নয়া দিল্লি: যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে বিচারের মুখে থাকা ইসলামী ছাত্র সংঘের সাবেক নেতা চৌধুরী মুঈনুদ্দীনকে বৃটেন থেকে ফেরাতে আইনি ও কূটনৈতিকভাবে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবে বাংলাদেশ।
রোববার ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) ‘বাংলাদেশ টু সিক এক্সট্রাডিশন অব ১৯৭১ ওয়ার ক্রাইমস অ্যাকিউসড’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চৌধুরী মুঈনুদ্দীন শনিবার কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল জাজিরাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালকে একটি ‘প্রহসন’ এবং তাদের পরিচালিত বিচার ‘লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করে তিনি ওই ট্রাইবুনালে হাজির হবেন না বলে জানান।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম পিটিআইকে বলেন, ‘মুঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধেই ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের প্রাক্কালে দেশের বুদ্ধিজীবীদের পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞে অভিযোগ রয়েছে। কাজেই বিচার নিযে তার এ ধরনের মন্তব্য করা কি স্বাভাবিক নয়?’
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম আরো বলেন, সাবেক সাংবাদিক মুঈনুদ্দীন ও আরেক প্রবাসী আশরাফুজ্জামান ওরফে নায়েব আলীকে ফিরিয়ে আনা না গেলে তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার হবে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র পিটিআইকে বলেছেন,‘আমরা জানি প্রবাসী দু'জনের একজন (মুঈনুদ্দীন) বৃটেনে ও অন্যজন আমেরিকায় আছেন। তাদের দেশে ফিরিয়ে বিচারের মুখোমুখি করতে আমরা সব কিছুই করব।’
এদিকে, মুঈনুদ্দীন তার বিরুদ্ধে আনা সব ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমি ১৯৭১ সালে বা তার পর থেকে কোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। এমনকি আমি সামরিক পদক্ষেপেরও সমর্থক ছিলাম না এবং সামরিক হামলার পর আমি সব পদ থেকে পদত্যাগ করি।”
ট্রাইবুনালের আইনজীবীরা ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডে মুঈনুদ্দীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রমাণ পেয়েছে বলে পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল মুঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামানের বিরুদ্ধে ২৪ জুন মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১১টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনেন।
প্রসিকিউশনে পাওয়া প্রমাণের বরাত দিয়ে পিটিআইয়ের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত আলবদর বাহিনীর চিফ এক্সিকিউটর ছিলেন আশরাফুজ্জামান খান। চৌধুরী মুঈনুদ্দীন ছিলেন সেই পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ।--ডিনিউজ
ওই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ট্রাইবুনাল এরই মধ্যে চার জামায়াত নেতাকে মৃত্যুদণ্ড ও দুই নেতাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে।
রোববার ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) ‘বাংলাদেশ টু সিক এক্সট্রাডিশন অব ১৯৭১ ওয়ার ক্রাইমস অ্যাকিউসড’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চৌধুরী মুঈনুদ্দীন শনিবার কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল জাজিরাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালকে একটি ‘প্রহসন’ এবং তাদের পরিচালিত বিচার ‘লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করে তিনি ওই ট্রাইবুনালে হাজির হবেন না বলে জানান।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম পিটিআইকে বলেন, ‘মুঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধেই ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের প্রাক্কালে দেশের বুদ্ধিজীবীদের পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞে অভিযোগ রয়েছে। কাজেই বিচার নিযে তার এ ধরনের মন্তব্য করা কি স্বাভাবিক নয়?’
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম আরো বলেন, সাবেক সাংবাদিক মুঈনুদ্দীন ও আরেক প্রবাসী আশরাফুজ্জামান ওরফে নায়েব আলীকে ফিরিয়ে আনা না গেলে তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার হবে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র পিটিআইকে বলেছেন,‘আমরা জানি প্রবাসী দু'জনের একজন (মুঈনুদ্দীন) বৃটেনে ও অন্যজন আমেরিকায় আছেন। তাদের দেশে ফিরিয়ে বিচারের মুখোমুখি করতে আমরা সব কিছুই করব।’
এদিকে, মুঈনুদ্দীন তার বিরুদ্ধে আনা সব ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমি ১৯৭১ সালে বা তার পর থেকে কোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। এমনকি আমি সামরিক পদক্ষেপেরও সমর্থক ছিলাম না এবং সামরিক হামলার পর আমি সব পদ থেকে পদত্যাগ করি।”
ট্রাইবুনালের আইনজীবীরা ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডে মুঈনুদ্দীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রমাণ পেয়েছে বলে পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল মুঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামানের বিরুদ্ধে ২৪ জুন মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১১টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনেন।
প্রসিকিউশনে পাওয়া প্রমাণের বরাত দিয়ে পিটিআইয়ের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত আলবদর বাহিনীর চিফ এক্সিকিউটর ছিলেন আশরাফুজ্জামান খান। চৌধুরী মুঈনুদ্দীন ছিলেন সেই পরিকল্পনার অপারেশন ইনচার্জ।--ডিনিউজ
ওই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ট্রাইবুনাল এরই মধ্যে চার জামায়াত নেতাকে মৃত্যুদণ্ড ও দুই নেতাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়