ঢাকা : ভোটের দুই দিন পর কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের উপনির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী ৩১টি ভোটকেন্দ্রে পুনরায় ভোট নেয়ার দাবি জানিয়েছেন।
শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি এ দাবি জানান ওই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিতুল ইসলাম অসীম।
এ ব্যাপারে ইসির সাড়া না পেলে উচ্চ আদালতের আশ্রয় নেবেন বলেও জানান তিনি।
অসীম বলেন, "সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হতাম। কিন্তু নির্বাচনে আমার ভোট ডাকাতি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩১টি কেন্দ্রের ভোট নজিরবিহীনভাবে লুটপাট করা হয়েছে। পুলিশ আমার এজেন্টদের মারধর করে কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়েছে।"
তিনি অভিযোগ করেন, তার কর্মীদের নামে 'মিথ্যা মামলা' দেয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে অষ্টগ্রাম থানায় দু'টি মামলা হয়েছে। একটিতে ২২ এবং অপরটিতে ৩১ জনকে আসামি করা হয়েছে।
৩ জুলাই কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্ট্রগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ছেলে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক।
রেজওয়ান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৫৩ ভোট।
নির্বাচনে তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ মহিতুল ইসলাম অসীম ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৭৮৫ ভোট।--ডিনিউজ
শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতি এ দাবি জানান ওই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিতুল ইসলাম অসীম।
এ ব্যাপারে ইসির সাড়া না পেলে উচ্চ আদালতের আশ্রয় নেবেন বলেও জানান তিনি।
অসীম বলেন, "সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হতাম। কিন্তু নির্বাচনে আমার ভোট ডাকাতি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩১টি কেন্দ্রের ভোট নজিরবিহীনভাবে লুটপাট করা হয়েছে। পুলিশ আমার এজেন্টদের মারধর করে কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়েছে।"
তিনি অভিযোগ করেন, তার কর্মীদের নামে 'মিথ্যা মামলা' দেয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে অষ্টগ্রাম থানায় দু'টি মামলা হয়েছে। একটিতে ২২ এবং অপরটিতে ৩১ জনকে আসামি করা হয়েছে।
৩ জুলাই কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্ট্রগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ছেলে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক।
রেজওয়ান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৫৩ ভোট।
নির্বাচনে তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ মহিতুল ইসলাম অসীম ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৭৮৫ ভোট।--ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়