ঢাকা : এক ঝাঁক তারকা রাজনীতিবিদদের নিয়ে চমক সৃষ্টি করতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)। একটি আধুনিক ও কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গড়ার স্বপ্ন দেখছে বহুল আলোচনায় আলোচিত এ দলটি। জানা গেছে, নিবন্ধনের ব্যাপারে চলতি সপ্তাহেই বিএনএফকে সিদ্ধান্ত জানাবে নির্বাচন কমিশন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, নিবন্ধন হওয়ার পর কমিশন কারো আপত্তি আছে কি না জানতে চেয়ে গণশুনানি দেবে। জোর গুঞ্জন রয়েছে সরকারের ছত্রছায়ায় একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থার আশীর্বাদে বিএনএফ আনুষ্ঠানিক ভাবে মাঠে নামতে যাচ্ছে।
জানা গেছে, বিএনপি থেকে পদত্যাগ করার পর বহুল আলোচিত ও বিতর্কিত ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বে বেশ কিছুদিন আগে বিএনএফ এর জন্ম হয়। কিন্তু পরবর্তীতে নাজমুল হুদা এ প্রক্রিয়া থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। এখন প্রধান সমন্বয়কারী হিসাবে এর দায়িত্ব পালন করছেন আবুল কালাম আজাদ।
একাধিক সূত্র বলেছে, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির অসংখ্য নেতা এ দলে ইতোমধ্যেই নাম লিখিয়েছেন। খুব শীঘ্রই তারা আনুষ্ঠানিক ভাবে দলীয় কার্যক্রমে সক্রিয় হবেন। সূত্র মতে, জিয়া, খালেদা জিয়া এবং এরশাদ সরকারের সময়ে মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালনকারী নেতারাও সদলবলে বিএনএফ এ আসছেন। যাদের মধ্যে জিয়া সরকারের মন্ত্রী অধ্যাপক আরিফ মাইনুদ্দীন পরে বিএনপিতে যোগদানকারী এরশাদ সরকারের মেয়র ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত, বিএনপি নেতা অধ্যাপিকা জাহানারা বেগম, সাবেক মন্ত্রী মীর্জা আব্দুল হালিম প্রমুখ নেতার নাম শোনা যাচ্ছে। দলের প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ১৭০ জন সাংসদ ও সাবেক সাংসদ তাদের সাথে আছেন।
আলাপকালে আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, রাজনীতিতে গুনগত মান পরিবর্তনের লক্ষ্যেই বিএনএফ মাঠে আসছে। গোয়েন্দা সংস্থা ভিজিএফআই এর সাথে সম্পর্ক আছে কিংবা তাদের আশীর্বাদে এ দলটি মাঠে আসছে- এবিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সরাসরি অস্বীকার না করে মুক্তিযুদ্ধা আজাদ বলেন, দেশে ৯টি গোয়েন্দা সংস্থা আছে যারা প্রত্যেকেই দেশ প্রেমিক এজেন্সী হিসাবে কাজ করছে। পাল্টা প্রশ্ন রেখে আজাদ বলেন, দেশ প্রেমিক গোয়েন্দা সংস্থার সাথে দেশের স্বার্থে কাজ করলে সমস্যা কি? অপর এক প্রশ্নের জবাবে আজাদ বলেন, দলের পতাকা, প্রতীক ও লোগো নিয়ে তিনি বিএনপির খ্যাতিমান ব্যারিস্টারদের সাথে কথা বলতে আগ্রহী।---ডিনিউজ
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, নিবন্ধন হওয়ার পর কমিশন কারো আপত্তি আছে কি না জানতে চেয়ে গণশুনানি দেবে। জোর গুঞ্জন রয়েছে সরকারের ছত্রছায়ায় একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থার আশীর্বাদে বিএনএফ আনুষ্ঠানিক ভাবে মাঠে নামতে যাচ্ছে।
জানা গেছে, বিএনপি থেকে পদত্যাগ করার পর বহুল আলোচিত ও বিতর্কিত ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বে বেশ কিছুদিন আগে বিএনএফ এর জন্ম হয়। কিন্তু পরবর্তীতে নাজমুল হুদা এ প্রক্রিয়া থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। এখন প্রধান সমন্বয়কারী হিসাবে এর দায়িত্ব পালন করছেন আবুল কালাম আজাদ।
একাধিক সূত্র বলেছে, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির অসংখ্য নেতা এ দলে ইতোমধ্যেই নাম লিখিয়েছেন। খুব শীঘ্রই তারা আনুষ্ঠানিক ভাবে দলীয় কার্যক্রমে সক্রিয় হবেন। সূত্র মতে, জিয়া, খালেদা জিয়া এবং এরশাদ সরকারের সময়ে মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালনকারী নেতারাও সদলবলে বিএনএফ এ আসছেন। যাদের মধ্যে জিয়া সরকারের মন্ত্রী অধ্যাপক আরিফ মাইনুদ্দীন পরে বিএনপিতে যোগদানকারী এরশাদ সরকারের মেয়র ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত, বিএনপি নেতা অধ্যাপিকা জাহানারা বেগম, সাবেক মন্ত্রী মীর্জা আব্দুল হালিম প্রমুখ নেতার নাম শোনা যাচ্ছে। দলের প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ১৭০ জন সাংসদ ও সাবেক সাংসদ তাদের সাথে আছেন।
আলাপকালে আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, রাজনীতিতে গুনগত মান পরিবর্তনের লক্ষ্যেই বিএনএফ মাঠে আসছে। গোয়েন্দা সংস্থা ভিজিএফআই এর সাথে সম্পর্ক আছে কিংবা তাদের আশীর্বাদে এ দলটি মাঠে আসছে- এবিষয়ে প্রশ্ন করা হলে সরাসরি অস্বীকার না করে মুক্তিযুদ্ধা আজাদ বলেন, দেশে ৯টি গোয়েন্দা সংস্থা আছে যারা প্রত্যেকেই দেশ প্রেমিক এজেন্সী হিসাবে কাজ করছে। পাল্টা প্রশ্ন রেখে আজাদ বলেন, দেশ প্রেমিক গোয়েন্দা সংস্থার সাথে দেশের স্বার্থে কাজ করলে সমস্যা কি? অপর এক প্রশ্নের জবাবে আজাদ বলেন, দলের পতাকা, প্রতীক ও লোগো নিয়ে তিনি বিএনপির খ্যাতিমান ব্যারিস্টারদের সাথে কথা বলতে আগ্রহী।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়