ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার রাধানগর এলাকায় নির্মানাধীন ব্রিজের পার্শ্বে বিকল্প সড়ক পানিতে ভেসে যাওয়ায় বাঞ্ছারামপুর-ঢাকা সড়ক এখন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ফলে ওই সড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে এলাকাবাসিকে। বিকল্প সড়ক পানিতে ভেসে যাওয়ার খবর শুনে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ রবিউল আলম রাধানগন ব্রিজ এলাকা পরিদর্শন করেন। তিনি জানান, ঠিকাদারের অবহেলার কারনে বিকল্প সড়কটি পানির ¯্রােতে ভেসে গেছে। সময় মতো পদক্ষেপ নিলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হতো না। বিকল্প সড়কের উপর অস্থায়ী ভাবে বেইলী সেতু নির্মানের কাজ শুরু হয়েছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, বাঞ্ছারামপুর-ঢাকা সড়কে বাঞ্ছারামপুরের রাধানগন এলাকায় ৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১০ ফুট দৈর্ঘ্য ব্রিজের পাকা করনের কাজ পায় এম.এ-এম.এম.কে-এন.আই.জে.বি নামের তিনটি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কাজ পায়। গত বছরের নভেম্বর মাসে এর নির্মান কাজ শুরু হয় এবং তা এক বছরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা। সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বাঞ্ছারামপুরের সঙ্গে ঢাকার সড়ক যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে নির্মানাধীন ব্রিজের পশ্চিম পার্শ্বে বিকল্প সড়কটি প্রায় সোয়া ১’শ ফুট রাস্তা পানিতে ভেসে গেছে। রিক্সা, মোটরসাইকেল এবং সিএনজি অটোরিক্সা নৌকা দিয়ে পার হতে দেখা যায়। বেশ কয়েকটি ট্রাক পণ্য নিয়ে রাস্তা ভাঙ্গার কারনে বিপাকে পড়েছে। ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম জানান, এলাকার মানুষও বার বার ঠিকাদারকে বলেছে রাস্তাটি উচু করতে কেউ তা শুনেনি। সিএনজি অটোরিক্সা চালক হবি মিয়া জানান, গ্যাসের জন্য গাড়ি গৌরিপুর নিতে হইছে। রাস্তা ভাইঙ্গা যাওনে নৌকা দিয়া পার করছি। প্রতিবার পার করতে ৫০ টেকা লাগছে। কষ্ট হইলেও গ্যাস না আনতে পারলে সারা দিন বেকার থাকতে অইত। সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারি প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, বিকল্প রাস্তাটির উচ্চতা বাড়াতে ঠিকাদারকে দু’বার চিঠি দিয়েছি। কোনো কর্নপাতই করেনি। এম.এ-এম.এম.কে-এন.আই.জে.বি যৌথ প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলী রেজাউল করিম জানান, হঠাৎ করে পানি বেড়ে যাওয়ায় বিকল্প রাস্তাটি পানিতে ভেসে গেছে, চেষ্টা করেছি যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে শেষ মুহুর্তে তা সম্ভব হয়নি।--ডিনিউজ
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, বাঞ্ছারামপুর-ঢাকা সড়কে বাঞ্ছারামপুরের রাধানগন এলাকায় ৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১০ ফুট দৈর্ঘ্য ব্রিজের পাকা করনের কাজ পায় এম.এ-এম.এম.কে-এন.আই.জে.বি নামের তিনটি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কাজ পায়। গত বছরের নভেম্বর মাসে এর নির্মান কাজ শুরু হয় এবং তা এক বছরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা। সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বাঞ্ছারামপুরের সঙ্গে ঢাকার সড়ক যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে নির্মানাধীন ব্রিজের পশ্চিম পার্শ্বে বিকল্প সড়কটি প্রায় সোয়া ১’শ ফুট রাস্তা পানিতে ভেসে গেছে। রিক্সা, মোটরসাইকেল এবং সিএনজি অটোরিক্সা নৌকা দিয়ে পার হতে দেখা যায়। বেশ কয়েকটি ট্রাক পণ্য নিয়ে রাস্তা ভাঙ্গার কারনে বিপাকে পড়েছে। ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম জানান, এলাকার মানুষও বার বার ঠিকাদারকে বলেছে রাস্তাটি উচু করতে কেউ তা শুনেনি। সিএনজি অটোরিক্সা চালক হবি মিয়া জানান, গ্যাসের জন্য গাড়ি গৌরিপুর নিতে হইছে। রাস্তা ভাইঙ্গা যাওনে নৌকা দিয়া পার করছি। প্রতিবার পার করতে ৫০ টেকা লাগছে। কষ্ট হইলেও গ্যাস না আনতে পারলে সারা দিন বেকার থাকতে অইত। সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারি প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, বিকল্প রাস্তাটির উচ্চতা বাড়াতে ঠিকাদারকে দু’বার চিঠি দিয়েছি। কোনো কর্নপাতই করেনি। এম.এ-এম.এম.কে-এন.আই.জে.বি যৌথ প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলী রেজাউল করিম জানান, হঠাৎ করে পানি বেড়ে যাওয়ায় বিকল্প রাস্তাটি পানিতে ভেসে গেছে, চেষ্টা করেছি যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে শেষ মুহুর্তে তা সম্ভব হয়নি।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
অন্য জেলা
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়