ঢাকা: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দ্রুত নির্মাণ কাজ চলছে সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামের। প্রতিদিন শত শত শ্রমিক দিনরাত কাজ করছেন স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে। বর্তমানে ছয়টি প্যাকেজে আলাদা ছয়টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। আইসিসির বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই ভেন্যুর সব কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে সিলেট বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা। তাই সিলেটের বিকল্প ভেন্যু হিসেবে ফতুল্লার কথা ভাবা হলেও নির্ধারিত সময়েই তৈরি হচ্ছে সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন এমপি এর আগে জানিয়েছিলেন, ৭ আগস্ট আইসিসি প্রতিনিধি দল সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম সফর করবে। সফরের সময় আইসিসি প্রতিনিধি দল দেখবে স্টেডিয়ামের কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে কি না। সে কারণে বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা দ্রুত কাজ সারতে সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। বাড়ানো হয়েছে কাজের গতি, নিয়োগ করা হয়েছে বাড়তি লোকবল। ইতোমধ্যে স্টেডিয়ামের জন্য রাস্তা নির্মাণের জমি ছেড়েছে ন্যাশনাল টি কোম্পানি-এনটিসি। সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামের চারটি রাস্তার জন্য আপাতত ১ একর ২৪ শতক ভূমি তারা ছেড়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছে বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা। স্টেডিয়ামের জন্য চারটি রাস্তা নির্মাণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে দু’টি গাড়ি চলার ও দু’টি পায়ে হাঁটার। মূল রাস্তাটি করা হচ্ছে বাগানের ওদিকেই। আর অপরটি করা হচ্ছে বাদামবাগিছার দিকে। দু’টি রাস্তাই আন্তর্জাতিক ভেন্যুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গ্যালারি, ফ্লাড লাইট, মিডিয়া সেন্টার, ইনডোর কক্ষের নির্মাণ কাজ চলছে। ৬১৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪৮৫ ফুট প্রস্থ নিয়ে গড়ে ওঠা সবুজ পাহাড়, টিলা আর নয়নাভিরাম চা বাগান বেষ্টিত এই স্টেডিয়াম অনেকটা নতুন রূপ পাবে আগামী সেপ্টেম্বরে।
ডিনিউজবিডি/সোহেল
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন এমপি এর আগে জানিয়েছিলেন, ৭ আগস্ট আইসিসি প্রতিনিধি দল সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম সফর করবে। সফরের সময় আইসিসি প্রতিনিধি দল দেখবে স্টেডিয়ামের কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে কি না। সে কারণে বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা দ্রুত কাজ সারতে সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। বাড়ানো হয়েছে কাজের গতি, নিয়োগ করা হয়েছে বাড়তি লোকবল। ইতোমধ্যে স্টেডিয়ামের জন্য রাস্তা নির্মাণের জমি ছেড়েছে ন্যাশনাল টি কোম্পানি-এনটিসি। সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামের চারটি রাস্তার জন্য আপাতত ১ একর ২৪ শতক ভূমি তারা ছেড়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছে বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা। স্টেডিয়ামের জন্য চারটি রাস্তা নির্মাণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে দু’টি গাড়ি চলার ও দু’টি পায়ে হাঁটার। মূল রাস্তাটি করা হচ্ছে বাগানের ওদিকেই। আর অপরটি করা হচ্ছে বাদামবাগিছার দিকে। দু’টি রাস্তাই আন্তর্জাতিক ভেন্যুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গ্যালারি, ফ্লাড লাইট, মিডিয়া সেন্টার, ইনডোর কক্ষের নির্মাণ কাজ চলছে। ৬১৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪৮৫ ফুট প্রস্থ নিয়ে গড়ে ওঠা সবুজ পাহাড়, টিলা আর নয়নাভিরাম চা বাগান বেষ্টিত এই স্টেডিয়াম অনেকটা নতুন রূপ পাবে আগামী সেপ্টেম্বরে।
ডিনিউজবিডি/সোহেল
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
বিশেষ খবর
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়