ঢাকা: বঙ্গবন্ধুর নাতনি ও শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিবাহোত্তর সংবর্ধনায় অংশ নিয়েছেন তার খালা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার স্থানীয় সময় বিকেলে পূর্ব লন্ডনের ওয়েস্ট হ্যামে ইমপ্রেশন ইভেন্ট ভেন্যুতে বাঙালি সংস্কৃতির আবহে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বর ও কনের পাশে ছিলেন টিউলিপের মা শেখ রেহানাসহ দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনরা।
বর ব্রিটিশ নাগরিক ক্রিশ্চিয়ান সেইন্ট জন পার্সি সরকারি কর্মকর্তা এবং ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেছেন। আর টিউলিপ লেবার পার্টির একজন সক্রিয় কর্মী। ২০১০ সালের মে মাসে ক্যামডেন কাউন্সিলে প্রথম কাউন্সিলর নির্বাচিত হন তিনি। সম্প্রতি তাদের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠান শুরুর আধা ঘণ্টা পর প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এসময় টিউলিপের বর তার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেন । উত্তরে প্রধানমন্ত্রী মাথায় হাত দিয়ে জামাইকে আশীর্বাদ করেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়, তার স্ত্রী ক্রিস্টিনা ওয়াজেদ, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, পুতুলের স্বামী, শেখ রেহানার ছেলে রেজোয়ান সিদ্দিকী ববি, ছোট মেয়ে রুপন্তীসহ তাদের আত্মীয় সেখানে উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘণ্টা উপস্থিত থেকে ভিন্ন সংস্কৃতির জামাই ক্রিসকে সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। বর-কনের পাশে আসন গ্রহণ করার পর প্রধানমন্ত্রীর সামনেই পরিবেশিত হয় বিভিন্ন ধরনের নৃত্য, গীতিনাট্য, গানসহ নানা আয়োজন।
প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরে ঘুরে প্রতিটি টেবিলে বসা অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। প্রধানমন্ত্রীর পর বর-কনে ক্রিস এবং টিউলিপও প্রতিটি টেবিলে গিয়ে অতিথিদের সঙ্গে ঘুরে ঘুরে কথা বলেন। অনুষ্ঠানে শেখ রেহানা, টিউলিপ, বর পার্সি বক্তৃতা করেন।
সবার শেষে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি রাজনীতিহীন সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় ব্রিটিশ এমপিসহ সবাইকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান।
আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ছিলেন ব্রিটিশ শ্যাডো অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এমিলি থর্নব্যারি এমপি, হোম অফিস সিলেক্ট কমিটির চেয়ার কিথ ভাজ এমপি, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক ডবসন এমপি, ও রোশনারা আলী এমপিসহ বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ রাজনীতিক, যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মিজারুল কায়েস, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের নেতারাসহ প্রায় সাড়ে তিনশ অতিথি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নেন।--ডিনিউজ
বর ব্রিটিশ নাগরিক ক্রিশ্চিয়ান সেইন্ট জন পার্সি সরকারি কর্মকর্তা এবং ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেছেন। আর টিউলিপ লেবার পার্টির একজন সক্রিয় কর্মী। ২০১০ সালের মে মাসে ক্যামডেন কাউন্সিলে প্রথম কাউন্সিলর নির্বাচিত হন তিনি। সম্প্রতি তাদের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠান শুরুর আধা ঘণ্টা পর প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এসময় টিউলিপের বর তার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেন । উত্তরে প্রধানমন্ত্রী মাথায় হাত দিয়ে জামাইকে আশীর্বাদ করেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়, তার স্ত্রী ক্রিস্টিনা ওয়াজেদ, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, পুতুলের স্বামী, শেখ রেহানার ছেলে রেজোয়ান সিদ্দিকী ববি, ছোট মেয়ে রুপন্তীসহ তাদের আত্মীয় সেখানে উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘণ্টা উপস্থিত থেকে ভিন্ন সংস্কৃতির জামাই ক্রিসকে সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। বর-কনের পাশে আসন গ্রহণ করার পর প্রধানমন্ত্রীর সামনেই পরিবেশিত হয় বিভিন্ন ধরনের নৃত্য, গীতিনাট্য, গানসহ নানা আয়োজন।
প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরে ঘুরে প্রতিটি টেবিলে বসা অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। প্রধানমন্ত্রীর পর বর-কনে ক্রিস এবং টিউলিপও প্রতিটি টেবিলে গিয়ে অতিথিদের সঙ্গে ঘুরে ঘুরে কথা বলেন। অনুষ্ঠানে শেখ রেহানা, টিউলিপ, বর পার্সি বক্তৃতা করেন।
সবার শেষে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি রাজনীতিহীন সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় ব্রিটিশ এমপিসহ সবাইকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান।
আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ছিলেন ব্রিটিশ শ্যাডো অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এমিলি থর্নব্যারি এমপি, হোম অফিস সিলেক্ট কমিটির চেয়ার কিথ ভাজ এমপি, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক ডবসন এমপি, ও রোশনারা আলী এমপিসহ বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ রাজনীতিক, যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মিজারুল কায়েস, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের নেতারাসহ প্রায় সাড়ে তিনশ অতিথি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নেন।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়