ঢাকা : সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বলেছেন, ধর্মকে রাজনীতির কাজে অপব্যবহারের কারণে মিশরের জনগণ দেশটির সরকারের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে।
তিনি বুধবার সিরিয়ার আস-সাওরা পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাতকারে বলেছেন, মিশর সরকার রাজনীতিতে ইসলামের অপব্যবহার করার কারণে প্রবল আন্দোলনের মুখোমুখি হয়েছে।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, যে সরকারই রাজনৈতিক অভিলাষ চরিতার্থ করার কাজে ধর্মের অপব্যবহার করবে সে সরকারেরই পতন হবে। বাশার আসাদের মতে, মিশরের জনগণকে দীর্ঘমেয়াদের জন্য প্রতারিত করার সুযোগ পায়নি মুরসি সরকার।
আস-সাওরাকে দেয়া সাক্ষাতকারে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, মিশরের শীর্ষস্থানীয় নেতারা ইসলামের নাম নিয়ে প্রতারণার যে কৌশল বেছে নিয়েছিলেন তা বুঝতে দেশটির জনগণের এক বছর সময় লেগেছে।
প্রেসিডেন্ট বাশার আসাদের এ সাক্ষাতকার প্রকাশের কয়েক ঘন্টা পর মিশরের মুহাম্মাদ মুরসি সরকারের পতন ঘটে। দেশটির সেনাবাহিনী সংবিধান স্থগিত করে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সিরিয়া ইস্যুতে আমেরিকা ও ইসরাইলের সুরে তাল মিলিয়ে কথা বলেন মিশরের ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মুরসি। গত ১৬ জুন তিনি সিরিয়ার সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেন। একইসঙ্গে দামেস্কে মিশরের দূতাবাস বন্ধ করে দেয়ার ঘোষণা দেন।
মিশরের রাজধানী কায়রোয় ক্ষমতাসীন ইখওয়ানুল মুসলিমিনের এক বিশাল সমাবেশে এ ঘোষণা দিয়ে মুরসি জানান, তার সরকার দামেস্কে নিযুক্ত চার্জ্য দ্য অ্যাফেয়ার্সকে দেশে ফিরে আসার জন্য ডেকে পাঠিয়েছে। এর পাশাপাশি সিরিয়ায় একটি নো-ফ্লাই জোন প্রতিষ্ঠা করতে তিনি পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
সম্প্রতি আমেরিকা ঘোষণা করেছে, সিরিয়ায় নো-ফ্লাই জোন প্রতিষ্ঠা করা হবে এবং পেন্টাগন এজন্য কর্মপরিকল্পনা তৈরি করছে।
সিরিয়ায় লড়াইরত হিজবুল্লাহ সদস্যদেরকে প্রত্যাহারের কথাও বলেন প্রেসিডেন্ট মুরসি। তিনি বলেন, সিরিয়ায় হিজবুল্লাহ সদস্যদেরকে মোতায়েন রাখা যাবে না।
পরদিন মুহাম্মাদ মুরসির এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের গণমাধ্যমগুলো।(ডিনিউজ)
তিনি বুধবার সিরিয়ার আস-সাওরা পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাতকারে বলেছেন, মিশর সরকার রাজনীতিতে ইসলামের অপব্যবহার করার কারণে প্রবল আন্দোলনের মুখোমুখি হয়েছে।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, যে সরকারই রাজনৈতিক অভিলাষ চরিতার্থ করার কাজে ধর্মের অপব্যবহার করবে সে সরকারেরই পতন হবে। বাশার আসাদের মতে, মিশরের জনগণকে দীর্ঘমেয়াদের জন্য প্রতারিত করার সুযোগ পায়নি মুরসি সরকার।
আস-সাওরাকে দেয়া সাক্ষাতকারে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, মিশরের শীর্ষস্থানীয় নেতারা ইসলামের নাম নিয়ে প্রতারণার যে কৌশল বেছে নিয়েছিলেন তা বুঝতে দেশটির জনগণের এক বছর সময় লেগেছে।
প্রেসিডেন্ট বাশার আসাদের এ সাক্ষাতকার প্রকাশের কয়েক ঘন্টা পর মিশরের মুহাম্মাদ মুরসি সরকারের পতন ঘটে। দেশটির সেনাবাহিনী সংবিধান স্থগিত করে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সিরিয়া ইস্যুতে আমেরিকা ও ইসরাইলের সুরে তাল মিলিয়ে কথা বলেন মিশরের ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মুরসি। গত ১৬ জুন তিনি সিরিয়ার সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করেন। একইসঙ্গে দামেস্কে মিশরের দূতাবাস বন্ধ করে দেয়ার ঘোষণা দেন।
মিশরের রাজধানী কায়রোয় ক্ষমতাসীন ইখওয়ানুল মুসলিমিনের এক বিশাল সমাবেশে এ ঘোষণা দিয়ে মুরসি জানান, তার সরকার দামেস্কে নিযুক্ত চার্জ্য দ্য অ্যাফেয়ার্সকে দেশে ফিরে আসার জন্য ডেকে পাঠিয়েছে। এর পাশাপাশি সিরিয়ায় একটি নো-ফ্লাই জোন প্রতিষ্ঠা করতে তিনি পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
সম্প্রতি আমেরিকা ঘোষণা করেছে, সিরিয়ায় নো-ফ্লাই জোন প্রতিষ্ঠা করা হবে এবং পেন্টাগন এজন্য কর্মপরিকল্পনা তৈরি করছে।
সিরিয়ায় লড়াইরত হিজবুল্লাহ সদস্যদেরকে প্রত্যাহারের কথাও বলেন প্রেসিডেন্ট মুরসি। তিনি বলেন, সিরিয়ায় হিজবুল্লাহ সদস্যদেরকে মোতায়েন রাখা যাবে না।
পরদিন মুহাম্মাদ মুরসির এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের গণমাধ্যমগুলো।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়