ঢাকা: দিল্লির চলন্ত বাসে গণধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ছয় জনের মধ্যে অপেক্ষাকৃত কম বয়স্ক কিশোরের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার রায়ের তারিখ পিছিয়েছে।
বৃহস্পতিবার ওই মামলার রায় ঘোষণা হওয়ার কথা থাকলেও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার রায় প্রদান করেন আদালত।
দিল্লি পুলিশেরর উদ্ধৃতি দিয়ে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বিশেষ কিশোর অপরাধ আদালতে ওই মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, হত্যা, ধ্বংস এবং অপহরণসহ বেশ কিছু অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
আইনজীবী সূত্র জানায়, যদি দোষী সাব্যস্ত হন তবে তাকে তিন বছরের কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে (কিশোর কারাগার) পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হতে পারে।
অবশ্য, নিজের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। তার সঙ্গে অভিযুক্ত অপর চারজনও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এই পাঁচ জনের সঙ্গে অভিযুক্ত ষষ্ঠ ব্যক্তি কয়েক মাস আগে আত্মহত্যা করেছেন। তার পরিবার ও আইনজীবীদের পক্ষ থেকে অবশ্য দাবি করা হচ্ছে, তাকে হত্যা করা হয়েছে।
দিল্লি আদালতের আইনজীবী অনন্ত কুমার অশথানা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, যদি তিনি (কিশোর) দোষী প্রমাণিত হন তবে তাকে তিন বছরের জন্য সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানো হতে পারে। রায় ঘোষণার আগ পর্যন্ত তিনি যতদিন বন্দি ছিলেন দণ্ডে সেই দিনগুলোও অন্তর্ভুক্ত হবে।
অন্য দিকে, ‘ভারতকন্যা’র পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত কিশোরসহ সকল অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড দাবি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর দিল্লির চলন্ত বাসে এক মেডিকেল ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে বাস থেকে ছুঁড়ে ফেলে অভিযুক্ত ৬ ব্যক্তি। দীর্ঘ প্রায় দু’সপ্তাহ বাঁচার লড়াইয়ের পর সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে মারা যান ‘ভারতকন্যা’।
ওই ঘটনার প্রতিবাদে এবং অপরাধীদের বিচার দাবিতে দিল্লিসহ সারা ভারত উত্তাল হয়ে ওঠে। জনবিক্ষোভের মুখে ধর্ষণ আইনের সংশোধনও করতে বাধ্য হয় সেদেশের সরকার।--ডিনিউজ
বৃহস্পতিবার ওই মামলার রায় ঘোষণা হওয়ার কথা থাকলেও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার রায় প্রদান করেন আদালত।
দিল্লি পুলিশেরর উদ্ধৃতি দিয়ে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বিশেষ কিশোর অপরাধ আদালতে ওই মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, কিশোরের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, হত্যা, ধ্বংস এবং অপহরণসহ বেশ কিছু অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
আইনজীবী সূত্র জানায়, যদি দোষী সাব্যস্ত হন তবে তাকে তিন বছরের কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে (কিশোর কারাগার) পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হতে পারে।
অবশ্য, নিজের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। তার সঙ্গে অভিযুক্ত অপর চারজনও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এই পাঁচ জনের সঙ্গে অভিযুক্ত ষষ্ঠ ব্যক্তি কয়েক মাস আগে আত্মহত্যা করেছেন। তার পরিবার ও আইনজীবীদের পক্ষ থেকে অবশ্য দাবি করা হচ্ছে, তাকে হত্যা করা হয়েছে।
দিল্লি আদালতের আইনজীবী অনন্ত কুমার অশথানা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, যদি তিনি (কিশোর) দোষী প্রমাণিত হন তবে তাকে তিন বছরের জন্য সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানো হতে পারে। রায় ঘোষণার আগ পর্যন্ত তিনি যতদিন বন্দি ছিলেন দণ্ডে সেই দিনগুলোও অন্তর্ভুক্ত হবে।
অন্য দিকে, ‘ভারতকন্যা’র পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত কিশোরসহ সকল অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড দাবি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর দিল্লির চলন্ত বাসে এক মেডিকেল ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে বাস থেকে ছুঁড়ে ফেলে অভিযুক্ত ৬ ব্যক্তি। দীর্ঘ প্রায় দু’সপ্তাহ বাঁচার লড়াইয়ের পর সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে মারা যান ‘ভারতকন্যা’।
ওই ঘটনার প্রতিবাদে এবং অপরাধীদের বিচার দাবিতে দিল্লিসহ সারা ভারত উত্তাল হয়ে ওঠে। জনবিক্ষোভের মুখে ধর্ষণ আইনের সংশোধনও করতে বাধ্য হয় সেদেশের সরকার।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়