ঢাকা : হিমালয়রাজ্য ভুটানের ইতিহাসে দ্বিতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে দেশটির প্রধান বিরোধী দল পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি (পিডিপি) বড় ব্যবধানে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসছে। গতকাল শনিবার ৬৬ দশমিক ৬ শতাংশ ভোটারের অংশগ্রহণে এ নির্বাচনে ভুটানের পার্লামেন্টের নিম্ন কক্ষ বা জাতীয় পরিষদের ৪৭টি আসনের মধ্যে পিডিপি পেয়েছে ৩২টি আসন। আর ক্ষমতাসীন দল দ্রুক ফুয়েনসাম শোকপা (ডিপিটি) পেয়েছে বাকি ১৫টি আসন। ভুটানের নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
আজ রবিবার একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের এ তথ্য জানানো হয়।
গণমাধ্যম জানায় গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এ নির্বাচনে নানা বয়সী ভোটাররা ঐতিহ্যবাহী পোশাকে লাইনে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেন। ভারত প্রায় দুই হাজার ইলেকট্রোনিক ভোটিং মেশিনসহ (ইভিএম) বিভিন্ন সরঞ্জাম দিয়ে এ নির্বাচন আয়োজনে সহযোগিতা করে।
৪ লাখ ভোটারের দেশ ভুটান ২০০৮ সালের প্রথম নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজতন্ত্র থেকে সংসদীয় গণতন্ত্রে আসে। রাজার সমর্থক দল ডিপিটি সেই নির্বাচনে বড় বিজয় পেলেও পাঁচ বছরের ব্যবধানে দৃশ্যপট অনেকটাই বদলে গেল। তবে বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে পিডিপির সাম্প্রতিক সম্পর্কোন্নয়ন এবং চলতি মাসের শুরুতে নেপালে রান্নার গ্যাস ও কেরোসিনে ভারতের ভর্তুকি দেয়া বন্ধের বিষয়টি নির্বাচনে প্রভাব রেখেছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এর আগে ২০০৮ সালে ভুটানের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনে মাত্র দুটি আসন পেয়েছিল পিডিপি। এবার সরকার গঠনের জন্য তাদের ২৪টি আসন পেলেই চলত।
ভুটানের পার্লামেন্টের ন্যাশনাল কাউন্সিল বা উচ্চকক্ষে আসন ২৫টি। এর মধ্যে রাজা পাঁচজনকে নিয়োগ দেন এবং বাকি ২০ জন নির্বাচিত হন ২০ জেলা থেকে। আর ৪৭টি সংসদীয় এলাকা থেকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জন জাতীয় পরিষদের সদস্যরা।--ডিনিউজ
আজ রবিবার একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের এ তথ্য জানানো হয়।
গণমাধ্যম জানায় গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এ নির্বাচনে নানা বয়সী ভোটাররা ঐতিহ্যবাহী পোশাকে লাইনে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেন। ভারত প্রায় দুই হাজার ইলেকট্রোনিক ভোটিং মেশিনসহ (ইভিএম) বিভিন্ন সরঞ্জাম দিয়ে এ নির্বাচন আয়োজনে সহযোগিতা করে।
৪ লাখ ভোটারের দেশ ভুটান ২০০৮ সালের প্রথম নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজতন্ত্র থেকে সংসদীয় গণতন্ত্রে আসে। রাজার সমর্থক দল ডিপিটি সেই নির্বাচনে বড় বিজয় পেলেও পাঁচ বছরের ব্যবধানে দৃশ্যপট অনেকটাই বদলে গেল। তবে বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে পিডিপির সাম্প্রতিক সম্পর্কোন্নয়ন এবং চলতি মাসের শুরুতে নেপালে রান্নার গ্যাস ও কেরোসিনে ভারতের ভর্তুকি দেয়া বন্ধের বিষয়টি নির্বাচনে প্রভাব রেখেছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এর আগে ২০০৮ সালে ভুটানের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনে মাত্র দুটি আসন পেয়েছিল পিডিপি। এবার সরকার গঠনের জন্য তাদের ২৪টি আসন পেলেই চলত।
ভুটানের পার্লামেন্টের ন্যাশনাল কাউন্সিল বা উচ্চকক্ষে আসন ২৫টি। এর মধ্যে রাজা পাঁচজনকে নিয়োগ দেন এবং বাকি ২০ জন নির্বাচিত হন ২০ জেলা থেকে। আর ৪৭টি সংসদীয় এলাকা থেকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জন জাতীয় পরিষদের সদস্যরা।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়