কলাপাড়া(পটুয়াখালী): পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বিভিন্ন হাট-বাজারে দেদারছে বিক্রী হচ্ছে কেমিক্যাল মিশ্রিত মৌসুমী ফল। এসব মৌসুমী ফল খেয়ে অনেক মানুষ পেটের পিড়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। এছাড়া এগুলো খেলে লিভার জনিত বিভিন্ন রোগসহ কিডনী বিকল, মস্তিস্কে স্থায়ী বিরুপ প্রতিক্রিয়া, মানসিক বৈকল্ল ও ত্বকে ক্যান্সার হতে পারে বলে স্বাস্থ্য বিষেশজ্ঞরা জানিয়েছেন। তবে এগুলো না খাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে তারা। কিন্তুু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রহস্যজনক কারণে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছেনা বলে অভিযোগ উঠেছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পৌরশহরের বাস স্ট্যান্ড থেকে শুরু করে এ ভরা মধু মাসে একাধিক পয়েন্টে প্রচুর ফলের দোকান রয়েছে। এছাড়া উপজেলার বালিয়াতলী খেয়াঘাট, ধানখালী বাজার, বানাতি বাজার, চাপলি বাজার, পাখিমারা বাজার, বাবলাতলা বাজার, পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটাসহ মৎস্য বন্দর মহিপুর ও আলীপুরের একাধিক পয়েন্টে আম, কাঁঠালের দোকান সাজিয়ে বসেছে।ওইসব দোকানগুলোতে ব্যাবসায়ীরা বিষাক্ত কেমিক্যালে পাকানো মৌসুমী ফল দেদারছে বিক্রী করছে। এদিকে শনিবার সকালে কলাপাড়া পৌরশহরের ফলপট্টির ফলের দোকানগুলোতে রোজাদার ক্রেতার এক দোকান থেকে অন্য দোকানে ঘুরে ফল দেখছিলেন। এসময় তাদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান, চকচকে উজ্বল রঙ্গের ফল দেখে আশ্বস্ত হতে পারছিনা। জেনেশুনে টাকা দিয়ে বিষ কিনে নিয়ে যাচ্ছি। এর চেয়ে দূর্ভাগ্য আর কি হতে পরে। তবে কোন দোকানের আমে ফরমালিন নেই।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, এক শ্রেনীর অসাধু ব্যবসায়ীরা দেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে মৌসুমী ফল আম, কাঁঠাল এনে কৃত্রিম উপায়ে কেমিক্যাল দিয়ে পাকিয়ে তা স্থানীয়দের মাঝে বিক্রী করছে। এ কৃত্রিম উপায়ে পাকানো এসব মৌসুমী ফল খেয়ে ইতিমধ্যে অনেক মানুষ পেটের পিড়াসহ লিভার জনিত বিভিন্ন রোগ আক্রান্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য হানিকর এ সকল কর্মকান্ডের প্রতিকার না পেয়ে জনসাধারন স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ভ্রাম্যমান আদালত সহ সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
উপজেলার মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের আলীগঞ্জ গ্রামের মো.ইব্রাহিম বেপারীর সাথে আলাপ করলে তিনি জানান, এই সময় টায় আম, কাঠালসহ মৌসুমী ফল সচার আচার পাওয়া যায়। কাজের জন্য বাজারে এসে ছিলাম। ছেলে মেয়েদের জন্য কেজি পাঁচে আম কিনেছি। এর মধ্যে কি দেয়া আছে তা অমাদের জানা নাই।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল রহিম সাংবাদিকদের জানান, ক্ষতিকর কেমিক্যাল যুক্ত এ সকল খাবার খেলে মানুষের লিভারে প্রবেশ করে এক ধরনের বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যান্ত হুমকী স্বরূপ। -ডিনিউজ
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পৌরশহরের বাস স্ট্যান্ড থেকে শুরু করে এ ভরা মধু মাসে একাধিক পয়েন্টে প্রচুর ফলের দোকান রয়েছে। এছাড়া উপজেলার বালিয়াতলী খেয়াঘাট, ধানখালী বাজার, বানাতি বাজার, চাপলি বাজার, পাখিমারা বাজার, বাবলাতলা বাজার, পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটাসহ মৎস্য বন্দর মহিপুর ও আলীপুরের একাধিক পয়েন্টে আম, কাঁঠালের দোকান সাজিয়ে বসেছে।ওইসব দোকানগুলোতে ব্যাবসায়ীরা বিষাক্ত কেমিক্যালে পাকানো মৌসুমী ফল দেদারছে বিক্রী করছে। এদিকে শনিবার সকালে কলাপাড়া পৌরশহরের ফলপট্টির ফলের দোকানগুলোতে রোজাদার ক্রেতার এক দোকান থেকে অন্য দোকানে ঘুরে ফল দেখছিলেন। এসময় তাদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান, চকচকে উজ্বল রঙ্গের ফল দেখে আশ্বস্ত হতে পারছিনা। জেনেশুনে টাকা দিয়ে বিষ কিনে নিয়ে যাচ্ছি। এর চেয়ে দূর্ভাগ্য আর কি হতে পরে। তবে কোন দোকানের আমে ফরমালিন নেই।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, এক শ্রেনীর অসাধু ব্যবসায়ীরা দেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে মৌসুমী ফল আম, কাঁঠাল এনে কৃত্রিম উপায়ে কেমিক্যাল দিয়ে পাকিয়ে তা স্থানীয়দের মাঝে বিক্রী করছে। এ কৃত্রিম উপায়ে পাকানো এসব মৌসুমী ফল খেয়ে ইতিমধ্যে অনেক মানুষ পেটের পিড়াসহ লিভার জনিত বিভিন্ন রোগ আক্রান্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য হানিকর এ সকল কর্মকান্ডের প্রতিকার না পেয়ে জনসাধারন স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ভ্রাম্যমান আদালত সহ সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
উপজেলার মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের আলীগঞ্জ গ্রামের মো.ইব্রাহিম বেপারীর সাথে আলাপ করলে তিনি জানান, এই সময় টায় আম, কাঠালসহ মৌসুমী ফল সচার আচার পাওয়া যায়। কাজের জন্য বাজারে এসে ছিলাম। ছেলে মেয়েদের জন্য কেজি পাঁচে আম কিনেছি। এর মধ্যে কি দেয়া আছে তা অমাদের জানা নাই।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল রহিম সাংবাদিকদের জানান, ক্ষতিকর কেমিক্যাল যুক্ত এ সকল খাবার খেলে মানুষের লিভারে প্রবেশ করে এক ধরনের বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যান্ত হুমকী স্বরূপ। -ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
অপরাধ বার্তা
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়