যেওনা ততদূর জেব্রা-জোছনায়
জেব্রা-জোছনায় ততদূরে যেওনা যেন
যতদূর গেলে ডাক আসে না গড়ায়
যেহেতু আপদ-বিপদ কালো শাদা ঝোলানো জালে
যে কোন মুহূর্তে তোমায় ফেলবে জড়ায়।
মন খোলা রাখতে পারো জেব্রা-জোছনায় তুমি
অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দুয়ারে দাও তালা!
ছলনা ও প্রতারণা আলো আঁধারের ফাঁকে
প্রবিষ্ট করাতে পারে ধাঁধাকায় জ্বালা।
যেওনা ততদূরে যেন যতদূর থেকে তোমার
কথোপকথন শ্রবণে না যায়
জেব্রা-জোছনায় নাকি দ্বি-পদী চতুস্পদী হয়ে
প্রতি-লিঙ্গের তপ্ত কাম-সুধা খায়।
নেই লাভ করো ভাব
বাইরে অট্টালিকার মালিক? নেই লাভ
ভেতরের বাড়ির মালিকের সাথে করো ভাব।
সান্ধ্যভাষার কাব্য
শহরে যাবো না আজ থেকে যাবো পূর্বের আদিম আঁধারে
গোলাপ পাপড়ি ঘষে সুড়ঙ্গে ছুঁড়ে দেবো কবোষ্ণ শাদারে।
দায়ভার
নাড়ী-বৃন্তে ফুল ফুটেছে?
ফুটুক
গাছ কেনরে? ভ্রমর মাথা
কুটুক।
নিরাকারের চিত্রকল্প
তোমাকে করবো গ্রহণ ধরণীর মতো
তারপর করবো ধারণ জননীর ক্ষত!(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
সংস্কৃতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়