জিম্বাবুয়ের নির্বাচন পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।
শুক্রবার দেশটির জাতীয় নির্বাচনে রবার্ট মুগাবে সপ্তমবারের মতো দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। দেশ দুটি দাবি করছে মুগাবের এ জয়ের পেছনে নির্বাচনে কারচুপির ইঙ্গিত রয়েছে। ফলে জিম্বাবুয়েতে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা দেখা দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজ্য সচিব জন কেরি বলেন “এ নির্বাচনে জনগণের ইচ্ছার পূর্ণাঙ্গ প্রতিফলন হয়নি।”
বরার্ট মুগাবে ৬১ ভাগ ভোট পেয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী মর্গান স্যাঙ্গিরাই এর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তিনি পেয়েছেন ৩৪ ভাগ ভোট। মর্গান স্যাঙ্গারাই দেশটির এ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, “জিম্বাবুয়ের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ধারাকে গতিশীল করা মুগাবের জানু–পিএফ পার্টির পক্ষে সম্ভব নয়।”
দেশটির গত নির্বাচনে ভয়াবহ সংঘর্ষের পর ২০০৯ সালে প্রতিদ্বন্দ্বী দল দুটি যৌথ সরকার গঠন করে। এবারের নির্বাচনে ২১০টি আসনের মধ্যে অধিকাংশ আসন পেয়েছে মুগাবের দল। বিরোধী দলীয় নেতা মর্গান স্যাঙ্গিরাই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুললেও নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে বলে মত দিয়েছে আফ্রিকান ইউনিয়ন।
সূত্র : বিবিসি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়