ঢাকা : তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রজব তাইয়্যেব এর্দোগান মিশরের সামরিক অভ্যুত্থানের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, মোহাম্মাদ মুরসি সরকারের বিরুদ্ধে যে অভ্যুত্থান হয়েছে তা অবৈধ।
বৃহস্পতিবার রাতে মিশরের চলমান ঘটনাবলীর ব্যাপারে মন্তব্য করতে গিয়ে এর্দোগান বলেন, তুরস্কের দৃষ্টিতে যে কোনো সামরিক অভ্যুত্থান অবৈধ।
তুরস্কের সরকারি বার্তা সংস্থা আনাদোলু এ খবর জানিয়েছে।
তুর্কি প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সামরিক অভ্যুত্থান যে দেশে, যে কারণে এবং যে লক্ষ্যকে সামনে রেখেই হোক না কেনো তা সেই দেশের গণতন্ত্র, জনগণ ও ভবিষ্যতকে হত্যা করে। কাজেই আমাদের দৃষ্টিতে তা গ্রহণযোগ্য নয়।”
এর্দোগানের মতে, মুরসি বিরোধী বিক্ষোভ কখনোই সামরিক অভ্যুত্থানকে বৈধতা দেয়ার অজুহাত হতে পারে না।
গত ৩ জুলাই মিশরের প্রভাবশালী সেনাবাহিনী নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুরসির বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান করে। তারা সংবিধান স্থগিত করার পাশাপাশি পার্লামেন্ট বিলুপ্ত করে দেয়। মোহাম্মাদ মুরসির বিরুদ্ধে টানা ব্যাপক বিক্ষোভের পর এ পদক্ষেপ নেয় সেনাবাহিনী।
তুর্কি প্রধানমন্ত্রী এ সম্পর্কে আরো বলেন, “যদি স্কয়ারগুলোর বিক্ষোভ সামরিক অভ্যুত্থানের মানদণ্ড হয় তাহলে রাবা’ আল-আদাউইয়া স্কয়ারের বিক্ষোভকারীদের কী হবে?” সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে মিশরের রাজধানী কায়রোর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে অবস্থিত রাবা’ আল-আদাউইয়া স্কয়ারে মুরসির সমর্থকরা একটানা বিক্ষোভ করে যাচ্ছেন।
এর আগে গত ৫ জুলাই এর্দোগান সামরিক হস্তক্ষেপে মুরসির ক্ষমতাচ্যুতির ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে এ ঘটনাকে সামরিক অভ্যুত্থান হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়ার জন্য তিনি পাশ্চাত্যেরও কঠোর সমালোচনা করেন।
সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুরসিকে সরিয়ে দেয়ার পরপরই রাজধানী কায়রোসহ সারাদেশে ইখওয়ানুল মুসলিমিন বিক্ষোভ শুরু করে এবং নিরাপত্তা বাহিনী ও মুরসি বিরোধীদের সঙ্গে তাদের ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রায় একশ’ লোক নিহত ও কয়েক হাজার মানুষ আহত হয়।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন মিশরের সহিংসতা ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অভিযানের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, মিশরের একটি বড় রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে এ পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়।--ডিনিউজ
বৃহস্পতিবার রাতে মিশরের চলমান ঘটনাবলীর ব্যাপারে মন্তব্য করতে গিয়ে এর্দোগান বলেন, তুরস্কের দৃষ্টিতে যে কোনো সামরিক অভ্যুত্থান অবৈধ।
তুরস্কের সরকারি বার্তা সংস্থা আনাদোলু এ খবর জানিয়েছে।
তুর্কি প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সামরিক অভ্যুত্থান যে দেশে, যে কারণে এবং যে লক্ষ্যকে সামনে রেখেই হোক না কেনো তা সেই দেশের গণতন্ত্র, জনগণ ও ভবিষ্যতকে হত্যা করে। কাজেই আমাদের দৃষ্টিতে তা গ্রহণযোগ্য নয়।”
এর্দোগানের মতে, মুরসি বিরোধী বিক্ষোভ কখনোই সামরিক অভ্যুত্থানকে বৈধতা দেয়ার অজুহাত হতে পারে না।
গত ৩ জুলাই মিশরের প্রভাবশালী সেনাবাহিনী নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুরসির বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান করে। তারা সংবিধান স্থগিত করার পাশাপাশি পার্লামেন্ট বিলুপ্ত করে দেয়। মোহাম্মাদ মুরসির বিরুদ্ধে টানা ব্যাপক বিক্ষোভের পর এ পদক্ষেপ নেয় সেনাবাহিনী।
তুর্কি প্রধানমন্ত্রী এ সম্পর্কে আরো বলেন, “যদি স্কয়ারগুলোর বিক্ষোভ সামরিক অভ্যুত্থানের মানদণ্ড হয় তাহলে রাবা’ আল-আদাউইয়া স্কয়ারের বিক্ষোভকারীদের কী হবে?” সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে মিশরের রাজধানী কায়রোর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে অবস্থিত রাবা’ আল-আদাউইয়া স্কয়ারে মুরসির সমর্থকরা একটানা বিক্ষোভ করে যাচ্ছেন।
এর আগে গত ৫ জুলাই এর্দোগান সামরিক হস্তক্ষেপে মুরসির ক্ষমতাচ্যুতির ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে এ ঘটনাকে সামরিক অভ্যুত্থান হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়ার জন্য তিনি পাশ্চাত্যেরও কঠোর সমালোচনা করেন।
সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুরসিকে সরিয়ে দেয়ার পরপরই রাজধানী কায়রোসহ সারাদেশে ইখওয়ানুল মুসলিমিন বিক্ষোভ শুরু করে এবং নিরাপত্তা বাহিনী ও মুরসি বিরোধীদের সঙ্গে তাদের ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রায় একশ’ লোক নিহত ও কয়েক হাজার মানুষ আহত হয়।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন মিশরের সহিংসতা ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অভিযানের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, মিশরের একটি বড় রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে এ পদক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়