীকে দেখেছে। তাদের আমলে বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখন দেশের জনগণ পরিবর্তন চায়, তাদের দুঃশাসন থেকে মুক্তি চায়।"
সম্মেলনে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ আরো বলেন, বাংলাদেশ এখন অনিশ্চয়তার দেশ। চারিদিকে কেবলই অনিশ্চয়তা। নির্বাচন হবে কি, হবে না, হলে কীভাবে হবে, কোন দল অংশ নেবে, কারা নেবে না- এরকম হাজারো অনিশ্চয়তা।
এরশাদ বলেন, যারা ইসলামের অবমাননা করেছে, কোরআন শরীফ পুড়িয়েছে- তাদের বিচার করা হচ্ছে না। উল্টো হেফাজতে ইসলামের বিচার করা হচ্ছে। আমি হেফাজতের পাশে দাঁড়িয়েছি।' এরশাদ যুদ্ধাপরাধ বিচারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, 'রায়ের পরে আইন পরিবর্তনের নজির পৃথিবীর কোথায়ও নেই। ফাঁসি দিতে চান, দেন। তবে আইন মেনে দেন।'
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, জিয়াউদ্দিন বাবলু, আব্দুর রহমান, আতিকুর রহমান আতিক, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী ও নবাব আলী আব্বাস এমপি।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়