ঢাকা : মিশরে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে সেনাবাহিনীকে রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে ইরান।
ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক কমিটির সদস্য হুজ্জাতুল্লাহ সুরি আজ বলেছেন, “মিশরে সামরিক হস্তক্ষেপে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ মুরসি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর দেশটির সমস্যা জটিল হয়ে উঠেছে। কিন্তু আমরা আশা করবো, স্বল্পতম সময়ের মধ্যে দেশটি গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যাবে।”
তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর মাধ্যমে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা একটি অবৈধ পদক্ষেপ। দেশটির অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে সেনাবাহিনীর এর চেয়ে বেশি হস্তক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়।
হুজ্জাতুল্লাহ সুরি বলেন, সংঘাত-সংঘর্ষ পরিহার করে এখন মিশরের জনগণকে জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পারে।
গত ৩ জুলাই মিশরের সেনাপ্রধান আল-সিসি মোহাম্মাদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করে সর্বোচ্চ সাংবিধানিক আদালতের প্রধান বিচারপতি আদলি মানসুরকে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব দেন। তখন থেকে দেশটিতে মুরসির সমর্থক ও বিরোধীদের পরস্পরবিরোধী বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
এর আগে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আব্বাস আরাকচি গত ৮ জুলাই মিশরের রাজনীতিতে সামরিক হস্তক্ষেপকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেন, মিশরের সামরিক অভ্যুত্থানে পাশ্চাত্যের হাত রয়েছে।
ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মুরসিকে সেনাবাহিনী 'সতর্কতামূলক' পদক্ষেপ হিসেবে আটক রাখার দাবি করেছে। পদস্থ সেনা কর্মকর্তারা বলছেন, তার বিরুদ্ধে তার বিরোধীদের আনিত অভিযোগের ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিক চার্জ গঠন করা হতে পারে।--ডিনিউজ
ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক কমিটির সদস্য হুজ্জাতুল্লাহ সুরি আজ বলেছেন, “মিশরে সামরিক হস্তক্ষেপে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ মুরসি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর দেশটির সমস্যা জটিল হয়ে উঠেছে। কিন্তু আমরা আশা করবো, স্বল্পতম সময়ের মধ্যে দেশটি গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যাবে।”
তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর মাধ্যমে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা একটি অবৈধ পদক্ষেপ। দেশটির অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে সেনাবাহিনীর এর চেয়ে বেশি হস্তক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়।
হুজ্জাতুল্লাহ সুরি বলেন, সংঘাত-সংঘর্ষ পরিহার করে এখন মিশরের জনগণকে জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পারে।
গত ৩ জুলাই মিশরের সেনাপ্রধান আল-সিসি মোহাম্মাদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করে সর্বোচ্চ সাংবিধানিক আদালতের প্রধান বিচারপতি আদলি মানসুরকে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব দেন। তখন থেকে দেশটিতে মুরসির সমর্থক ও বিরোধীদের পরস্পরবিরোধী বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
এর আগে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আব্বাস আরাকচি গত ৮ জুলাই মিশরের রাজনীতিতে সামরিক হস্তক্ষেপকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেন, মিশরের সামরিক অভ্যুত্থানে পাশ্চাত্যের হাত রয়েছে।
ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মুরসিকে সেনাবাহিনী 'সতর্কতামূলক' পদক্ষেপ হিসেবে আটক রাখার দাবি করেছে। পদস্থ সেনা কর্মকর্তারা বলছেন, তার বিরুদ্ধে তার বিরোধীদের আনিত অভিযোগের ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিক চার্জ গঠন করা হতে পারে।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়