কলকাতা : ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হওয়া বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের কবরস্থান অনুসন্ধান করতে বাংলাদেশকে সবরকম সাহায্যের আশ্বাস দিলেন পশ্চিম ত্রিপুরার জেলামাসক কিরণ গিত্যে। ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বুধবার থেকে শুরু হওয়া ভারত-বাংলাদেশের জেলাশাসক পর্যায়ের বৈঠক শেষে তিনি বলেন মুক্তিযোদ্ধাদের কবরস্থান গুলি অনুসন্ধানে আমাদের তরফে চেষ্টার কোন কসুর করা হবে না, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের তরফে সম্ভাব্য কবর স্থানগুলির একটি তালিকা জেলা শাসকের কাছে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
বৈঠকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবে পশ্চিম ত্রিপুরার জেলা শাসক কিরণ গিত্যর নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল, অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের দায়িত্বে ছিলেন ব্রাম্মণবেরিয়া জেলার ডেপুটি কালেক্টর নূর মহম্মদ মজুমদারের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল।
উল্লেখ্য ১৯৭১ সালে পাক বাহিনীর হাতে বাংলাদেশের বহু মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছিলেন। সেসময় সেই শহীদ জওয়ানদের অনেক-কেই এই ভারতের মাটিতে কবর দেওয়া হয়। এমনকী, ওই রাজ্যের জনগণ তাঁদের ব্যক্তি মালিকাধীনে থাকা জায়গাতেও মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের স্থান করে দেয়। এদিনের বৈঠকে রাজ্যবাসীর এই ধরনের মানসিকতার ভূয়ষী প্রশংসা করা হয় বাংলাদেশের তরফে। বাংলাদেশ সরকারের তরফে জানানো হয়, প্রায় চার দশক আগেকার সেই কবরস্থানগুলি অনুসন্ধান করে তাঁদের দেহাবশেষ উপযুক্ত সম্মান দিয়ে নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে। এই কাজে সহায়তা করতেই ত্রিপুরা রাজ্যের সহায়তা চাওয়া হয়।
দুই দিনের এই বৈঠকে মহিলা ও শিশু পাচার, ফেন্সিডিল সহ অন্যান্য মাদক দ্রব্য পাচার, অপরাধীদের তালিকা বিনিময়, আগরতলা-আখাউড়া আন্তর্জাতিক রেলপথ সম্প্রসারনের কাজ নিয়েও এদিনের বৈঠকে ফলপ্রসু আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।---ডিনিউজ
বৈঠকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবে পশ্চিম ত্রিপুরার জেলা শাসক কিরণ গিত্যর নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল, অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের দায়িত্বে ছিলেন ব্রাম্মণবেরিয়া জেলার ডেপুটি কালেক্টর নূর মহম্মদ মজুমদারের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল।
উল্লেখ্য ১৯৭১ সালে পাক বাহিনীর হাতে বাংলাদেশের বহু মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছিলেন। সেসময় সেই শহীদ জওয়ানদের অনেক-কেই এই ভারতের মাটিতে কবর দেওয়া হয়। এমনকী, ওই রাজ্যের জনগণ তাঁদের ব্যক্তি মালিকাধীনে থাকা জায়গাতেও মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের স্থান করে দেয়। এদিনের বৈঠকে রাজ্যবাসীর এই ধরনের মানসিকতার ভূয়ষী প্রশংসা করা হয় বাংলাদেশের তরফে। বাংলাদেশ সরকারের তরফে জানানো হয়, প্রায় চার দশক আগেকার সেই কবরস্থানগুলি অনুসন্ধান করে তাঁদের দেহাবশেষ উপযুক্ত সম্মান দিয়ে নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে। এই কাজে সহায়তা করতেই ত্রিপুরা রাজ্যের সহায়তা চাওয়া হয়।
দুই দিনের এই বৈঠকে মহিলা ও শিশু পাচার, ফেন্সিডিল সহ অন্যান্য মাদক দ্রব্য পাচার, অপরাধীদের তালিকা বিনিময়, আগরতলা-আখাউড়া আন্তর্জাতিক রেলপথ সম্প্রসারনের কাজ নিয়েও এদিনের বৈঠকে ফলপ্রসু আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।---ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
মুক্তিযুদ্ধ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়