ঢাকা: পাকিস্তানে নারী শিক্ষা প্রসারে বাংলাদেশের সহযোগিতা চেয়েছেন তালেবান হামলায় বেঁচে যাওয়া কিশোরী মালালা ইউসুফজাই। তিনি বাংলাদেশে নারী শিক্ষার প্রসারের প্রশংসা করেছেন।
শনিবার মালালার সম্মানে নিউ ইয়র্কে পাকিস্তান মিশন এক ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। সেখানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এ কে এ মোমেনের সঙ্গে আলাপকালে এ সহযোগিতা চান তিনি।
ইফতার মাহফিলে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা ছাড়াও বিভিন্ন দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
এ কে এ মোমেনের সঙ্গে আলাপকালে মালালা বলেন, ‘জঙ্গিরা বই আর কলমকেই বেশি ভয় পায়। বই আর কলম এ পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে নারী শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। পাকিস্তানেও নারী শিক্ষা বিস্তারে বাংলাদেশকে জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।’
মালালা বলেন, ‘তালেবান জঙ্গিরা আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিল। তারা সবকিছু স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। দুর্বলতা, ভয় আর আশাভঙ্গের দিন শেষ। গোটা বিশ্বে নারীদের মধ্যে শক্তি আর সাহস ছড়িয়ে পড়েছে।’
মালালা পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজীর ভুট্টোর শাল পরে অনুষ্ঠানে আসেন। বেনজীর ভুট্টো ২০০৭ সালে নির্বাচনী প্রচারের সময় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত হন।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানে নারীমুক্তির জন্য বেনজীরের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথাও স্মরণ করেন মালালা। আগের দিন নিজের ষোড়শ জন্মদিনে জাতিসংঘ দপ্তরে দেয়া বক্তৃতাতেও একই কথা বলেন মালালা ইউসুফজাই।
উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে পাকিস্তনের সোয়াত উপত্যকায় তালেবান বন্দুকধারীর হামলার শিকার হন মালালা ইউসুফজাই।
শিশুদের জন্য শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে নিউ ইয়র্কের জাতিসংঘ দপ্তরে তাকে বক্তৃতা করার আমন্ত্রণ জানানো হয়।
মালালার বক্তৃতার প্রশংসা করে ড. মোমেন বলেন, ‘তার বক্তব্য গোটা বিশ্বকে অপসংস্কৃতি ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জেগে উঠার সাহস যোগাবে।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নারী শিক্ষা কেন্দ্র ছড়িয়ে দিতে মালালা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করা হচ্ছে।
ড. মোমেন ওই তহবিলের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও মালালা ফাউন্ডেশন স্কুল প্রতিষ্ঠার আগ্রহ প্রকাশ করেন।--ডিনিউজ
শনিবার মালালার সম্মানে নিউ ইয়র্কে পাকিস্তান মিশন এক ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। সেখানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এ কে এ মোমেনের সঙ্গে আলাপকালে এ সহযোগিতা চান তিনি।
ইফতার মাহফিলে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা ছাড়াও বিভিন্ন দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
এ কে এ মোমেনের সঙ্গে আলাপকালে মালালা বলেন, ‘জঙ্গিরা বই আর কলমকেই বেশি ভয় পায়। বই আর কলম এ পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে নারী শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। পাকিস্তানেও নারী শিক্ষা বিস্তারে বাংলাদেশকে জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।’
মালালা বলেন, ‘তালেবান জঙ্গিরা আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিল। তারা সবকিছু স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। দুর্বলতা, ভয় আর আশাভঙ্গের দিন শেষ। গোটা বিশ্বে নারীদের মধ্যে শক্তি আর সাহস ছড়িয়ে পড়েছে।’
মালালা পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজীর ভুট্টোর শাল পরে অনুষ্ঠানে আসেন। বেনজীর ভুট্টো ২০০৭ সালে নির্বাচনী প্রচারের সময় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত হন।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানে নারীমুক্তির জন্য বেনজীরের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথাও স্মরণ করেন মালালা। আগের দিন নিজের ষোড়শ জন্মদিনে জাতিসংঘ দপ্তরে দেয়া বক্তৃতাতেও একই কথা বলেন মালালা ইউসুফজাই।
উল্লেখ্য, গত অক্টোবরে পাকিস্তনের সোয়াত উপত্যকায় তালেবান বন্দুকধারীর হামলার শিকার হন মালালা ইউসুফজাই।
শিশুদের জন্য শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে নিউ ইয়র্কের জাতিসংঘ দপ্তরে তাকে বক্তৃতা করার আমন্ত্রণ জানানো হয়।
মালালার বক্তৃতার প্রশংসা করে ড. মোমেন বলেন, ‘তার বক্তব্য গোটা বিশ্বকে অপসংস্কৃতি ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জেগে উঠার সাহস যোগাবে।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নারী শিক্ষা কেন্দ্র ছড়িয়ে দিতে মালালা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করা হচ্ছে।
ড. মোমেন ওই তহবিলের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও মালালা ফাউন্ডেশন স্কুল প্রতিষ্ঠার আগ্রহ প্রকাশ করেন।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়