ঢাকা : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। কারণ নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার হলো জনআকাঙ্ক্ষা। এটি বাস্তবায়ন না করলে সরকারকে তার মূল্য দিতে হবে।
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘নির্ভীক সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি ও আমার দেশসহ গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের’ দাবিতে আয়োজিত আলোচনা সভায় নজরুল ইসলাম এসব বলেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, সত্য প্রকাশ করার কারণেই সরকার মাহমুদুর রহমানকে বারবার কারারুদ্ধ করেছে। এজন্য রাজনীতিবিদদের চেয়ে তিনি সবার কাছে অনেক বেশি পরিচিত। মাহমুদুর রহমান জেল খাটতে ভয় পান না। সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার ছিলেন। তার পথ ধরে দেশের জনগণও এখন সোচ্চার হয়ে উঠেছে।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ এ নেতা বলেন, দেশের চার প্রান্ত থেকেই পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জনগণ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা আগামী জাতীয় নির্বাচনেও এ ধারা অব্যাহত রাখবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনে সরকার কারচুপির করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু মিডিয়ার কারণে তা পারেনি। এজন্য গণমাধ্যম বন্ধ করা হচ্ছে। কারণ তারা তারা ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না।
আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিল উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই বহুদলীয় গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন।
গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্যই ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে মানুষের মন ভোলানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত মানুষ খুন, গুম, হত্যা ও গ্রেপ্তার-হয়রানি করা হচ্ছে। এজন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেনি।’
শওকত মাহমুদ বলেন, সরকারের কাছে বন্ধ গণমাধ্যম চালু সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে লাভ নেই। তাই আর দাবি নয়, এবার তত্ত্বাবধায়কের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই সরকারের আমলেই আমাদের দাবি পূরণ হবে।
শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোট এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। সংগঠনের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে এতে অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব শওকত মাহমুদ, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, প্রকৌশলী নেতা হারুন-উর রশিদ, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের অতিরিক্ত মহাসচিব জাকির হোসেন, অ্যাব নেতা প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, মাদরাসা শিক্ষক সমিতির মহাসচিব দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।--ডিনিউজ
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ‘নির্ভীক সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি ও আমার দেশসহ গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের’ দাবিতে আয়োজিত আলোচনা সভায় নজরুল ইসলাম এসব বলেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, সত্য প্রকাশ করার কারণেই সরকার মাহমুদুর রহমানকে বারবার কারারুদ্ধ করেছে। এজন্য রাজনীতিবিদদের চেয়ে তিনি সবার কাছে অনেক বেশি পরিচিত। মাহমুদুর রহমান জেল খাটতে ভয় পান না। সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার ছিলেন। তার পথ ধরে দেশের জনগণও এখন সোচ্চার হয়ে উঠেছে।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ এ নেতা বলেন, দেশের চার প্রান্ত থেকেই পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জনগণ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা আগামী জাতীয় নির্বাচনেও এ ধারা অব্যাহত রাখবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনে সরকার কারচুপির করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু মিডিয়ার কারণে তা পারেনি। এজন্য গণমাধ্যম বন্ধ করা হচ্ছে। কারণ তারা তারা ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না।
আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিল উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই বহুদলীয় গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছেন।
গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্যই ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে মানুষের মন ভোলানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত মানুষ খুন, গুম, হত্যা ও গ্রেপ্তার-হয়রানি করা হচ্ছে। এজন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেনি।’
শওকত মাহমুদ বলেন, সরকারের কাছে বন্ধ গণমাধ্যম চালু সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে লাভ নেই। তাই আর দাবি নয়, এবার তত্ত্বাবধায়কের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই সরকারের আমলেই আমাদের দাবি পূরণ হবে।
শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোট এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। সংগঠনের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে এতে অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব শওকত মাহমুদ, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, প্রকৌশলী নেতা হারুন-উর রশিদ, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের অতিরিক্ত মহাসচিব জাকির হোসেন, অ্যাব নেতা প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, মাদরাসা শিক্ষক সমিতির মহাসচিব দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়