টাঙ্গাইল: টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সুদৃষ্টি না থাকায় উপজেলা সদরের মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দৈনন্দিন শিক্ষা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। আর পরিত্যক্ত ভবনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে পাঠদান। উপজেলা প্রশাসনের চোখের সামনে নানা সমস্যায় জর্জরিত এ বিদ্যালয়টির উন্নয়নে কোন ব্যবন্থা নিচ্ছেনা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, বিদ্যালয়টির একটি ভবন প্রায় ২ মাস আগে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ পরিত্যাক্ত ঘোষণা করেন। বিদ্যালয় সূত্র জানায়, পাঠদানের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় পরিত্যাক্ত ভবনেই প্রশাসনের মৌখিক অনুমতি নিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া শ্রেণী কক্ষ সংকট থাকায় উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের একটি কক্ষেও পাঠদান দেওয়া হচ্ছে। ৮২৫ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক রয়েছেন মাত্র ৯ জন। শিক্ষক সংকট থাকায় বহিরাগত এক শিক্ষককে পাঠদানের জন্য নেয়া হয়েছে। বহিরাগত শিক্ষকের বেতন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জানান, ইতপূর্বে ১৮টি নতুন ভবন নিমার্ণ বরাদ্দ আসলেও অজ্ঞাত কারনে বাদ পড়ে যায় এ বিদ্যালয়। জেলার অধিকাংশ উপজেলায় শিক্ষদের সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অথচ এ উপজেলায় শিক্ষক সমস্বয়ের ব্যপারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কোন উদ্দ্যেগ নেই। শিক্ষক স্বল্পতা কাটিয়ে ওঠার জন্য সমন্বয় প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেক শিক্ষকই।
দেলদুয়ার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আ. হালিম মিয়া বলেন, শিক্ষা অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন কে বিষয়গুলো জানানো হলেও কোন ফল হয়নি। ভবন ধসে যাওয়ার আতঙ্ক নিয়েই পাঠদান দিচ্ছেন শিক্ষকরা। এজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করেন
মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার সিংহ বলেন, বিদ্যালয়টির জরাজীর্ণ অবস্থার প্রেক্ষিতে নতুন ভবন নিমার্ণের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে । এবং নতুন ভবনের সাথে শিক্ষকও দেয়া হবে ।--ডিনিউজ
জানা গেছে, বিদ্যালয়টির একটি ভবন প্রায় ২ মাস আগে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ পরিত্যাক্ত ঘোষণা করেন। বিদ্যালয় সূত্র জানায়, পাঠদানের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় পরিত্যাক্ত ভবনেই প্রশাসনের মৌখিক অনুমতি নিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া শ্রেণী কক্ষ সংকট থাকায় উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের একটি কক্ষেও পাঠদান দেওয়া হচ্ছে। ৮২৫ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক রয়েছেন মাত্র ৯ জন। শিক্ষক সংকট থাকায় বহিরাগত এক শিক্ষককে পাঠদানের জন্য নেয়া হয়েছে। বহিরাগত শিক্ষকের বেতন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জানান, ইতপূর্বে ১৮টি নতুন ভবন নিমার্ণ বরাদ্দ আসলেও অজ্ঞাত কারনে বাদ পড়ে যায় এ বিদ্যালয়। জেলার অধিকাংশ উপজেলায় শিক্ষদের সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অথচ এ উপজেলায় শিক্ষক সমস্বয়ের ব্যপারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কোন উদ্দ্যেগ নেই। শিক্ষক স্বল্পতা কাটিয়ে ওঠার জন্য সমন্বয় প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেক শিক্ষকই।
দেলদুয়ার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আ. হালিম মিয়া বলেন, শিক্ষা অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন কে বিষয়গুলো জানানো হলেও কোন ফল হয়নি। ভবন ধসে যাওয়ার আতঙ্ক নিয়েই পাঠদান দিচ্ছেন শিক্ষকরা। এজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করেন
মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার সিংহ বলেন, বিদ্যালয়টির জরাজীর্ণ অবস্থার প্রেক্ষিতে নতুন ভবন নিমার্ণের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে । এবং নতুন ভবনের সাথে শিক্ষকও দেয়া হবে ।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়