বগুড়া : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার সুকৌশলে গণতন্ত্রকে হত্যা করে দেশে আবারও বাকশাল কায়েমের চেষ্টা করছে। ঢাকায় হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের পাখির মত গুলি করে হত্যার প্রতিবেদন করায় তারা জনপ্রিয় মানবাধিকার নেতা আদিলুর রহমানকে রাতের আঁধারে গ্রেফতার করেছে। বস্তুনিষ্ঠ রিপোর্ট করায় আমারদেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মত সাংবাদিককে গ্রেফতার ও বিভিন্ন পত্রিকা এবং টিভি বন্ধ করে দিচ্ছে। জনগণ তাদের বাকশাল কায়েমের স্বপ্ন কখনও সফল হতে দেবেনা। দেশের ১৬ কোটি মানুষকে নিয়ে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে নির্বাচন দিতে বাধ্য করা হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ ছাড়া ৯০ শতাংশ রাজনৈতিক দল নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধিনে নির্বাচন চায়। তিনি বলেন, গত ৫টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মানুষ এ সরকারকে ‘নো’ বলে দিয়েছে। তাই তারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধিনে দিতে ভয় পাচ্ছে। দেশের সকল মানুষকে একত্রিত করে এ ফ্যাসিস্ট সরকারের খুন, গুম, দল বাতিল, আলেমদের উপর হামলা ও ইউনুসের মত মানুষকে কষ্ট দেয়া বন্ধ করা হবে।
তিনি বলেন, সংসদ ভেঙে দেবার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী এক কথা আরও মন্ত্রীরা বলছেন অন্য কথা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২৫ অক্টোবরে সংসদ ভেঙে দেয়া হবে। আর মন্ত্রীরা বলছেন, শেখ হাসিনার অধিনেই নির্বাচন হবে। কিন্তু এ দাবি কখনও মেনে নেয়া হবেনা। তিনি জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, আমরা জামায়াতের ইসলামীর সব বিষয়ে একমত না হলেও কোন দলের নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারিনা। সরকার আদালতের মাধ্যমে তা করছে। এটা মেনে নেয়া যায়না। এ সিদ্ধান্ত তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে।
খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষ্যে বগুড়া জেলা বিএনপি আয়োজিত সাতদিনব্যাপী কর্মসূচির প্রথমদিন বৃহস্পতিবার বিকালে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাবেক মন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সংসদ সদস্য আবদুল মোমিন তালুকদার খোকা, অ্যাডভোকেট হাফিজার রহমান, মোস্তফা আলী মুকুল, সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন চাঁন, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর শাহে আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।---ডিনিউজ
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ ছাড়া ৯০ শতাংশ রাজনৈতিক দল নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধিনে নির্বাচন চায়। তিনি বলেন, গত ৫টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মানুষ এ সরকারকে ‘নো’ বলে দিয়েছে। তাই তারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধিনে দিতে ভয় পাচ্ছে। দেশের সকল মানুষকে একত্রিত করে এ ফ্যাসিস্ট সরকারের খুন, গুম, দল বাতিল, আলেমদের উপর হামলা ও ইউনুসের মত মানুষকে কষ্ট দেয়া বন্ধ করা হবে।
তিনি বলেন, সংসদ ভেঙে দেবার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী এক কথা আরও মন্ত্রীরা বলছেন অন্য কথা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২৫ অক্টোবরে সংসদ ভেঙে দেয়া হবে। আর মন্ত্রীরা বলছেন, শেখ হাসিনার অধিনেই নির্বাচন হবে। কিন্তু এ দাবি কখনও মেনে নেয়া হবেনা। তিনি জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, আমরা জামায়াতের ইসলামীর সব বিষয়ে একমত না হলেও কোন দলের নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারিনা। সরকার আদালতের মাধ্যমে তা করছে। এটা মেনে নেয়া যায়না। এ সিদ্ধান্ত তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে।
খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষ্যে বগুড়া জেলা বিএনপি আয়োজিত সাতদিনব্যাপী কর্মসূচির প্রথমদিন বৃহস্পতিবার বিকালে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাবেক মন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সংসদ সদস্য আবদুল মোমিন তালুকদার খোকা, অ্যাডভোকেট হাফিজার রহমান, মোস্তফা আলী মুকুল, সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন চাঁন, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর শাহে আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়