ঢাবি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন অধ্যাপকের যৌথভাবে রচিত “Dynamics of Poverty in Rural Bangladesh” শীর্ষক গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব বৃহস্পতিবার নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে এই গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাসের মিনিস্টার হিরোইউকি মিনামি বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। গ্রন্থের পর্যালোচনা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। গ্রন্থের ৩জন রচয়িতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (আইএসআরটি) অধ্যাপক ড. পিকে মো: মতিউর রহমান, জাপানের টিকও বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি অনুষদের অধ্যাপক ড. নরিয়াতসু মাতসুই এবং টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ওকিও ইকেমতো গ্রন্থের উপজীব্য তুলে ধরেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক মোহাম্মদ শোয়ায়েব ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক জাহিদা গুলশান অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক গবেষণামূলক গ্রন্থের রচয়িতাদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক এবং গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে এ ধরণের গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই গবেষণার ফলাফল দেশের দারিদ্র বিমোচন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারকদের সহায়তা করবে আশা প্রকাশ করে উপাচার্য বলেন, ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প দেশের কি পরিমাণ দারিদ্র বিমোচন করে আর মানুষকে কি পরিমাণ দারিদ্রের ফাঁদে ফেলে, তা নিয়েও গবেষণা হতে পারে। তিনি বাংলাদেশের দারিদ্র বিমোচন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অব্যাহত সহযোগিতার জন্য জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ এই সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাসের মিনিস্টার হিরো ইউকি মিনামি বলেন, পৃথিবীর ধনী এবং দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দূরত্ব বিরাজ করছে। জাপান এ ধরণের দূরত্ব নিরসন এবং বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের সঙ্গে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায়।
উল্লেখ্য যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন অধ্যাপক ২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের ৩২টি গ্রামে ২ হাজার ৪শ’ ৯৪টি পরিবারের ওপর দু’ দফা গবেষণা চালিয়ে এই গ্রন্থটি প্রণয়ন করেছেন। ২৬২ পৃষ্ঠার এই গ্রন্থে নারীদের পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবন, শিশু পুষ্টি, আবাসন, সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীদের অংশগ্রহণ এবং বিভিন্ন ঝুঁকি বিষয়ে পরিচালিত গবেষণার ফলাফল স্থান পেয়েছে। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অগ্রগতি লাভ করেছে বলে গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক গবেষণামূলক গ্রন্থের রচয়িতাদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক এবং গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে এ ধরণের গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই গবেষণার ফলাফল দেশের দারিদ্র বিমোচন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারকদের সহায়তা করবে আশা প্রকাশ করে উপাচার্য বলেন, ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প দেশের কি পরিমাণ দারিদ্র বিমোচন করে আর মানুষকে কি পরিমাণ দারিদ্রের ফাঁদে ফেলে, তা নিয়েও গবেষণা হতে পারে। তিনি বাংলাদেশের দারিদ্র বিমোচন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অব্যাহত সহযোগিতার জন্য জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ এই সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাসের মিনিস্টার হিরো ইউকি মিনামি বলেন, পৃথিবীর ধনী এবং দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দূরত্ব বিরাজ করছে। জাপান এ ধরণের দূরত্ব নিরসন এবং বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের সঙ্গে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায়।
উল্লেখ্য যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন অধ্যাপক ২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের ৩২টি গ্রামে ২ হাজার ৪শ’ ৯৪টি পরিবারের ওপর দু’ দফা গবেষণা চালিয়ে এই গ্রন্থটি প্রণয়ন করেছেন। ২৬২ পৃষ্ঠার এই গ্রন্থে নারীদের পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবন, শিশু পুষ্টি, আবাসন, সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীদের অংশগ্রহণ এবং বিভিন্ন ঝুঁকি বিষয়ে পরিচালিত গবেষণার ফলাফল স্থান পেয়েছে। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অগ্রগতি লাভ করেছে বলে গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়।
খবর বিভাগঃ
সংস্কৃতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়