ঢাকা : ভারতের বিহার রাজ্যের একটি সরকারি স্কুলে খিচুরি খেয়ে মারাত্মক খাদ্য বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে আরো ১১ জন আজ (বুধবার) মারা গেছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় এ পর্যন্ত ২২ শিশু মারা গেল। মৃত শিশুদের মধ্যে ১৬ জনই ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস ফাইভের ছাত্র এবং তাদের বয়স অনূর্ধ্ব ১০ বছর।
মিড ডে মিল নামে পরিচিত সরকারি কর্মসূচির আওতায় মঙ্গলবার দুপুরের খাবার হিসেবে এ খিচুড়ি পরিবেশন করা হয়। বিহারের সারান জেলার মাসরাখের ধর্মসাথী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬০ জনের বেশি ছাত্রকে এ খিচুড়ি খেতে দেয়া হয়।
চাল-ডাল এবং সয়াবিন দিয়ে তৈরি খিচুড়ি খাওয়ার পরপরই শিশুরা বমি করতে শুরু করে এবং মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। হতভাগ্য শিশুদের অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে এবং এক পর্যায়ে মঙ্গলবারই ১১ জন মারা যায়।
ওই খিচুরির রাধুনীসহ মারাত্মক অসুস্থ ২৭ জনকে বিহারের রাজধানী পাটনায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং তাদেরকে পাটনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল (পিএমসিএইচ)-এ ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১০ শিশুর অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানা গেছে।
বিহারের মুখ্য শিক্ষা সচিব অমরজিত সিং বলেছেন, কীটনাশক অর্গানো ফসফরাসের কারণে এ সব মৃত্যু ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছ।
এদিকে, এ ঘটনার প্রতিবাদে ভারতীয় জনতা পার্টি আজ সারান জেলায় ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে।
বিহার রাজ্যের মিড ডে মিল নিয়ে এর আগে ব্যাপক দুর্নীতির খবর প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া, এ সব খাবারে একাধিকবার মরা টিকটিকি, ব্যাঙ ও পোকা-মাকড় পাওয়া গেছে এবং ছাত্র ও তাদের অভিভাবকরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। এত সব প্রতিক্রিয়া সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারের কোনো কার্যকর পদক্ষেপে নেয়া হয়নি।--ডিনিউজ
মিড ডে মিল নামে পরিচিত সরকারি কর্মসূচির আওতায় মঙ্গলবার দুপুরের খাবার হিসেবে এ খিচুড়ি পরিবেশন করা হয়। বিহারের সারান জেলার মাসরাখের ধর্মসাথী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬০ জনের বেশি ছাত্রকে এ খিচুড়ি খেতে দেয়া হয়।
চাল-ডাল এবং সয়াবিন দিয়ে তৈরি খিচুড়ি খাওয়ার পরপরই শিশুরা বমি করতে শুরু করে এবং মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। হতভাগ্য শিশুদের অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে এবং এক পর্যায়ে মঙ্গলবারই ১১ জন মারা যায়।
ওই খিচুরির রাধুনীসহ মারাত্মক অসুস্থ ২৭ জনকে বিহারের রাজধানী পাটনায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং তাদেরকে পাটনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল (পিএমসিএইচ)-এ ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১০ শিশুর অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানা গেছে।
বিহারের মুখ্য শিক্ষা সচিব অমরজিত সিং বলেছেন, কীটনাশক অর্গানো ফসফরাসের কারণে এ সব মৃত্যু ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছ।
এদিকে, এ ঘটনার প্রতিবাদে ভারতীয় জনতা পার্টি আজ সারান জেলায় ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে।
বিহার রাজ্যের মিড ডে মিল নিয়ে এর আগে ব্যাপক দুর্নীতির খবর প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া, এ সব খাবারে একাধিকবার মরা টিকটিকি, ব্যাঙ ও পোকা-মাকড় পাওয়া গেছে এবং ছাত্র ও তাদের অভিভাবকরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। এত সব প্রতিক্রিয়া সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারের কোনো কার্যকর পদক্ষেপে নেয়া হয়নি।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়