নারায়ণগঞ্জ : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড়ে পরিবহনে চাঁদাবাজির সময় বাধা দেয়ায় পুলিশকে মারধরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্য অরূপ কুমার দাশ বাদী হয়ে ৪ সরকার দলীয় পরিবহন চাঁদাবাজের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬জনকে আসামী করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মঙ্গলবার রাতে মামলাটি দায়ের করেন। ঘটনার সময় আটককৃত সোহেল (২৫) কে মামলায় প্রধান আসামী করা হয়েছে। অন্য আসামীরা হলো রাশেদ (২৮), মামুন (৩০) ও সাইফুল ইসলাম (২৮)।
মামলার সুত্রমতে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৪ নারায়ণগঞ্জ এর ৩ পুলিশ সদস্য মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে রূপগঞ্জের গোলাকান্দাইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করার উদ্দেশ্যে সিদ্ধিরগঞ্জে শিমরাইল মোড় থেকে গাউছিয়া গামী একটি বাসে উঠে। কিন্তু বাসটি সামনে দিকে যানজটের কারণে যেতে পারছে না দেখে পুলিশ কনস্টবল অরূপ কুমার দাশ ও ইন্দ্রজিত বাস থেকে নেমে সামনের দিকে গিয়ে দেখেন বাস থামিয়ে এক যুবক চালকের কাছে চাঁদাদাবি করছে। এ সময় দুই পুলিশ কনস্টবল ওই যুবককে চাঁদা আদায়ে বাধা দিলে ওই যুবক নিজেকে স্থানীয় কাউন্সিলর নুর হোসেনের লোক পরিচয় দিয়ে পুলিশের সঙ্গে তর্কে জড়ায়। তখন পুলিশ সদস্যরা নিজেদের পরিচয় দিয়ে বলেন ‘আমরা পুলিশের লোক, ডিউটি করার জন্য গাউছিয়া যাবো, এই বাসটি ছেড়ে দাও’। এই কথার বলার পর ওই যুবক পুলিশকে উদ্দেশ্য করে বলে ‘ তুই ্আমাকে চিনিস? আমি হোসেন চেয়ারম্যানের লোক, আমি তোদের দেখে নিবো বলেই মামুন নামে একজনকে মোবাইলে ফোন করে লাঠিসোঠা নিয়ে আসতে বলে। তখন বাস স্ট্যান্ড থেকে ৮/১০জন লাঠি সোঠা, হকিস্টিক, লোহার রড নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে। এবং কনস্টবল অরুপ কুমার ও ইন্দ্রজিতকে বেধড়ক মারধর করে। এতে ইন্দ্রজিতের মাথা ফেটে যায়। এক পর্যায়ে ২ পুলিশ সদস্য আহত অবস্থায় আত্মরক্ষার্থে দৌড়ে শিমরাইল ট্রাফিক পুলিশ বক্সে আশ্রয় নেয়। পরিবহন সন্ত্রাসীরা সেখানে গিয়েও অবস্থান নেয়। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে আহত পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার ও সোহেল নামে এক চাঁদাবাজকে আটক করে। আহত ইন্দ্রজিতের মাথায় ৬টি সেলাই দেয়া হয়েছে।
মামলার বাদী অরুপ কুমার দাশ মামলায় আরো উল্লেখ করেন, স্থানীয় কাউন্সিলর নুর হোসেন ওরফে নুর হোসেন চেয়ারম্যান তার অফিসের কর্মচারী মামুনসহ অন্যান্য লোক দিয়ে কাঁচপুর ব্রিজের পশ্চিম ঢালে অবস্থিত ট্রাকস্ট্যান্ডসহ টেম্পু, বাস, টেক্সি, কাভার্ড ভ্যান থেকে প্রতিদিন নিদিষ্ট হারে চাঁদা তোলে। হামলার ঘটনার সঙ্গে শরিফ, শাহীন, আয়নাল ও আলমগীরও জড়িতে রয়েছে বলে পুলিশ মামলায় উল্লেখ্য করেন।--ডিনিইজ
মামলার সুত্রমতে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৪ নারায়ণগঞ্জ এর ৩ পুলিশ সদস্য মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে রূপগঞ্জের গোলাকান্দাইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করার উদ্দেশ্যে সিদ্ধিরগঞ্জে শিমরাইল মোড় থেকে গাউছিয়া গামী একটি বাসে উঠে। কিন্তু বাসটি সামনে দিকে যানজটের কারণে যেতে পারছে না দেখে পুলিশ কনস্টবল অরূপ কুমার দাশ ও ইন্দ্রজিত বাস থেকে নেমে সামনের দিকে গিয়ে দেখেন বাস থামিয়ে এক যুবক চালকের কাছে চাঁদাদাবি করছে। এ সময় দুই পুলিশ কনস্টবল ওই যুবককে চাঁদা আদায়ে বাধা দিলে ওই যুবক নিজেকে স্থানীয় কাউন্সিলর নুর হোসেনের লোক পরিচয় দিয়ে পুলিশের সঙ্গে তর্কে জড়ায়। তখন পুলিশ সদস্যরা নিজেদের পরিচয় দিয়ে বলেন ‘আমরা পুলিশের লোক, ডিউটি করার জন্য গাউছিয়া যাবো, এই বাসটি ছেড়ে দাও’। এই কথার বলার পর ওই যুবক পুলিশকে উদ্দেশ্য করে বলে ‘ তুই ্আমাকে চিনিস? আমি হোসেন চেয়ারম্যানের লোক, আমি তোদের দেখে নিবো বলেই মামুন নামে একজনকে মোবাইলে ফোন করে লাঠিসোঠা নিয়ে আসতে বলে। তখন বাস স্ট্যান্ড থেকে ৮/১০জন লাঠি সোঠা, হকিস্টিক, লোহার রড নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে। এবং কনস্টবল অরুপ কুমার ও ইন্দ্রজিতকে বেধড়ক মারধর করে। এতে ইন্দ্রজিতের মাথা ফেটে যায়। এক পর্যায়ে ২ পুলিশ সদস্য আহত অবস্থায় আত্মরক্ষার্থে দৌড়ে শিমরাইল ট্রাফিক পুলিশ বক্সে আশ্রয় নেয়। পরিবহন সন্ত্রাসীরা সেখানে গিয়েও অবস্থান নেয়। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে আহত পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার ও সোহেল নামে এক চাঁদাবাজকে আটক করে। আহত ইন্দ্রজিতের মাথায় ৬টি সেলাই দেয়া হয়েছে।
মামলার বাদী অরুপ কুমার দাশ মামলায় আরো উল্লেখ করেন, স্থানীয় কাউন্সিলর নুর হোসেন ওরফে নুর হোসেন চেয়ারম্যান তার অফিসের কর্মচারী মামুনসহ অন্যান্য লোক দিয়ে কাঁচপুর ব্রিজের পশ্চিম ঢালে অবস্থিত ট্রাকস্ট্যান্ডসহ টেম্পু, বাস, টেক্সি, কাভার্ড ভ্যান থেকে প্রতিদিন নিদিষ্ট হারে চাঁদা তোলে। হামলার ঘটনার সঙ্গে শরিফ, শাহীন, আয়নাল ও আলমগীরও জড়িতে রয়েছে বলে পুলিশ মামলায় উল্লেখ্য করেন।--ডিনিইজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়