ঢাকা : একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে শাহবাগে জড়ো হওয়া গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের সরিয়ে দেওয়ায় ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ।
আজ বুধবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন এরশাদ।
তিনি বলেন, ‘ইসলামের ওপর একের পর এক আঘাত এসেছে। দুর্ভাগ্য, মুসলমান হলে আজ মৌলবাদী বলা হয়। তাহলে আমিই সবচেয়ে বড় মৌলবাদী। ওরা (গণজাগরণ মঞ্চ) দেশকে বিভক্ত করেছিল। আমরা ক্ষমতায় গিয়ে দেশকে আবার এক করব।’
জামায়াতের নেতা গোলাম আযম ও আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মামলার রায়ের প্রতি ইঙ্গিত করে এরশাদ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধেও অনেক রায় হয়েছে, কোনোটা পক্ষে, কোনোটা বিপক্ষে। আদালতের রায় নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করি না। আদালতকে অনুরোধ করব, আল্লাহর পর বিচারক। এ স্থানটার কথা আপনারা মনে রাখবেন। তাহলে দেশের মানুষ আপনাদের মনে রাখবে।’
আদালতকে উদ্দেশ করে এরশাদ বলেন, ‘আমি ২২ বছর ধরে আদালতের বারান্দায় ঘুরি। একটা মামলায় ১৮ বছর আদালতে যাই। কিন্তু মামলার সুরাহা হয় না। আমি রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান ছিলাম। আমার যদি এ অবস্থা হয়, সাধারণ মানুষের কী অবস্থা, তা বুঝে নিতে পারবেন।’
জাপার মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমীন হাওলাদারের সভাপতিত্বে ইফতারে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর আহমদ, জি এম কাদের, কাজী ফিরোজ রশিদ, মোস্তফা জামাল হায়দার, আবদুস সবুর প্রমুখ।--ডিনিউজ
আজ বুধবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন এরশাদ।
তিনি বলেন, ‘ইসলামের ওপর একের পর এক আঘাত এসেছে। দুর্ভাগ্য, মুসলমান হলে আজ মৌলবাদী বলা হয়। তাহলে আমিই সবচেয়ে বড় মৌলবাদী। ওরা (গণজাগরণ মঞ্চ) দেশকে বিভক্ত করেছিল। আমরা ক্ষমতায় গিয়ে দেশকে আবার এক করব।’
জামায়াতের নেতা গোলাম আযম ও আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মামলার রায়ের প্রতি ইঙ্গিত করে এরশাদ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধেও অনেক রায় হয়েছে, কোনোটা পক্ষে, কোনোটা বিপক্ষে। আদালতের রায় নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করি না। আদালতকে অনুরোধ করব, আল্লাহর পর বিচারক। এ স্থানটার কথা আপনারা মনে রাখবেন। তাহলে দেশের মানুষ আপনাদের মনে রাখবে।’
আদালতকে উদ্দেশ করে এরশাদ বলেন, ‘আমি ২২ বছর ধরে আদালতের বারান্দায় ঘুরি। একটা মামলায় ১৮ বছর আদালতে যাই। কিন্তু মামলার সুরাহা হয় না। আমি রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান ছিলাম। আমার যদি এ অবস্থা হয়, সাধারণ মানুষের কী অবস্থা, তা বুঝে নিতে পারবেন।’
জাপার মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমীন হাওলাদারের সভাপতিত্বে ইফতারে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর আহমদ, জি এম কাদের, কাজী ফিরোজ রশিদ, মোস্তফা জামাল হায়দার, আবদুস সবুর প্রমুখ।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়